কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম - তুলসী পাতার উপকারিতা
প্রিয় পাঠক, কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত নই। তাই আমরা অধিকাংশ মানুষ জানি না কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম ও তুলসী পাতার উপকারিতা বিষয়ে। আমরা আরো অবগত নই, মধু ও তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
চলুন জেনে নেই, উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো সহ তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম, তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক তুলসী পাতার চায়ের উপকারিতা এবং শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম।
ভূমিকা
তুলসী একটি সুগন্ধী উদ্ভিদ। এই গাছটি লামিয়াসি পরিবারের অন্তর্গত। ইংরেজি holy basil এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম Ocimum Sanctum, তুলসী নামটির অর্থই হচ্ছে যার কোন তুলনা নেই। যেমন নাম তেমনি এই উদ্ভিদের গুনাগুনের ও তুলনা নেই।
আরো পড়ুনঃ ওজন কমাতে মধু খাওয়ার নিয়ম
হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রত্যেকটি ব্যক্তির বাসার আঙ্গিনায় বা ফুলের টবে এই তুলসী গাছ দেখতে পাওয়া যায়। সনাতন ধর্মের লোকদের কাছে তুলসী গাছ একটি পবিত্র গাছ। তারা বিশ্বাস করেন বাড়ির উঠোনে এই গাছের উপস্থিতিতে কোন রোগ হবে না বা অমঙ্গল হবে না। অনেকেই তুলসী গাছের কান্ড ছোট ছোট টুকরো করে কেটে গলার মালা তৈরি করে পড়ে থাকেন তারা বিশ্বাস করেন এই মালা পড়লে কোন রোগ বা অমঙ্গল হবে না।
কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
তুলসি পাতার রসে রয়েছে অসাধারণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সর্দি, কাশি, ফুসফুসের প্রদাহ জনিত রোগ এর উপশম করতে তুলসি পাতার জুরি নেই। তুলসি একটি ঔষধি গাস। এই গাস এর সব অংশ ঔষধি হিসাবে ব্যাবহার করা যায়। যেমন গাছের পাতা, শেকড়, বাকল, বীজ, ফুল সব কিছুই ঔষধি গুন সম্পন্ন।
কাশি, সর্দি, গলা ব্যথা, বা ঠাণ্ডা জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কিছু নিয়ম মেনে তুলসি পাতার রস খেলে ঠাণ্ডা জনিত রোগ ধারের কাছেও আসবে না। প্রিয় পাঠক চলুন জেনে নেই কি কি নিয়মে তুলসি পাতা খেলে উপকার মিলবে।
আরো পড়ুনঃ গোলাপ জল মুখে দিলে কি হয়
- কয়েকটি তুলসি পাতার রস ও ১ টেবিল চামচ আদার রস এর সাথে সেবন করলে গলা ব্যথা ভাল হয়
- এক কাপ পানিতে ৬ থেকে ৭ টি তুলসির পাতা, আদা কুচি, লবঙ্গ মিশিয়ে গরম পানি ফুটিয়ে খেলে গলার খুস খুসে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- গাছ থেকে তুলা সরাসরি তুলসির পাতা চিবিয়ে ও খাওয়া যায় সর্দি জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে।
- শিশুদের সর্দি, জ্বর, কাশি হলে তুলসী পাতার রস এর সাথে মধু মিশিয়ে খেলে উপশম হয়।
- তুলসি গাছ থেকে সংগ্রহ করা বীজ গুঁড়া করে বছরের পর বছর সংগ্রহ করা যায়। এই গুঁড়া শুকনা কাশি ভালো করতে কার্যকরী। দীর্ঘ দিন হলে বিভিন্ন ওষুধ খেয়েও যাঁদের কাশি থেকে মুক্তি পাচ্চছেন না তারা তুলসি বীজ সংরক্ষণ করে রাখুন। ২ গ্লাস পানিতে এই বীজ গুঁড়া, দারুচিনি গুঁড়া, লবঙ্গ গুঁড়া, মিশিয়ে জাল দিতে হবে পানি অর্ধেক হয়ে আসলে সাথে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
তুলসী পাতার উপকারিতা
প্রিয় পাঠক ঔষধি গুন সম্পন্ন একটি গাছ। তুলসী পাতা এর বেশ কিছু উপকার আছে যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সমস্যা গুলো সমাধান করতে পারে তাই সকলেরই তুলসী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানা উচিত। তুলসী পাতার উপকারিতা জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পূরণ।
তুলসি পাতা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত তুলসী পাতা রস সেবন করলে শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন বের হয়ে যায়। যাদের শরীরে বাতের ব্যথা জড়িত রোগ রয়েছে। সে ব্যাথা থেকে নির্মূল হতে তুলসী পাতার রস নিয়মিত সেবন করতে পারেন।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তুলসী পাতা আশীর্বাদ স্বরূপ। শরীর থেকে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কম করতেও তুলসী পাতার রস । এতে রয়েছে হরমোন ব্যালেন্স করার ক্ষমতা, যা ডাইবেটিস রোগীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে নিয়মিত তুলসী পাতার রস সেবন করা উচিত।
গ্যাস এসিডিটি হজমজনিত সমস্যা সমাধান করতে পারে তুলসী পাতার রস তুলসী পাতার রস মধুর সাথে খেলে পচন প্রক্রিয়া তে জটিলতা থাকলে সমাধান হয়।
তুলসী গাছ থেকে উৎপন্ন তুলসী বীজ খনিজের ভান্ডার বলা হয়। পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়ামে ভরপুর এই তুলসী পাতার বীজ শরীরের জন্য খুবই উপকারী। শরীরের দশ শতাংশ ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে পারে এক চামচ তুলসী বীজ। হাড়ের ব্যথা বা হার শক্ত করতে তুলসী পাতার বীজ নিয়মিত সেবন করুন।
তুলসী গাছের বীজ ফাইবারে ভরপুর যা শরীরের হজম শক্তি উন্নত করে। ফাইবার শরীরের ওজন কমাতেও সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন নিয়ম করে খালি পেটে এক গ্লাস তুলসী পাতার রস এবং তুলসী বীজ হালকা কুসুম গরম পানিতে খেলে ওজন দ্রুত কমে।
তুলসী পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস, ফুসফুসের সমস্যা থেকে মুক্ত পেতে তুলসী পাতা ব্যবহার করা হয়। তুলসী পাতা শরীরে ইনসুলিন উৎপাদনের কাজ করে প্রতিদিন খাওয়ার আগে তুলসী পাতা খেলে রক্তের সুগারের মাত্রা কমে যায় তুলসী অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের মত কাজ করে।
তুলসী পাতায় রয়েছে রেডিও প্রটেকটিভ উপাদান এই উপাদানগুলো টিউমারের কোষগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে। তুলসী পাতায় আছে ফাইটোকেমিক্যাল যেমন রোসমারিনিক এসিড, মাইরেটিনাল, লিউটিউলিন এই সব উপাদানের উপস্থিতিতে তুলসী পাতার রস ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে।
অগ্ন্যাশয় টিউমারের কোষ দেখা দিলে তা থেকেও মুক্ত পাওয়া যায় তুলসী পাতার রস নিয়মিত ব্যবহারের ফলে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অস্বাভাবিক কোষ বিভাজনের কারণে সৃষ্ট ক্যান্সার যেমন ব্রেস্ট ক্যান্সার থেকে মুক্ত পাওয়া যায় তুলসী রস সেবন করলে করলে।
এছাড়াও গলা, ব্যথা, সর্দি, কাশি, বুকে জমে থাকা কফ পরিষ্কার করতে তুলসী পাতার রস তাৎক্ষণিক কাজ করে। বাড়ির আঙিনায় বা ফুলের টবে যে কোন জায়গায় অল্প মাটিতে তুলসী গাছ জন্মে থাকে তুলসী গাছের হাওয়া শরীরের জন্য খুবই ভালো। এতে মন ভালো থাকে পজিটিভ এনার্জি পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করেন সনাতন ধর্মীয় মানুষ।
গর্ভাবস্থায় তুলসী পাতা সেবন করা শরীরের জন্য ক্ষতি হতে পারে সামান্য তুলসী পাতা খেলে তা ক্ষতির কারণ হবে না কিন্তু অতিরিক্ত তুলসী পাতা খেলে জটিলতা দেখা দিতে পারে গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যপান করানোর সময় নারীদের ক্ষেত্রে তুলসী পাতা সেবন না করাই ভালো অতিরিক্ত তুলসী পাতা খেলে নারীদের বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।
তুলসী পাতা অতিরিক্ত খেলে শরীরের রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে যায় শরীরে অস্বাভাবিক রক্ত জমাট বাঁধার যে প্রবণতা তা নষ্ট হয়ে যায় এ কারণে দেখা দিতে পারে অতিরিক্ত রক্তপাতের সমস্যা যদি বড় কোনো ধরনের সার্জারি করা হয় সার্জারির দুই থেকে তিন সপ্তাহ আগে তুলসী পাতা খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
তুলসী পাতায় অনেক বেশি পটাশিয়াম থাকে লো প্রেসার বা নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা হতে পারে তাই যাঁদের লো প্রেসার রয়েছে তারা তুলসী পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। পরিমিত তুলসী পাতা খেলে শরীরে উপকার হয়।
মধু ও তুলসী পাতার উপকারিতা
মধু ও তুলসীর মিশ্রণ ভিটামিন ও পুষ্টিতে ভরপুর। মধু এবং তুলসী প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ত্বকের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা সমাধান করে। কিডনিতে পাথর হলে প্রতিদিন নিয়মিত এক চামচ মধুর সাথে দুই চামচ তুলসী পাতার রস সেবনে কিডনির পাথর গলতে সাহায্য করে।
মধু এবং তুলসীর মিশ্রণে রয়েছে কোলেস্টেরল কমানোর শক্তি যার হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে। হৃদপিন্ডের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখে।
তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
তুলসী পাতা বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় সরাসরি পাতা চিবিয়ে খাওয়া সবচেয়ে বেশি কার্যকর। এছাড়াও রান্নার কাজে মসলা হিসাবেব্যাবহার করা যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে পরবর্তীতেও সেবন করা যায়। তুলসী পাতা জুস বা চা বানিয়েও খাওয়া যায়।
তুলসীপাতার জুস খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে অতিরিক্ত গরমে তুলসী পাতার জুস খাওয়া যেতে পারে সাধারণত বিকালে তুলসী পাতা খাওয়ার সঠিক সময়। তুলসী পাতা খাওয়ার জন্য সবচেয়ে কচি পাতাগুলো বেছে নিবেন কারণ কচিপাতা গুলো বেশি উপকারী হয়ে থাকে।
খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা
তুলসী পাতায় এন্টিব্যাক্টেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল গুণ রয়েছে। যা খালি পেটে সেবনের ফলে খুব ভালো কাজ করে। পেটে জমে থাকা গ্যাস বা ক্ষতিকারক টক্সিন সমূহ নির্মূল করতে সকালে খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার জুড়ি নেই। সকালে খালি পেটে দু থেকে তিনটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে শরীরের রক্তের ভালো কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
শিশু থেকে শুরু করে যে কোন বয়সের মানুষের সর্দি এবং কাশি জনিত সমস্যা হতে মুক্তি দিতে পারে তুলসী পাতা। ঋতু পরিবর্তন বা অতিরিক্ত গরম বৃষ্টির পানি মাথায় পড়লে যে সর্দি কাশি হয় এ থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে তুলসী পাতা খুব ভালো কাজ করে।
শিশুদের সর্দি কাশি জনিত সমস্যার সমাধানে এক চামচ মধুর সঙ্গে তুলসীর রস মিশিয়ে খাওয়ালে সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। যদি বুকে কফ বসে যে থাকে সে ক্ষেত্রে গরম পানির সাথে তুলসী পাতার রস আদা লবঙ্গ এবং গোলমরিচ একত্রে ফুটিয়ে খেলে বুকে থাকা জমে থাকা ককগুলো বেরিয়ে যায়
তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক
গর্ভাবস্থায় তুলসী পাতা সেবন করা ক্ষতিকর হয়। মেয়েদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত তুলসী পাতার রস সেবনে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত তুলসী পাতা সেবনে রক্তচাপ কম হতে পারে সে ক্ষেত্রে শরীরে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
মূলত তুলসী গাছের তেমন কোন ক্ষতি নেই নিয়ম মেনে অল্প পরিমাণে খেলে শরীর ভালো থাকে।
শিশুদের তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম
ঋতু পরিবর্তনের তা কারণে ঠান্ডা জনিত অসুস্থতা থেকে মুক্ত পেতে গুড়ের সাথে তুলসী পাতার রস মিশিয়ে শিশুকে খাওয়ালে বেশ উপকার হয়।
যেসব শিশুদের খাবারে অরুচি রয়েছে। যারা সাধারণ খাবার খেতে চায় না। সেসব শিশুদের জন্য প্রতিদিন দু থেকে তিনটি পাতা রস করে খাওয়ালে মুখে রুচি ফিরে আসে। শিশুদের সারাদিন এনার্জিটিক রাখতে তুলসী পাতার শরবত খাওয়ালে শিশুদের মন ভালো থাকে এবং মস্তিষ্কের বিকাশ উন্নত হয়।
তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। তুলসী পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রপার্টি যা অকাল বার্ধক্য থেকে রক্ষা করে। ত্বকের ময়লা দূর করে ত্বক পরিষ্কার রাখে এবং উজ্জলতা বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন ২ থেকে ৩ টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
তুলসী পাতার চা এর উপকারিতা
তুলসী পাতার চা এত বেশি উপকারী যে বর্তমানে এই যা বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হচ্ছে। প্রতিদিন এক থেকে দুই কাপ তুলসীপাতার চা খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।
বর্তমানে তুলসী পাতার চা টি ব্যাগে পাওয়া যায়, প্রতিদিন এক থেকে দুইটি টি ব্যাগের চা খেলে মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তুলসী পাতার চা কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট জাতীয় খাবারের বিপাকে খুব সাহায্য করে থাকে।
এছাড়াও তুলসী পাতার চায়ের সঙ্গে এক টুকরো আদা দারুচিনির গুড়া এলাচি মিশিয়ে একটি শক্তিশালী পানীয় তৈরি করে খেতে পারেন এতে মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং যেকোনো কাজ করার ক্ষেত্রে শরীর এনার্জিটিক অনুভব করবে।
লেখকের মন্তব্য: কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম - তুলসী পাতার উপকারিতা
প্রিয় পাঠক, আশা করছি কাশির জন্য তুলসী পাতা খাওয়ার নিয়ম - তুলসী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে যাবতীয় সকল বিষয় বুঝতে পেরেছেন। তুলসী পাতা একটি ঔষধি পাতা, যা সবখানে পাওয়া গেলেও এই তুলসী গাছের যথাযথ যত্ন নেওয়া হয় না। আমাদের উচিত তুলসী গাছ লাগানো এবং এর যথাযথ যত্ন নেয়া এবং এই তুলসী পাতার সকল ঔষধি গুণ সবাইকে জানানো।
এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url