কান্নার দ্বার নামে পরিচিত কোন প্রণালি - বিখ্যাত প্রণালী সমূহ

প্রিয় পাঠক, কান্নার দ্বার নামে পরিচিত কোন প্রণালি সহ বিখ্যাত প্রণালী সমূহ সম্পর্কে ও কোন কোন প্রণালী কোন কোন দেশকে বিভক্ত করেছে এবং কোন কোন প্রণালী কোন কোন জলরাশিকে সংযুক্ত করেছে তা জানতে চান? আপনি ঠিক আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। যেখানে জানতে পারবেন- কান্নার দ্বার নামে পরিচিত কোন প্রণালি এবং বিখ্যাত প্রণালী সমূহ সম্পর্কে। 
বিখ্যাত প্রণালী সমূহ
এছাড়া আরো জানতে পারবেন- বেরিং প্রণালি কাকে পৃথক করেছে, পক প্রণালি কোন দেশকে পৃথক করেছে এবং জিব্রাল্টার প্রণালী পৃথক করেছে কোন দেশ বা জলরাশিকে।

কান্নার দ্বার নামে পরিচিত কোন প্রণালি

বাবেল-মান-দেব এটি একটি প্রণালির নাম। এই নাম টি এসেছে ফারসি শব্দ থেকে। আরব উপকূলে অবস্থিত দেশ গুলো এবং আফ্রিকার মধ্যবর্তী স্থানে এই প্রণালি টি অবস্থিত। এই প্রণালি টি সংযুক্ত করেছে এডেন সাগর ও লোহিত সাগর কে। বাবেল মান দেব প্রণালী পৃথক করেছে এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশ কে। এই প্রণালি মাত্র ২০ মাইল প্রশস্ত।
কান্নার দ্বার নামে পরিচিত কোন প্রণালি
পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহত্তম মহাদেশ এশিয়া এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশ আফ্রিকা। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দুইটি মহাদেশ কে পৃথক কারী এই বাবেল মান্দেব প্রণালীটির আরবি নাম হচ্ছে 'কান্নার দ্বার'।

পক প্রণালি কোন দেশকে পৃথক করেছে

পক প্রণালি ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে পৃথক করেছে। পক প্রনালি একটি সামুদ্রিক প্রনালি যা ভারতের একটি রাজ্য তামিলনাড়ু এবং পৃথিবীর একটি দ্বীপ রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা এর মাঝে অবস্থিত। রবার্ট পকের নামক একজন মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির গর্ভনর ছিলেন তার নামেই এই প্রণালির নাম করণ করা হয়। এই প্রনালি তে একটি সেতু রয়েছে যা ভারতের মূল ভূখণ্ডের সাথে রামেশ্বরম দ্বীপ এর সাথে সংযুক্ত হয়েছে।

বিখ্যাত প্রণালী সমূহ

প্রণালীর নাম পৃথককারী অঞ্চলসংযোগকারী জলরাশি বিশেষ তথ্য
ডেভিস প্রণালী
কানাডা
গ্রিনল্যান্ড
বেফিন উপসাগর
ল্যাব্রাডার সাগর
  • প্রাচীনকালে তিমি শিকারের জন্য এই প্রণালিটি ব্যবহার করা হতো।
  • কানাডার ব্যাপিন দ্বীপ এবং মধ্যপশ্চিম গ্রিনল্যান্ড এর মধ্যবর্তী অবস্থানে অবস্থিত ডেভিস প্রণালী

হার্ডসন প্রণালী

কানাডার কুইবেক প্রদেশ
ব্যাফিন দ্বীপ

হাডসন উপসাগর
ফ্রক বেসিন কে ল্যাব্রাডার সঙ্গে সংযুক্ত করেছে
  • এই প্রণালীটি প্রায় ৮০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সরু একটি জলরাশি।
ফ্লোরিডা প্রণালী
কিউবা
যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকো উপদ্বীপ
আটলান্টিক মহাসাগর
  • ১৫১৩ সালে সর্বপ্রথম ইউরোপীয় নাবিক এই প্রণালীটি অতিক্রম করেন।
  • এই প্রণালীটি ৯৩ মাইল প্রশস্ত।
পানামা প্রণালী
উত্তর আমেরিকা
দক্ষিণ আমেরিকা
প্রশান্ত মহাসাগর
আটলান্টিক মহাসাগর
  • এটি একটি কৃত্রিম প্রণালী।
  • এই খালটির খননকার সমাপ্ত করে যুক্তরাষ্ট্র ১৯০৪ ১৯১৪ সালের মধ্যে।

ডোভার প্রণালী

ফ্রান্স
ইংল্যান্ড
ইংলিশ চ্যানেল
উত্তর সাগর
  • প্রাচীনকালে এই প্রণালীটি “কালে প্রণালী” নামে পরিচিত ছিল। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ততম প্রণালী একটি ডেভার প্রণালী।
ইংলিশ চ্যানেল
ফ্রান্স
ইংল্যান্ড
কেল্টিক সাগর
উত্তর সাগর
  • ফরাসি ভাষায় এই চ্যানেলটি “লা মস” নামে পরিচিত
জিব্রাল্টার প্রণালী
ইউরোপ (স্পেন)
আফ্রিকা (মরক্কো )

 

আটলান্টিক
ভূমধ্যসাগর
  • ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ১৩ থেকে ১৯ কিলোমিটার প্রস্থ।
মোসিনা প্রণালী
ইতালির ক্যালাব্রিয়া
সিসিলি
তিরেনীয় সাগর
আয়নীয় সাগর

সিসিলি প্রণালী
ইতালির সিসিলি
তিউনিশিয়া
ভূমধ্যসাগর
আটলান্টিক সাগর
  • এই প্রণালীটি ইতালিতে অবস্থিত।
দার্দানেলিস প্রণালী
তুরস্ক
ইস্তাম্বুল
ইজিয়ান সাগর
মর্মর সাগর
  • আন্তর্জাতিক জলপথ হিসাবে এই প্রণালী টির গুরুত্ব অপরিসীম।
বসফরাস প্রণালী
এশীয় ( তুরস্ক)
ইউরোপীয় (তুরস্ক)
কৃষ্ণ সাগর
মর্মর সাগর
  • বিশ্বের সবচেয়ে সরু প্রণালী এটি।
  • চারটি সাগরকে সংযুক্ত করেছে এই প্রণালীটি কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই প্রণালীর উপরে রয়েছে বসবরা সেতু, ইয়াবুজ সুলতান সেলিম সেতু, ফাতিহ সুলতান মেহমেদ সেতু।
সুয়েজ খাল
আফ্রিকা
এশিয়া
লোহিত সাগর
ভূমধ্যসাগর
  • সুয়েজ খাল একটি কৃত্রিম সামুদ্রিক খাল।
  • ১৮৫৯ থেকে ১৮৬৯ সাল পর্যন্ত এই খালটির খনন কাজ হয়।
  • ১৯৫৬ সালে মিশর এই খাল টি জাতীয়করণ করে।
  • এই খাল টি সিনাই উপদ্বীপ কে মিসরের মূল ভূখণ্ড থেকে প্রেথক করেছে।
বাবেল মান্দেব প্রণালী
এশিয়া মহাদেশ
আফ্রিকা মহাদেশ
লোহিত সাগর
এডেন সাগর
  • বাবেল মান্দেব শব্দটির অর্থ মৃত্যু দরজা।
  • এটি ফারসি শব্দ বাবেল মান্দেব প্রণালী এর পার্শ্ববর্তী দেশ হলো ইয়েমেন, জিবুতি, সোমালিয়া, ইরিত্রিয়া।
হরমুজ প্রণালী
ইরান
সংযুক্ত আরব আমিরাত
পারস্য উপসাগর
ওমান উপসাগর
  • পারস্য উপসাগরের মধ্য দিয়ে এই হরমুজ প্রণালী প্রবাহিত হয়।
  • উপসাগরের মাঝে এই হরমোন প্রণালীটি অবস্থিত।
  • ৩০ মাইল প্রশস্ত সরু।
  • ওসমানী মুসান্ডাম উপদ্বীপ এবং ইরানের মধ্যে অবস্থিত।
পক প্রণালী
ভারত
শ্রীলংকা
মান্নার উপসাগর
বঙ্গোপসাগর
  • এই প্রণালীতে পম্বোন নামক একটি সেতু রয়েছে।
  • তামিলনাড়ু ও শ্রীলংকার মধ্যবর্তী একটি সামুদ্রিক প্রণালী প্রণালী।
১০ ডিগ্রী চ্যানেল
আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ
নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ
আন্দামান সাগর পূর্ব দিক
বঙ্গোপসাগর পশ্চিম দিক
  • আন্দামান দ্বীপ ও নিকোবর দ্বীপের মাঝে অবস্থিত এই চ্যানেলটি ১০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ রেখা অতিক্রম করেছে তাই এর নাম দশ ডিগ্রি চ্যানেল।
মালাক্কা প্রণালী
ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা
মালয়েশিয়া
আন্দামান সাগর
প্রশান্ত মহাসাগর
  • মালাক্কা প্রণালী ৮০৫ কিলোমিটার দীর্ঘ।
সুন্দা প্রণালী
সুমাত্রা
জাভা
ভারত মহাসাগর
জাভা সাগর

  • সুন্দা নামটি ইন্দোনেশিয়ার শব্দ পাসুন্দা থেকে এসেছে যার অর্থ- পশ্চিম জাভা। 

মাকাসার প্রণালী
ইন্দোনেশিয়ার বোর্ণিয় 
সুলাওয়েছি
সিলেবাস সাগর
জাভাসাগর
  • সমস্যা নাইদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি আঞ্চলিক শিপিং রূপ এই প্রণালীর মধ্যে অবস্থিত।
ব্যাস প্রণালী
অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখণ্ড
দক্ষিণের তাসমানিয়া দ্বীপ
পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগরের বাহু তাসমান সাগর
ভারত মহাসাগরের বাহু অস্ট্রেলিয় মহাবাগ পৃথক করেছে
  • কিং আইল্যান্ড দ্বীপ ও ফুরনো দ্বীপপুঞ্জ অবস্থিত এই প্রণালিতে। ১৭০০ সালে খনিজ তেলের উৎপাদন হয়।
কুক প্রণালী
নিউজিল্যান্ডের উত্তর দ্বীপ
দক্ষিণ দ্বীপ
তাসমান সাগর
প্রশান্ত সাগর
  • ব্রিটিশ ক্যাপ্টেন জেমস কুক প্রণালীটি আবিষ্কার করেন।মাওরিদের ভাষাতে এই প্রণালীটির নাম রাউকাওয়া সাগর।

 

বেরিং প্রণালী
রাশিয়া
আলাদা
আর্কটিক মহাসাগর
বেরিং সাগর
  • এশিয়া ও উত্তর আমেরিকা কে পৃথক কারী প্রণালী।
ফরমোজা প্রণালী
চীন
তাইওয়ান
পূর্ব চীন সাগর
দক্ষিণ চীন সাগর
  • এই প্রণালীর অপর নাম তাইওয়ান প্রণালী।
তাতার প্রণালী
রাশিয়া
শাখালিয়ান
জাপান সাগর
অখতস্ক সাগর
  • পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ প্রণালী।
কার্চ প্রণালী
প্রিমিয়ার কার্চ উপদ্বীপ
রাশিয়ার তামান উপদ্বীপ
কৃষ্ণসাগর
আজব সাগর
  • এই প্রণালীটিতে ক্রিমিয়া সেতু অবস্থিত।

বেরিং প্রণালি কাকে পৃথক করেছে

বেরিং প্রণালি এশিয়া ও উত্তর আমেরিকা এই দুই টি মহাদেশ কে পৃথককারী একটি প্রণালি। রাশিয়া ও আলাস্কা।

মেসিনা প্রণালী পৃথক করেছে

সিসিলি ইতালির একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। এই অঞ্চলটি মেশিনা প্রণালী দ্বারা বিভক্ত হয়েছে। সিসিলি অঞ্চলটি সিসিলিয়ান অঞ্চল নামে পরিচিত। সপ্তদশ শতকে সিসিলি ইতালির অন্তর্ভুক্ত ছিল।১৮৪৬ সালে সিসিলিকে স্বায়ত্তশাসিত প্রাদেশিক অঞ্চল হিসাবে স্বীকৃতি দেয় ইতালি। মেসিনা প্রণালী ২০১১ কিলোমিটার দীর্ঘ।
এই প্রণালী দিয়ে বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য, জলপাইয়ের তেল, ওয়াইন, সাইট্রাস তেল, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফার্মাসিউটিক্যাল দ্রব্যাদি, ইত্যাদি আমদানি ও রপ্তানি করার একটি জলপথ।

জিব্রাল্টার প্রণালী পৃথক করেছে

এই প্রণালী একটি সংকীর্ণ প্রণালী। জিব্রাল্টার প্রণালী ইউরোপ মহাদেশ এবং আফ্রিকা মহাদেশকে পৃথক করেছে। এবং ইউরোপের স্পেন দেশ ও আফ্রিকার মরক্কো আরব দেশটিকে জেব্রাল্টার প্রণালী পৃথক করেছে এবং সংযুক্ত করেছে বৃহৎ আটলান্টিক মহাসাগর ও ভূমধ্যসাগর।

বসফরাস প্রণালী পৃথক করেছে

বিশ্বের সবচেয়ে শুরু প্রণালীর নাম বসফরাস প্রণালী। সরু এই প্রণালী চারটি সাগরকে সংযুক্ত করেছে। বসফরাস প্রণালী এবং দারদানের প্রণালী উভয়ে তুরস্কের মাঝে অবস্থিত। এই দুইটি প্রণালীকে একত্রে টার্কিশ প্রণালীও বলা হয়।
বসফরাস প্রণালী পৃথক করেছে
বসফরাস প্রণালী - মর্মর সাগর দারদানেলস প্রণালী হয়ে এজিয়েন সাগর ও ভূমধ্যসাগরে প্রবেশ করতে পারে। ভূমধ্যসাগর থেকে জিব্রাল্টার প্রণালী অতিক্রম করে উত্তর আটলান্টিক সাগর এবং মিশরের সুয়েজ খাল হয়ে লোহিত সাগর আরব সাগর আর ভারত মহাসাগরে প্রবেশ করতে পারে। এ কারণে অন্যান্য সকল প্রণালী থেকে বসফরাস প্রণালী কৌশলগত দিক থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রণালী।

কার্চ প্রণালী পৃথক করেছে

রাশিয়া এবং ক্রিমিয়া উপদ্বীপ এর মাঝে অবস্থিত এই কাজ প্রণালী এই কাজ প্রণালীটি অনেক সংকীর্ণ। ইউক্রেন কার্ড প্রণালীর পার্শ্ববর্তী দেশ বেলারুস কার্ড প্রণালীর পাশে অবস্থিত। এই প্রণালীটি রাশিয়া দখল করে রেখেছে।
এই প্রণালীর মাধ্যমে ইউক্রেন থেকে খাদ্যশস্য বিভিন্ন দেশে পাঠানো হয় রাশিয়া ২০১৪ সালে এই প্রণালীটি দখল করার ফলে ইউরোপের শস্য ভান্ডার খ্যাত ইউক্রেন থেকে খাদ্য শস্য অন্যান্য দেশে রপ্তানি করতে ব্যাঘাত ঘটছে।

ফ্লোরিডা প্রণালী পৃথক করেছে

কিউবা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অবস্থিত ফ্লোরিডা প্রণালী, সুতরাং শরীরা প্রণালী কিউবা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে পৃথক করেছে। উত্তর আমেরিকার মূল ভূখণ্ডের সাথে এই প্রণালীর অবস্থান। মেক্সিকো উপসাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরকে যুক্ত করেছে ফরিদা প্রণালী।

প্রণালি কি

প্রণালি বলতে সাধারণত নর্দমা জাতীয় অনেক ক্ষীণ, সরু জল পথ কে বুঝায় যা দুটি মহাদেশ কেও আলাদা করতে পারে এবং এই সরু জলপথের মাধ্যমে দুটি সাগর, সমুদ্র কে সংযোগ করতে পারে তাই মূলত প্রণালি।

প্রণালী কাকে বলে

দুটি বৃহৎ নদী বা সমুদ্রের সংযোগকারী সংকীর্ণ জল প্রবাহ বা যে কোন অংশের দুটি বিশাল ভূখণ্ড কে পৃথককারী সুদীর্ঘ ও সরু প্রাকৃতিক জলরাশিকে প্রণালি বলে। পৃথিবীতে অসংখ্য প্রণালি রয়েছে যেমন- পক প্রণালি, হরমুজ প্রণালি, বসফরাশ প্রণালি ইত্যাদি।

লেখকের মন্তব্য: কান্নার দ্বার নামে পরিচিত কোন প্রণালি - বিখ্যাত প্রণালী সমূহ

প্রিয় পাঠক, আশা করি কান্নার দ্বার নামে পরিচিত কোন প্রণালি সে বিষয়ে এবং বিখ্যাত প্রণালী সমূহ সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। আরো জানতে পরেছেন প্রণালী কি বা কাকে বলে, বেরিং প্রণালি কাকে পৃথক করেছে, ফ্লোরিডা প্রণালী কাকে পৃথক করেছে, কার্চ প্রণালী কাকে পৃথক করেছে এবং বসফরাস প্রণালী কাকে পৃথক করেছে সে সর্ম্পকে।

এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url