হানি নাটস খেলে কি হয় - হানি নাট এর দাম জেনে রাখুন
প্রিয় পাঠক, হানি নাটস খেলে কি হয় এবং হানি নাট এর দাম সে বিষয়ে অবগত নন বলেই এই আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। এখানে হানি নাটস খেলে কি হয় এবং হানি নাট এর দাম জানার পাশাপাশি হানি নাটস এর অপকারিতা ও মধুময় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সহ হানি নাট রেসিপি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
অতএব সম্পর্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি হানি নাটস খেলে কি হয় এবং হানি নাট এর দাম সহ মধুময় বাদাম সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন।
হানি নাটস খেলে কি হয়
হানি নাটস বা মধুময় বাদাম হলো এমন একটি খাবার, যাতে মধু সাথে বাদাম এবং অন্যান্য উপকরন মিশিয়ে তৈরী করা হয়। হানি নাটস আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারি। নিয়মিত হানি নাটস খেলে আমাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সঞ্চয় হয়। নিম্নে হানি নাটসের আরো উপকারিতা উল্লেখ করা হলো-
আপনার যদি হার্টের সমস্যা বা হার্ট সমস্যার লক্ষণগুলো অনুভব করেন, তাহলে আপনার হানি নাটস খাওয়া উচিত। কারন হানি নাটসে রয়েছে মধু, বাদাম সহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। মধু ও বাদাম হৃদরোগের জন্য বেশি উপকারী। এজন্য হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে আমাদের নিয়মিত হানি নাটস খাওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ ওজন কমাতে মধু খাওয়ার নিয়ম
মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং বাদামে রয়েছে অসম্পৃক্ত ফ্যাট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল রোধ করে এবং বাদাম আমাদের শরীর উপযোগী কোলেস্টেরল উৎপন্ন করে। কাজেই স্বাভাবিক কোলেস্টেরল বজায় রাখতে হানি নাটসের উপকারিতা অপরিসীম।
মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতে মধুময় বাদামের বিকল্প নেই। মধুতে রয়েছে গ্লুকোজ এবং বাদামে রয়েছে ভিটামিন-ই এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি। আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সচল করতে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে ভিটামিন-ই এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিট বেশ কার্যকারি। তাই স্মৃতিশক্তি বাড়াতে হানি নাটস খাওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
আমাদের শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেল না থাকার কারনে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম হয়ে থাকে। মধুতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং মধুতে রয়েছে ভিটামিন ও মিনারেল। কাজেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হানি নাটস বেশ কার্যকারি।
আপনার যদি হাড় ক্ষয় হয়ে থাকে, তাহলে হানি নাটস খাওয়া আপনার জন্য জরুরি। কারন মধুতে রয়েছে হাড় ভালো রাখার কার্যকারি উপদান ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম। আর বাদামে রয়েছে হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করার একমাত্র উপাদান ভিটামিন-কে। হাড়ের যত্নে হানি নাটস খাওয়ার বেশ ফলপ্রদ।
হানি নাট এর দাম
সোশ্যাল মিডিয়ায় হানি নাটসের এত বিজ্ঞাপন আর এত বেশি লোভনীয় ভাবে প্রচার করে যে, আমরা কিনতে অগ্রহ প্রকাশ করে থাকি। তবে হানি নাটস ক্রয় করার আগে আমাদের দাম সম্পর্কে অবগত হওয়া এবং বিশ্বস্ত কোন জায়গা থেকে হানি নাটস ক্রয় করা উচিত। নিম্নে কিছু হানি নাটসের দাম দেওয়া হলো-
আরো পড়ুনঃ তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক জনপ্রিয় একটি সাইটের নাম ঘরে বাজার ডটকম। যেখানে হানি নাটস সহ বিভিন্ন খাদ্র সমগ্রী সরবরাহ করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘ দিন যাবত অনলাইনে খাদ্য সবরাহের জন্য বিখ্যাত এবং অনেক পরিচিত। তাদের প্রোডাক্টে কাস্টমার রিভিউ দেখলেই বোঝা যায়, তারা কতটা বিশস্ত। তবে অন্য জায়গার তুলনায় দাম একটু বেশি।
তাদের ৮০০ গ্রাম হানি নাটসের দাম-১৫০০ টাকা। (ডেলিভেরি চার্জ ঢাকা ও চট্টগ্রামে-৭০ টাকা তার বাহিরে-১৩০ টাকা।
অনলাইনি ব্যবহার করেন অথচ সুন্নাহ ঘরের হানি নাটসের বিজ্ঞাপন দেখেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তাদের প্রোডাক্ট কোয়ালিটি, অতি দূত কাস্টমারের হাতে হানি নাটস পৌঁছানোর কারনে সুন্নাহ ঘর সবার থেকে এগিয়ে। তাদের হানি নাটসে মধু বাদাম সহ প্রয়োজনীয় ১৭ টি উপাদান।
তাদের ৪০০ গ্রাম হানি নাটসের দাম- ৫৮০ টাকা। (ডেলিভেরি চার্জ-৮০ টাকা)
এছাড়া আরো কিছু বিশস্ত সাইটের নাম এবং তাদের হানি নাটসের দাম দেয়া হলো-
খাটি মধু ডটকম: ৫০০ গ্রাম ৫৭৫ টাকা এবং ১ কেজি ১১৫০ টাকা। ( ডেলিভেরি চার্জ-১০০ টাকা)
খাটি অর্গানিক ডটকম: ১ কেজির দাম- ১২৫০ টাকা।
বিসমিল্লাহ শপ: ১ কেজি হানি নাটস- ৮৫০ টাকা।
এছাড়া ও দারাজ থেকে ২৫০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পর্যন্ত হানি নাটস বা মধুময় বাদাম অনেক কম মূল্যে কিনতে পারবেন। তবে কম দামি হানি নাটসের কোয়ালিটি খুব একটা ভালো হয়না। তাই হানি নাটস কেনার আগে এম দাম সম্পর্কে জানুন এবং চেনা বা বিশস্ত কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয় করুন।
হানি নাটস এর অপকারিতা
হানি নাটস খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর অপকারিতা ও রয়েছে। কোথায় বানানো হচ্ছে কি রকম পরিবেশে বানানো হচ্ছে। অতিরিক্ত খাওয়া এবং এর গুনমান কেমন এসকল বিষয়ের উপর হানি নাটসের উপকারিতা-অপকারিতা নির্ভর করে। চলুন জেনে নেই হানি নাটস এর অপকারিতা।
হানি নাটসের অনেক রকম প্রকার রয়েছে, কিছু কিছু হানি নাটস রয়েছে যেগুলো অনেক ক্ষতিকর পরিবেশে বানানো হয়, মধু বা বাদাম অনেক লো কোয়ালিটির হয়ে থাকে। এই ধরনের হানি নাটস থেলে উপকার হওয়ার থেকে ক্ষতি বেশি হবে। যা ধীরে ধীরে আমাদের শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে।
হানি নাটস অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে আমাদের ওজন বাড়তে পারে। কারন মধু এবং বাদাম এই দুই ধরনের খাবারে রয়েছে উচ্চ ক্যালোরি। আর আমরা সকলেই জানি উচ্চ ক্যালোরি আমাদের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
যাদের মধু ও বাদামে অ্যালার্জি রয়েছে তারা হানি নাটস এড়িয়ে চলুন। কারন মধু এবং বাদাম দুটোই অ্যালার্জি সম্পর্ণ খারার।
মধু সাধারনত অনেক মিষ্টি হয়ে থাকে। অতিরিক্ত মিষ্টি হওয়ার কারনে ডায়াবেটিস রুগিদের হানি নাটস না খাওয়াই ভালো।
অতিরিক্ত হানি নাটস খেলে আমাদের রক্তে ক্ষতিকর চর্বি জমাট বাধে।
ছোট বাচ্চাদের বিশেষ করে এক বছরের নিচে বয়সের বাচ্চাদের হানি নাটস খাওয়ানো উচিত নয়। কারন হানি নাটসে থাকা মধুতে ক্লোস্ট্রিডিয়াম বোটুলিনাম স্পোর থাকতে পারে, যা ছোট বাচ্চাদের জন্য ক্ষতির কারন হতে পারে। এমনকি বোটুলিজমের মত রোগ পর্যন্ত হতে পারে।
মধুময় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা
মধু ও বাদাম স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার। এই দুই খাবার মিলিত হয়ে এক খাবারে পরিনত হয়, তখন তার কার্যকারিতা এবং পুষ্টিগুন বৃদ্ধি পাবে এটাই স্বাভাবিক। আমরা যদি নিয়মিত মধুময় বাদাম খেতে পারি, তাহলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দূর হওয়ার পাশাপাশি আমাদের স্বাস্থ্য অনেকটা ভালো থাকে। মধুময় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা-
হানি নাটস বা মধুময় বাদাম আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। কারন মধুময় বাদামে রয়েছে- প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেল এবং স্বস্থ্যকর ফ্যাট সহ ম্যাগনেসিয়াম ও সেলেনিয়াম। যা আমাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে সক্ষম এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
মধুময় বাদাম আমাদের শরীরে দ্রুত এনার্জি প্র্রদান করতে পারে। কারন মধুময় বাদামে রয়েছে গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, পরিমিত প্রোটিন এবং এতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। যা আমাদের শরীরে খুব তাড়াতাড়ি এনার্জি যোগান দিতে পারে এবং দীর্ঘ সময় কাজ করার ক্ষমতা ধরে রাখে।
যৌনশিক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মধুময় বাদাম অতুলনীয়। রাতে শোবার আগে মধুময় বাদাম খেলে আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকর বর্জ্র ইউরিনের মাধ্যমে ঝরে যায়। যা আমাদের সুস্থ্য রাখার সাথে সাথে আমাদের যৌন সঙ্গম করতে উৎসাহিত করে এবং যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
মধুময় বাদাম খেলে আমাদের হজম শক্তি বেড়ে যায় এবং ওজন কমে যায়। মধুময় বাদাম উচ্চ ফাইবার সম্পর্ন যা আমাদের হজমশক্তি বৃদ্ধি করে ফলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি না জমায় এবং মধুময় বাদাম আমাদের ক্ষুধা কমিয়ে অতিরিক্ত খাবার গ্রহনে বাধা দেয়। যাতে আমাদের ওজন কমে যায়।
ওজন বৃদ্ধি করতে ও কমাতে দুই ক্ষেত্রে মধুময় বাদাম খাওযায়। শুধু ওজন কমানো ক্ষেত্রে ১ থেকে ২ চা চামচ খেতে হবে এবং ওজন বাড়াতে মধুময় বাদামের পরিমান বাড়ালে আপনার ওজন বৃদ্ধি পাবে। কারন মধুময় বাদামে রয়েছে উচ্চ ক্যালোরি, যা পরিমিত খেলে ওজন কমে এবং অধিক খেলে ওজন বাড়ে।
মধুময় বাদাম খাওয়ার নিয়ম
ইতিমধ্যে আমরা হানি নাটসের উপকারতা সম্পর্কে জানতে পেরেছি। কিন্তু হানি নাটস একটি নিদিষ্ট পরিমান মত এবং কিছু নিয়মে খাওয়া উচিত। তবেই হানি নাটসের প্রয়োজনীয় উপাদান পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নয়তো এর বিপরিতে ক্ষতি হতে পারে। চলুন জানি মধুময় বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে-
হানি নাটস খাওয়ার প্রকৃত পরিমান হলো, আপনি যখনি খান না কেনো ১ থেকে ২ চা চামচের বেশি খাওয়া উচিত নয়।
হানি নাটস সকাল নাস্তার সাথে খেতে পারেন। সর্বোচ্চ ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম বা ২ চা চামচ পরিমান খেতে পারেন। এতে আপনাকে সারাদিন কর্মক্ষেত্রে শক্তি যোগাতে সাহায্য করবে।
বিকালে নাস্তার বিকল্প হিসেবে মধুময় বাদাম খেতে পারেন। এতে আপনার শক্তি সঞ্চয় হবে এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি রোধে সাহায্য করবে।
কর্মক্ষেত্রে বেশি পরিশ্রম হলে বা ব্যায়াম করার পর শরীরে ঘাটতি পূরণ করায় মধুময় বাদাম খেতে পারেন।
রাতে ঘুমানোর আগে মধুময় বাদাম খেতে পারেন। যা আপনাকে সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করবে এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি করাতে ভূমিকা রাখবে।
মধুময় বাদাম খাবার হিসেবে না খেয়ে, পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি যেমন- ফল, বিভিন্ন শাকসবজি বা অন্যান্য খাবারের সাথে খাওয়া উচিত।
হানি নাট রেসিপি
হানি নাট রেসিপি অত্যন্ত সহজ একটি প্রক্রিয়া। তবে এতে কিছু নিদিষ্ট পরিমান রয়েছে, যেগুলো পরিমান কম বেশি হলে এর স্বাদ ও গুনমান নষ্ট হতে পারে। নিম্নে হানি নাটসের রেসিপি তুলে ধরা হলো-
উপকরণ:
- কাজু বাদাম- ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম
- কাঠ বাদাম- ১৫০ গ্রাম
- পেস্তা বাদাম- ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম
- খেজুর- ১৫০ গ্রাম বা তার বেশি
- চিনা বাদাম- ৫০ থেকে ১০০ গ্রাম
- কিশমিশ- ১০০ গ্রাম
- মধু- ২০০ গ্রাম (পরিমান মত)
- আখরোট- ১০০ গ্রাম
- আলোবোখারা- ইচ্ছামত
- সাদা তিল- ২০ থেকে ৩০ গ্রাম
- ত্বীন ফল- ৩ থেকে ৪ টি
তৈরী প্রণালী:
যে উপকরণ গুলোতে ধুলাবালি বা ময়লা জমার সম্ভাবনা রয়েছে, সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিন। তারপর সেগুলো থেকে পানি ছড়িয়ে নিন। পানি শুকিয়ে গেলে বাদামগুলো হালকা আঁচে ভেজে নিন। আপনি চাইলে খেজুর গুলো টুকরো করতে পারেন আবার আস্ত ও রাখতে পারেন।
একটি পাত্রে সবগুলো উপকরন একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার মধু হালকা গরম করে নিন না করলে ও কোন সমস্যা নেই। এবার সব উপকরনের মধ্যে মধু ঢেলে ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন। মধুময় বাদাম দীর্ঘ দিন ভালো রাখতে ঘি ব্যবহার করতে পারেন। ঠান্ডা হয়ে গেলে, বাতাস রোধ করে এমন একটি পাত্রে সংগ্রহ করুন।
তৈরী হয়ে গেল মধুময় বাদাম। বাহিরে দোকান বা অনলাইন থেকে কেনা মধুময় বাদামের চেয়ে ঘরে তৈরী মধুময় বাদাম অনেক বেশি স্বাস্থ্যসম্মত এবং পুষ্টিকর। কাজেই নিজেই মধুময় উপরে রেসিপি অনুসারে মধুময় বাদাম তৈরী করুন। যদি ও এতে খরচ একটু বেশি হতে পারে।
লেখকের মন্তব্য: হানি নাটস খেলে কি হয় - হানি নাট এর দাম
প্রিয় পাঠক, আশা করি হানি নাটস খেলে কি হয় ও হানি নাট এর দাম দাম সম্পর্কে অবগত হয়েছেন এবং হানি নাটস এর অপকারিতা ও মধুময় বাদাম খাওয়ার উপকারিতা সহ হানি নাট রেসিপি সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। বাজারে তৈরী হানি নাটস ক্ষতিকর হতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখা এবং নিয়মিত পরিমান মত হানি নাটস খাওয়া উচিত।
এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url