ফুসফুস নষ্ট হলে করনীয় - ফুসফুস পরিষ্কার করার খাবার সম্পর্কে জানুন
প্রিয় পাঠক, ফুসফুস নষ্ট হলে করনীয় কি এবং ফুসফুস পরিষ্কার করার খাবার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি আপনাদের জানাবো ফুসফুস নষ্ট হলে করনীয় কি, ফুসফুস পরিষ্কার রাখতে কি কি খাবার খাওয়া উচিত এবং কি কি খাবার খাওয়া ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর এসকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা।
আমাদের সাথেই থাকুন ফুসফুস নষ্ট হলে করনীয় কি সহ যাবতীয় সকল বিষয়ে জানতে পারবেন।
ভূমিকা
মানবদেহে গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হলো ফুসফুস। ফুসফুসের সাহায্যে আমরা শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহন করে থাকি। এটি বক্ষগহ্বরের ভিতরে অবস্থিত এবং বুকের পাঁজরের সাহায্যে সুরক্ষিত থাকে। ফুসফুস প্রয়োজনীয় অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের মাধ্যমে শরীরের প্রতিটি কোষের জন্য দরকারি অক্সিজেন সরবরাহ করে।
ফুসফুস নষ্ট হলে করনীয়
ফুসফুস পুরোপুরি নষ্ট বা বিকল হয়ে গেলে মানুষ বাঁচতে পারে না। তবে ফুসফুস নষ্ট হওয়ার প্রাথমিক অবস্থায় কিছু খাবার বা পদক্ষেপ রয়েছে, যেগুলো অনুসরণ করলে ফুসফুস কিছুটা সুস্থ রাখা বা পুরোপুরি ভালো হওয়া সম্ভব। চলুন জেনে নেই ফুসফুস নষ্ট হলে বা এই রোগের প্রতিকার হিসেবে হলে কি কি করনীয় রয়েছে সে সম্পর্কে-
আপনার ফুসফুস জনিত কোনো সমস্যা হলে বা আপনার ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমে গেছে এমন সন্দেহ হলে, তৎক্ষনাত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তাররা নিদিষ্ট কিছু পরিক্ষা করার মাধ্যমে জানাতে পারবেন আপনার ফুসফুস কোন পর্যায়ে রয়েছে বা নষ্ট হয়েছে কিনা। যদি এমন কিছু হয়ে থাকে, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শে চলুন এবং ডাক্তারের দেওয়া ঔষধ গুলো নিয়মিত গ্রহন করুন।
আরো পড়ুনঃ কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার
আপনি যদি ধূমপায়ী হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি ফুসফুসের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে ধূমপান পরিহার করা আপনার জন্য বাধ্যতামূলক। কারন এমনিতেই ধূমপান ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর, সেখানে যদি আপনি ফুসফুসের সমস্যায় ভোগেন তাহলে ধূমপান ফুসফুসকে সম্পর্ন ভাবে বিকল করবে।যার কারনে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব। কাজেই ধূমপান ত্যাগ করুন।
ফুসফুস রোগে মুক্ত স্বচ্ছ বাতাসের কোন ঝুরি নেই। আপনি যে পরিবেশেই থাকুন না কেনো সব সময় চেষ্টা করুন মুক্ত স্বচ্ছ বাতাস গ্রহন করার। সে রকম কোন ব্যবস্থা না হলে, ঘরে থাকা অবস্থায় এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন। এতে ঘরে থাকা বাতাস স্বচ্ছ বা পরিষ্কার হবে, যা ফুসফুস রোগে আক্রান্ত রুগির জন্য অনেক বেশি প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃ কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
ফুসফুস রোগে প্র্রয়োজনীয় পুষ্টিগুন বা সুষম খাবার খাওয়া অত্যান্ত জরুরি। ফরমানিলমুক্ত ফলমুল, শাকসবটজি, শরীর উপযুগী প্রোটিন এবং সুষম খাবার খেলে এবং বিধিনিষেধ মেনে চললে ফুসফুসের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভম। এর পাশাপাশি আপনি শারীরিক ব্যায়াম করতে পারেন, কারন ব্যায়াম ফুসফুস ভালো রাখতে বা এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে।
ফুসফুস রোগের প্রধান কারন হিসেবে চিহ্নিত করা হয় বায়ু দূষণকে। চারিদিকে এত বেশি বায়ু দূষণ যে আমাদের অজান্তে আমাদের ফুসফুসের সমস্যা হয়ে থাকে। ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হলে বায়ু দূষণ এড়িয়ে চলুন। সব সময় মাক্স ব্যবহার করুন। মাক্স ব্যবহারে আপনি পরিশুদ্ধ বাতস গ্রহন করতে পারবেন।
নিয়মিত গরম পানি করে তার ভাপ নেয়ার চেষ্টা করুন। গরম পানির ভাপ নেওয়ার ফলে দূত শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়া যায় এবং আমাদের ফুসফুস পরিষ্কার হয়। গরম পানি পান করার অভ্যাস করুন। গরম পানি পান করা ফুসফুসের জন্য বেশ উপকারি।
আরো পড়ুনঃ দৈনিক কত গ্লাস পানি পান করা উচিত
প্রতিদিন নিজেকে পরিষ্কার রাখুন, তার জন্য সাবান বা হ্যান্ড ওয়াশ দিয়ে হাত পরিক্ষার করুন। নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমান (৭ থেকে ৮ ঘন্টা) ঘুমানো উচিত। আপনার যদি অতিরিক্ত ওজন হয়ে থাকে, তা কমানোর চেষ্ট করুন। কারণ অতিরিক্ত ওজন ফুসফুসের উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং ফুসফুস বিকলের কারন হতে পারে।
ফুসফুসের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে ডাক্তারের পরামর্শে পালমোনারি রিহ্যাবিলিটেশন নেয় বা অক্সিজেন থেরাপি নেয়া যেতে পারে।
ফুসফুস পরিষ্কার করার খাবার - ফুসফুস ভালো রাখার খাবার - ফুসফুস পরিষ্কার করার উপায়
ফুসফুস ভালো রাখতে এবং পরিষ্কার করতে পুষ্টি বা সুষম জাতিয় খাবারের কোন বিকল্প নেই। নিয়মিত স্বাস্থসম্মত খাবারে আমারা আমাদের ফুসফুস ভালো রাখতে পারি। সাথে অতিরিক্ত তেল বা চর্বি জাতিয় খাবার পরিহার করা জরুরি। চলুন জেনে নেই ফুসফুস ভালো পরিষ্কার রাখতে কি কি খাবার গ্রহন করা যায়-
শাকসবজি: ফুসফুস পরিষ্কার রাখতে তাজা প্রিজারভেটিভ মুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। তার মধ্যে- ব্রকলি , লেটুস পাতা, পালং শাক অন্যতম। এই শাকসবজিতে রয়েছে ভিটামিন সি, ফাইটোকেমিক্যাল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফুসফুসের কোষগুলোকে উজ্জীবিত করে ফুসফুস রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করে আমাদের ফুসফুস কে ভালো রাখে।
আরো পড়ুনঃ কাঁচা রসুন খেলে কি ক্ষতি হয়
ফলমূল: আপেল, কমলা এবং ব্লুবেরি ফল আমাদের ফুসফুস পরিষ্কার করতে অনেক উপকারি। আপেলে থাকা ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েড, কমলাতে থাকা ভিটামিন সি এবং বায়োফ্ল্যাভোনয়েড আমাদের ফুসফুস কার্যকরি করে তোলে এবং শ্বাসনালী ভালো রাখে। ব্লুবেরিতে রয়েছে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ফুসফুস পরিষ্কার করে।
বাদাম জাতিয় খবার: কাজুবাদাম, কাঠবাদাম এবং চিয়সিড এই বীজ জাতিয় খাবার আমাদের ফুসফুস পরিষ্কার করতে সহায়ক। এই বীজ জাতিয় খাবার গুলোতে ভিটামিন ই, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এবং প্রয়োজনীয় খনিজসমৃদ্ধ। যা আমাদের শ্লেষ্মা থেকে মক্তি দিতে এবং ফুসফুস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
গরম পানীয়: ফুসফুস পরিষ্কার করার মূলমন্ত্র হলো গরম পানীয় পান করা। আপনি গ্রীন টি খেতে পারেন। ফুসফুসের কোষগুলোকে রক্ষা করতে গ্রীন টি থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্যকারি। যা আপনার ফুসফুস থেকে ক্ষতিকর বর্জ্র বের করতে সক্ষম এবং ব্য্যথা কমানো পাশাপাশি ফুসফুসকে সুরক্ষা প্রদান করে।
পানিযুক্ত খাবার: টমেটো, শশা, তরমুজ পানীয় ফল হিসেবে পরিচিত। টমেটোতে রয়েছে লাইকোপিন নামক উপাদান যা আমাদের ফুসফুসকে ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করে। শশা এবং তরমুজ শরীরকে হাইড্রেট রাখে এবং শ্লেষ্মা নরম করে সাহায্য করে। শ্লেষ্মা নরম হলে তা আস্তে আস্তে বের হয়ে যায়, ফলে আমদের শ্বাসপ্রশ্বাসে সুবিধা হয় এবং ফুসফুস ভালো থাকে।
ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর খাবার
কিছু খাবার যেমন আমাদের ফুসফুসকে ভালো রাখে, ঠিক তেমনি কিছু খাবার রয়েছে যা আমাদের ফুসফুসের জন্য ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়ায়। শারীরিক ভাবে ভালো থাকতে এবং ফুসফুসে রোগ আক্রমন থেকে রক্ষা করতে কিছু খাবার পরিহার করা উচিত। নিম্নে ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর এমন কিছু খাবারের বিবরণ দেওয়া হলো-
স্ট্রিট ফুড বা ফাস্ট ফুড: বাহিরে প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া শরীর এবং ফুসফুস দুটোর জন্যই ক্ষতিকর। এই খাবার গুলো তৈরী হয় অস্বাস্থকর পরিবেশে এবং এই খাবার গুলোতে অধিক মাত্রায় চর্বি, চিনি ও সোডিয়াম থাকে। ফলে এই খাবার গুলো খাওয়ার কারনে আমাদের ফুসফুসের কার্যকারিতে ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। একটা সময় সম্পর্নভাবে বিকল করে ফেলে।
মিষ্টিজাতীয় খাবার বা পানীয়: চিনি, গুড় এবং কোমল পানীয় আমাদের ফুসফসের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। কারন এগুলোতে রয়েছে অধিক ক্যালোরি যা আমাদের ওজন বাড়িয়ে আমাদের ফুসফুসের উপর চাপ তৈরী করে। অতিরিক্ত চাপ হওয়ার কারনে শ্বাসপ্র্রশ্বাসে বাধাসৃষ্টি হয় এবং ফুসফুসে ব্যথা অনুভব হয়।
তেলে ভাজা খাবার: বাহিরে তেলে ভাজা খাবার খেলে আমাদের ফুসফুসের সমস্যা হতে পারে। কারন একই তেল বার বার ব্যবহার করার কারনে তেলের গুনাগুন নষ্ট হয়ে বিষাক্ত হয়ে যায় এবং এই খাবার গুলোতে মাত্রাতিরিক্ত ফ্যাট থাকে। যা আমাদের শ্বাসজনিত সমস্যা তৈরি করে এবং এর প্রভাব ফুসফুসের উপরে পরে।
ধূমপান ও মদ্যপান: দীর্ঘদিন অতিরিক্ত ধূমপান, মদ্যপান বা অ্যালকোহল গ্রহনে ধীরে ধীরে আমাদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় এবং শ্বাস নিতে সমস্যা হয়।
ধূমপায়ীদের ফুসফুস ভালো রাখার উপায়
ধূমপায়ীদের ফুসফুস ভালো রাখার প্রথম শর্ত হলো ধূমপান ত্যাগ করতে হবে। ধূূমপান ত্যাগ ছাড়া ফুসফুস ভালো রাখা যায় না। অতিরিক্ত ধূমপান করার কারনে ফুসফুস সহ আমাদের শরীরে অন্যান্য অঙ্গে রোগ বাসা বাঁধে। যেকারনে আমাদের সকলের ধূমপান ত্যাগ করা উচিত। ইতিমধ্যে যারা ধূমপানে আসক্ত তাদের শরীরে অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ ও ফুসফুস ভালো রাখার উপায়-
প্রথম অবস্থায় ধূমপান ত্যাগ করা অনেক টা কষ্টসাধ্য, তবে ফুসফুস সহ শারীরিক ভাবে সুস্থ জীবন যাপন করতে ধূমপান ত্যাগ করতেই হবে। ধূমপান ত্যাগে সমস্যা হলে বিভিন্ন রিহ্যাব সেন্টার সহ নানা অঙ্গ প্রতিষ্ঠান রয়েছে এবং ধূমপান থেকে বিরত থাকতে অনেক ধরনের ঔষধ পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যমে ধূমপান ত্যাগ করুন।
ফুসফুস ভালো রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন। সাঁতার সহ আরো নানা ধরনের ব্যায়াম রয়েছে, যা প্রতিদিন কমপক্ষে ১ ঘন্টা করা উচিত। সাথে ইয়োগা, যোগব্যায়াম করতে পারেন। যা আপনাকে ওজন নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করবে, ধূপমান করা থেকে বিরত রাখবে এবং ফুসফুস ভালো রাখতে কার্যকারি ভূমিক পালন করবে।
নিয়মিত স্বাস্থসম্মত খাবার গ্রহন করুন। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় ফল, শাকসবজি, বাদামজাতিয় খাবার যোগ করুন। মিষ্টি ও লাল মাংস খাওয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দিন। আপনি সুস্থ থাকবেন এবং আপনার ফুসফুস ও ভালো থাকবে।
মানসিক চিন্তা কমিয়ে দিন। মানসিক চিন্তা গুলো আপনাকে ভিতর থেকে দূর্বল করে দেয়। যার কারনে শ্বাসনালীতে বাধার সৃষ্টি হয়। যাতে একটি সময় ফুসফুসের কার্যকারিতা কমে যায়। প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমানো উচিত। পর্যাপ্ত ঘুম আপনার শরীরকে সতেজ রাখে ফলে অন্যান্য রোগসহ ফুসফুসের রোগে বাধা প্রদান করে
ফুসফুস ভালো আছে বোঝার উপায়
ফুসফুসের মাধ্যমে আমরা শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকি। ফুসফুস ভালো আছে কিনা তা বোঝার জন্য কিছু লক্ষন বা মাধ্যম রয়েছে। নিম্নে কিছু মাধ্যম বা লক্ষন উল্লেখ করা হলো-
- নিশ্বাস গ্রহন বা ত্যাগ করার সময় কোন কষ্ট বা অসবিধা না হলে।
- প্রতি মিনিটে শ্বাসের গতি ১৫ থেকে ২০ বার হলে।
- আপনার প্রতিনিয়ত কাশি বা কফ না লেগে থাকলে।
- রাতে পর্যাপ্ত ঘুম হলে।
- হাঁটাহাঁটি. ব্যায়াম বা সিঁড়ি ভাঙ্গকে কোন অসুবিধা না হলে।
- আপনার রক্ত চাপ স্বাভাবিক বা নিয়ন্ত্রনে থাকলে।
- কর্মক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় শক্তি অনুভব করলে।
- অল্প পরিশ্রমে ক্লান্তি অনুভব না করলে।
এগুলো ছাড়া ও পিক ফ্লো মিটার টেস্ট, পালস অক্সিমেট্রি এবং স্পাইরোমেট্রি টেস্টে মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি আমাদের ফুসফুস ভালো আছে কিনা।
লেখকের মন্তব্য: ফুসফুস নষ্ট হলে করনীয় - ফুসফুস পরিষ্কার করার খাবার
প্রিয় পাঠক, আশা করি ফুসফুস নষ্ট হলে করনীয় কি এবং ফুসফুস পরিষ্কার করার খাবার সর্ম্পকে ধারনা পেয়েছেন। ফুসফুস আমাদের শরীরের অত্যান্ত প্রয়োজনীয় একটি অংশ। নিয়মিত ব্যায়াম, সঠিক খাদ্য গ্রহনের মাধ্যমে আমাদের ফুসফুসের যত্ন নেয়া প্রয়োজন। ফুসফুসে সমস্যা দেখা দিলে আতঙ্কিত না হয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলুন।
এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url