গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয় - গোলাপ জলের ব্যবহার বিধি

গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয় এবং গোলাপ জলের ব্যবহার বিধি জানতে চান? তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। যেখানে গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয়, গোলাপ জলের ব্যবহার বিধিসহ গোলাপ জল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয়
সম্পর্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। যেখানে আরও জানতে পারবেন গোলাপ জলের দাম কত এবং গোলাপ জল বানানোর নিয়ম সম্পর্কে।

ভূমিকা

গোলাপ জলের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। প্রাচীন মিশরীয়, পারস্য, গ্রীক এবং রোমানরা সৌন্দর্য এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য গোলাপ জল ব্যবহার করতেন। গোলাপ জল, যা গোলাপের পাপড়ি থেকে তৈরি এক প্রকার তরল। এর মনোমুগ্ধকর সুগন্ধ, ত্বকের উপকারিতা এবং ঔষধি গুণাবলী একে করে তুলেছে অমূল্য।

গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয়

প্রিয় পাঠক, গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয় এবং মুখে দিলে কি কি উপকার পাওয়া যায় তা নিম্নে আলোচনা করা হলো-

তোকে গোলাপ জল ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হয়। গোলাপ জল মুখে জমাকৃত ময়লা, ধুলাবালি এবং তকে থাকা অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এটি আমরা টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।
গোলাপ জলে প্রচুর পরিমাণে ঔষধি উপদান থাকে যা আমাদের ত্বককে মুসলিম রাখতে সাহায্য করে এবং এই গোলাপ জল ব্যবহারে ব্রণ ফুসকুড়ি ও ত্বকে লাল ভাব কমাতে সাহায্য করে।

গোলাপ জলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যত মসৃণতা করার পাশাপাশি ত্বকে বয়সের ছাপ কমাতে বিশেষভাবে উপকারী।
গোলাপ জল ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে যা তোকে উজ্জ্বলতা প্রদান করে এবং গোলাপ জলে থাকা সুগন্ধি আমাদের মানসিক চাপ কমাতে সাহয্য করে।

সতর্কতা:
  • গোলাপ জল ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই এলার্জি পরীক্ষা করা উচিত।
  • স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য গোলাপজল ব্যবহার করা উচিত নয়।
  • রাসায়নিক কেমিক্যাল যুক্ত গোলাপ জল এড়িয়ে চলুন। যা ব্যবহারের ফলে আপনার উন্নতির চেয়ে ক্ষতি বেশি হতে পারে।

গোলাপ জলের ব্যবহার বিধি

গোলাপ জলের ব্যবহার বিধি আমাদের অনেকেরই অজানা। চলুন জেনে নেই গোলাপ জলের ব্যবহার বিধি সম্পর্কে-
গোলাপ জলের ব্যবহার বিধি
ত্বকের যত্নে:

একটি তুলার বল তৈরি করে সেই তুলার বলটি গোলাপ জলে ভিজিয়ে মুখে লাগানোর ফলে মুখে থাকা ময়লা, ধুলাবালি এবং তৈলাক্ত ভাব দূর করা সম্ভব। যেটাকে আমরা ক্লিনজার বলে থাকি।
মুখ যথাযথভাবে পরিষ্কার করার পর গোলাপজল মুখে লাগালে তা আমাদের ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যা আমরা টোনার হিসেবে জানি।

ফেস মাস্ক তৈরি করে ব্যবহার করা যেতে পারে- গোলাপজল, মধু, ওটমিল, মাল্টানি মাটি বা দইয়ের সাথে মিশিয়ে ফেস মাস্ক তৈরি করা যেতে পারে। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং ব্রণ, ফুসকড়ি কমাতে সাহায্য করে।

আইসক্রিম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে- গোলাপ জল দিয়ে আইসক্রিম তৈরি করে চোখের নিচে ঘষুন। এটি চোখের ফোলা ভাব এবং কালো দাগ কমাতে সাহায্য করে।
শারীরিক ভারে সতেজ থাকতে নিয়মিত গোলাপজলের ঘ্রাণ নিন বা গোলাপ জল দিয়ে গোসল করুন। যা আপনার মানসিক চাপ কমানোর পাশাপাশি শারীরিক ভাবে সতেজ রাখবে।

চুলের যত্নে গোলাপ জলের ব্যবহার-গোলাপজল চুলে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটি চুল কে গোড়া থেকে শক্ত করে, সুগন্ধি ছড়ায় এবং চুলকে সিল্কি করতে সাহায্য করে।

পোকামাকড় দূর করতে গোলাপজল ব্যবহার করা যেতে পারে- আপনার ঘরে যদি পোকামাকড় বাসা বাঁধে সেক্ষেত্রে গোলাপজল ছিটালে পোকামাকড় দূর হয়। পোকামাকড়ের উপদ্রব এড়াতে আপনার বাসা বাড়িতে বা ঘরে নিয়মিত গোলাপজল স্প্রে করুন।

গোলাপ জল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

প্রিয় পাঠক, গোলাপজল আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী হলেও, এটি ত্বকের রং ফর্সা করতে পারে না। গোলাপজলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি রয়েছে যা তোকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং ব্রণ বা কোন দাগ কমাতে সাহায্য করে। তবে তো আপনার গায়ের রং কালো বা ফর্সা মেলানিন নামক জিনগত বৈশিষ্ট্যের জন্য হয়ে থাকে।

কিছু গবেষকদের মতে গোলাপজল ত্বকের জন্য পরিশোধক হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে বা ফর্সা করতে সাহায্য করে। গোলাপজল প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি হওয়ার কারণে এটি ত্বকের জন্য বেশ উপকারী।

ত্বক ফর্সা রাখার জন্য নিম্নে উল্লেখিত প্রক্রিয়ার গুলো মেনে চলুন-

প্রতিদিন সকালে ও রাতে নিয়মিত গোলাপজল দিয়ে ত্বকের যত্ন নিন। যার ফলে আপনার ত্বক ভাবে পরিষ্কার এবং ত্বকের মৃদুতা বজায় থাকবে।

ত্বক ফর্স বা ভালো রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন যার সঙ্গে গোলাপ জল যোগ করতে পারেন। নিয়মিত গোলাপ জল যুক্ত পানি পান করার ফলে, আপনার তো ত্বক হবে মসৃণ ও ফর্সা।

ত্বক ফর্সা রাখতে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার উচিত। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় সবজি ফল প্রোটিন ও ফাইবার রাখতে পারেন। যা আপনার ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখার পাশাপাশি ফর্সা ও করবে।

ত্বক ফর্সা রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। প্রতিদিন গড়ে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।

নিয়মিত ঘরোয়া ব্যায়াম করুন যার ফলে আপনার ত্বক ভালো থাকবে এবং ত্বকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

অতিরিক্ত ধূমপান বা অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত ধূমপান বা অ্যালকোহল গ্রহণ করলে আপনার ত্বকের ক্ষতি হতে পারে

ব্রণ দূর করতে গোলাপ জলের ব্যবহার

গোলাপ জলের ব্যবহার ব্রণ দূর করার একটি প্রাকৃতিক উপায় হিসেবে পরিচিত। গোলাপ জলের বিশেষত্ব হলো ব্রণ রোধে সাহায্য করে এবং ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বলতা প্রদান করে।
ব্রণ দূর করতে গোলাপ জলের ব্যবহার
ব্রণ দূর করতে নিম্নে উল্লেখিত গোলাপ জলের ব্যবহার গুলো অনুসরণ করা যেতে পারে-

প্রতিদিন সকল ও রাতে একটি ভালো মানের ক্লিনজার বা ফেসওয়াস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারেন। যা ব্রণ দূর করতে সাহায্য করবে।

লেবুর সঙ্গে গোলাপ জল মিশিয়ে ব্যবহার করলে তা ব্রণ সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। লেবুতে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। দুই চামচ পরিমাণ লেবুর রস ও চার চামচ পরিমাণ গোলাপজল একসঙ্গে মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে তা মুখে লাগিয়ে নিন এবং ১৫ মিনিট পর তা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এই ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করলে আপনার মুখে থাকা ব্রণ অনেকটাই কমে যাবে।

গোলাপ জল ও ওটমিলের ব্যবহার- ওটমিল ত্বকের মৃতকোষ গুলোকে সতেজ ও অপসরণ করতে পারে। কাজেই ওটমিলের সাথে গোলাপজল মিশিয়ে একটি স্ক্রাব তৈরি করে, নিয়মিত ত্বকে ব্যবহার করলে ব্রণ রোধের পাশাপাশি ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

গোলাপজল ও দই এর ব্যবহার- গোলাপজল ও দই একসাথে মিশিয়ে ফেস মাস্ক তৈরি করে নিয়মিত মুখে লাগালে ত্বক কমল, মসৃণ ও ব্রণ প্রতিরোধ করে।

গোলাপজল ও মুলতানি মাটির ব্যবহার- মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে। গোলাপজল এবং মুলতানি মাটি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে নিন। একটু পর তা ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের তেলতেলেভাব কমাতে এবং ব্রণ রোধে বেশ কার্যকারি।

গোলাপজল ও মধুর ব্যবহার- মধু ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে কাজ করে। গোলাপজল এবং মধু মিশিয়ে ফেস মাস্ক তৈরি করুন। যা ত্বককে মোলায়েম করে এবং ব্রণ থেকে মক্তি দেয়।

গোলাপ জল কখন ব্যবহার করতে হয়

গোলাপ জল দিনের বা রাতে যেকোনো সময় ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, সকালে মুখ ধোয়ার পর এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোলাপ জল ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো।

গোলাপ জলের দাম কত

গোলাপ জলের দাম বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। যেমন- ব্রান্ড, পরিমান, উপাদানের উপর বিবেচনা করে গোলাপজলের দাম আলাদা আলাদা হতে পারে। তবে. সাধারনত দাম তুলনামূলক ভাবে অনেকটা কম ও সহজলাভ্য হয়ে থাকে। গোলাপজলের দাম ৫০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

আপনাদের সুবিধার্থে চলুন যেনে নেই কিছু জনপ্রিয় গোলাপজলের নাম ও দাম সম্পর্কে-
  • Dabur Gulabari Premium Rose Water: এই গোলাপজলের পরিমান ১২০ মি.লি। এর সর্বোচ্চ খুরচো মূল্য ৬০ টাকা।
  • Himalaya Herbals Rose Water: এই গোলাপজলের পরিমান ২৫০ মি.লি। এর সর্বোচ্চ খুরচো মূল্য ১৮০ টাকা।
  • Shahnaz Husain Rose Water: এই গোলাপজলের পরিমান ১০০ মি.লি। এর সর্বোচ্চ খুরচো মূল্য ২৫০ টাকা।
  • Forest Essentials Rose Water: এই গোলাপজলের পরিমান ২০০ মি.লি। এর সর্বোচ্চ খুরচো মূল্য ৪৫০ টাকা।

গোলাপ জলের অপকারিতা

গোলাপ জলের যেমন উপকারিতা আছে, তেমনি গোলাপ জলের অতিরিক্ত ব্যবহার ও সঠিক ভাবে ব্যবহার না করলে অপকারিতা বয়ে আনতে পারে। চলুন জেনে নেই গোলাপজলের কিছু অপকারিতা সম্পর্কে-

অ্যালার্জি: আমাদের অনেকের ত্বকে গোলাপ জলের প্রতি অ্যালার্জি থাকতে পারে। গোলাপ জল ব্যবহারের ত্বকে লালভাব, ফোলাভাব, চুলকানি, বা জ্বালাভাব অনুভব হতে পারে।

স্পর্শকাতর ত্বক: স্পর্শকাতর ত্বকে গোলাপ জল ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ গোলাপ জলে অ্যালকোহল থাকতে পারে যা ত্বককে আরও মলিন ও রুক্ষ করে তুলতে পারে।

রাসায়নিক প্রক্রিয়াজাত: বাজারে কিছু গোলাপ জলে কৃত্রিম সুগন্ধি, রাসায়নিক কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয়। এই রাসায়নিকগুলো ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই বিশুদ্ধ গোলাপ জল ব্যবহার করা উচিত।

অতিরিক্ত ব্যবহার: গোলাপ জল অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। কারণ গোলাপ জলে অ্যালকোহল থাকতে পারে যা বার বার ব্যবহারের ফলে ত্বকের আর্দ্রতা শোষণ করে ত্বকের কমলতা নষ্ট করে।

গোলাপ জল বানানোর নিয়ম

প্রাকৃতিকভাবে খুব সহজেই গোলাপ জল বানানো সম্ভব। গোলাপজল তৈরী করতে ঘরে থাকা উপাদান ব্যবহার করা যেতে পারে। নিম্নলিখিত নির্দেশনা গুলো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই গোলাপ জল তৈরি করতে পারবেন-

উপকরণ:
  • তাজা গোলাপ (পাপড়ি) ১০ থেকে ১২টি। সুগন্ধ বাড়াতে এবং রং করো গাঢ় করার জন্য গাঢ় রঙের গোলাপ ব্যবহার করুন।
  • ২ কাপ পরিমান পানি। পরিষ্কার এবং ফিল্টার করা পানি ব্যবহার করুন।
  • ঢাকনাযুক্ত সাসপ্যান বা তাপ নিয়ন্ত্রণ করে এমন কাঁচের পাত্র। ধাতুযুক্ত পাত্র ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ ধাতুযুক্ত গোলাপ জলের রঙ এবং গন্ধ পরিবর্তন করতে পারে।
  • সূক্ষ্ম জালিযুক্ত ১ টি ছাঁকনি।
  • পরিষ্কার ও শুকনো ১ ‍টি বোতল। কাচের বোতল ব্যবহার করা ভালো। প্লাস্টিকের বোতলে গোলাপ জলের গুণাগুণ নষ্ট হতে পারে।
প্রণালী:
  • প্রথমে গোলাপগুলো পাপড়িসহ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। গোলাপ থেকে পাপড়িগুলো আলাদা করে নিন। পুনরায় পাপড়িগুলো ভালো করে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে নিন।
  • একটি ঢাকনাযুক্ত সসপ্যান বা তাপ নিয়ন্ত্রণ করে এমন কাঁচের পাত্রে ২ কাপ পানি ১০ থেকে ১৫ মিনিট চুলা ফুল আঁচে ফুটিয়ে নিন।
  • পানি ফুটে উঠলে গোলাপের পাপড়িগুলো পানিতে ছড়িয়ে দিন এবং চুলার আঁচ যথাসম্ভর কমিয়ে দিন।
  • এরপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে আবারো ১০ থেকে ১২ মিনিট জ্বাল করে নিন।
  • এবার পাত্রটি চুলা থেকে নামিয়ে ঢেকে রেখে ঠান্ডা হতে দিন।
  • তারপর গোলাপ জলের মিশ্রণটি ঠান্ডা হয়ে গেলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন।
  • সর্বশেষ বোতলে গোলাপ জল ভরে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। ফ্রিজে সংরক্ষণ করলে গোলাপ জল ১-২ সপ্তাহ ভালো থাকে।

লেখকের মন্তব্য: গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয়

প্রিয় পাঠক, আশা করছি গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয়, গোলাপ জলের ব্যবহার বিধি ও গোলাপ জল বানানোর নিয়ম সহ যাবতীয় সকল বিষয় বুঝতে পেরেছেন। গোলাপ জলের অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন এবং এলার্জি বা কোন ত্বকের সমস্যা থাকলে গোলাপজল সম্পূর্ণ হবে পরিহার বা ডাক্তারের পরামর্শে ব্যবহার করুন।

এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url