সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয় তা জেনে রাখুন
প্রিয় পাঠক, সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয় এবং গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় সে সম্পর্কে জানতে চেয়ে আর্টিকেলটি তে ক্লিক করেছেন। যেখানে সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয় এবং গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় সে বিষয়ে সঠিক তথ্য সহ ডায়াবেটিস সম্পর্কে যাবতীয় সকল তথ্য জানতে পারবেন।
আরো জানতে পারবেন- ভরা পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল, ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় এবং কি করলে ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে সে সম্পর্কে।
ভূমিকা
ডায়াবেটিস হলো একধরনের দীর্ঘস্থায়ী রোগ, যা আমাদের শরীরে থাকা ইনসুলিন নামক হরমনের কারনে হয়ে থাকে। এটি আমাদের শরীরে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে। আমাদের শরীরে স্বাভাবিক ইনসুলিন তৈরী না হলে বা কার্যকর না হলে, আমাদের শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যার কারনে ডায়াবেটিস রোগের সৃষ্টি হয়।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা
ডায়াবেটিস সাধারণত ২ ধরনের হয়ে থাকে- টাইপ-১ এবং টাইপ-২। টাইপ-১ ডায়াবেটিস একটি অটোইমিউন রোগ, যা ইনসুলিন তৈরী করার কোষগুলোকে ক্ষয়প্রাপ্ত করে। টাইপ-১ ডায়াবেটিস ছোট বাচ্চাদের বেশি হয়ে থাকে। টাইপ-২ ডায়াবেটিস সাধারনত অগোছালো লাইফস্টাইল, অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি হওয়ার কারনে হয়। এটি বড়দের মাঝে বেশি লক্ষনীয়।
সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস
অনেকে জানতে চান সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয় সে বিষয়গুলো। ডায়াবেটিস কম বেশি সব ধরনের মানুষের হয়ে থাকে। এখন ডায়াবেটিস হওয়ার কোন বয়স লাগে না। আগে বেশিরভাগ ৩৫ থেকে ৪৫ বছরের বেশি এমন মানুষের ডায়াবেটিস দেখা যেত। কিন্তু এখন ছোট থেকে বড়, যুবক কাল এবং পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তি সবাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছে।
যদি সুগার লেভেল.৭ পয়েন্টের বেশি হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে। যখন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় ঠিক তখনই কোন ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। সাধারণত ডায়াবেটিস মাপার জন্য আপনাকে দুই নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। প্রথমটি হচ্ছে খালি পেটে এবং পরেরটি হচ্ছে ভরা পেটে।
যদি খালি পেটে ১২০ মিলিগ্রাম এর বেশি হয় বা ৭ mmol হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে। এবং ভরা পেটে মাপার পর যদি আপনার ২০০ মিলিগ্রাম এর বেশি হয় এবং রক্তে সুগারের মাত্রা ১১.১ mmol হয়, তাহলে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে। আশা করি সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয় তা বুঝতে পেরেছেন। ডায়াবেটিস রোগীকে বেশি পরিমাণে চিনি, মিষ্টি জাতীয় খাদ্য গ্রহন থেকে বিরত থাকতে হবে এবং অতিরিক্ত পরিশ্রম কমাতে হবে।
তার বিকল্প হিসেবে সকালবেলা ৩০ মিনিট হাঁটাহাটি করতে পারেন। শরীরে কম ঘাটতি হয় এমন ধরনের ব্যায়াম করা যেতে পারে। বিকাল বেলা কিছুটা হাঁটাহাটি বা দৌড়ানো উত্তম। এছাড়া ও অতিরিক্ত তেল জাতীয় খারার পরিহার করতে হবে এবং সুষম খাবার গ্রহনের অভ্যাস করতে হবে। রুটিন মাপিক জীবন যাপন করলে আপনার ডায়াবেটিস ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়
গর্ভাবস্থায় যদি আপনার দেহে রক্তের মধ্যে শর্করার মাত্রা ১৬.৭ mmol বা ৩০০ গ্রামের বেশি হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে আপনাকে ইনসুলিন নিতে হবে। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় যেমন- অত্যাধিক ক্ষুধা, ঘন ঘন প্রস্রাব, অতিরিক্ত ক্লান্তি, খিটখিটে মেজাজ সহ আরো নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।
আপনার যদি ডায়াবেটিস একবার হয়ে থাকে, তাহলে তা একেবারে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে। তাই আপনাকে বিভিন্ন খাদ্যের মাধ্যমে, শারীরিক ব্যায়াম ও ওষুধের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। গর্ভকালীন সময়ে যদি রক্তে শর্করার মাত্রা ৫.২ হয় তাহলে গর্ভাবস্থায় সেটি ডায়াবেটিস হিসেবে ধরা হয়।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় নাশপাতি খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় অনেক ধরনের খাবার খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এবং সে ক্ষেত্রে ইনসুলিন নেওয়ার প্রয়োজন হয়। গর্ভাবস্থায় যদি ডায়াবেটিস এর মাত্রা অধিক পরিমাণে বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা গর্ভবতী মায়েদের কিছু ঔষধ সেবনের পাশাপাশি ইনসুলিন দেয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তখন ডায়াবেটিস এর মাত্রা নিয়ন্ত্রনে আসে।
যদি গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসের মাত্রা অধিক পরিমাণে বেড়ে যায় তাহলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তাররা বিভিন্ন পরীক্ষা এবং ইনসুলিনের মাধ্যমে ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে আনে। গর্ব অবস্থায় ১৬.৭ mmol হলে আপনাকে ইনসুলিন নিতেই হবে এর কোন বিকল্প নেই। তাই গর্ভবতী মায়েদের উচিত নিয়মিত ডায়াবেটিস পরিক্ষা করা।
ভরা পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল
ভরা পেটে অনেক সময় রক্তের সুগারের মাত্রা অনেকটা বেড়ে যায় এটাই স্বাভাবিক। তবে ভরা পেটে যদি ডায়াবেটিক ৭.৮ mmol বেড়ে যায় তাহলে ধরে নিতে হবে আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে। আর যদি ডায়াবেটিক ১১.১ mmol হয়, তাহলে রক্তে সুগার লেভেলের মাত্রা অনেকটা বেড়ে যায়। তখন দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়াবেটিস চেক করার ক্ষেত্রে তারা আপনার খালি পেটে অথবা ভরা পেটে দুই অবস্থায় মেপে দেখবেন দুইটার ডায়াবেটিক মাত্রা কত। ভরা পেটে খাওয়ার দুই ঘন্টা পর যদি রক্তে শর্করার মাত্রা ১৪০ মিলিগ্রাম হয় তাহলে ডায়াবেটিক নরমাল। বয়সের উপর ভিত্তি করে ডায়াবেটিস নির্ধারণ করা হয়।
আরো পড়ুনঃ পাইলস এর চিকিৎসা সহ ঔষধ এর নাম
সব বয়সের মানুষের বয়সের উপর ভিত্তি করে ভরা পেটে ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। যদি ৫০ বছরের কম মানুষের ১০০ থেকে ১৪০ মিলিগ্রাম ডেলিলাইটার হয় তাহলে নরমাল। যদি ৫০ থেকে ৫৯ বছরের কম মানুষের ১০০ থেকে ১৫০ মিলিগ্রাম ডেলিলাইটার হয় তাহলে নরমাল।
যদি ৬০ থেকে ৫৯ বছরের কম মানুষের ১০০ থেকে ১৬০ মিলিগ্রাম বা ডেলিলাইটার হয় তাহলে নরমাল।যদি ৭০ বছরের বেশি মানুষের ১২০ থেকে ১৭০ মিলিগ্রাম ডেলিলাইটার হয় তাহলে নরমাল। আমাদের যে কারোর যেকোন বয়সে ডায়াবেটিস হতে পারে। তাই উপরিউপক্ত বিষয় গুলো আমাদের জানা প্রয়োজন।
ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়
ডায়াবেটিস আমাদের জীবনের একটি কমন রোগ হিসেবে পরিচিত। ডায়াবেটিস যেকারোর, যেকোন সময় বা যেকোন বয়সে হতে পারে। তাই আমাদের নিয়মিত ডায়াবেটিস পরিক্ষা করানো উচিত এবং ডায়াবেটিস সম্পর্কে স্বাভাবিক জ্ঞান রাখা উচিত। ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়, সে বিষয়ে ও প্রাথমিক ধারনা রাখা উচিত।
আরো পড়ুনঃ পায়ের গোড়ালি ফুলে যাওয়ার কারণ
আপনার রক্তের শর্করা মাত্রা যদি ১৬.৭ মিনিমোল বা ৩০০ মিলিগ্রাম বা ডেসিলিটার এর বেশি হয় তাহলে অবশ্যই ইনসুলিন নিতে হবে। যদি ডায়াবেটিসের জন্য কোন ব্যক্তি ইনসুলিন একবার নিয়ে থাকে তাহলে আর কোন মতেই ইনসুলিন গ্রহন বন্ধ করার যাবেনা। ইনসুলিন বেশিরভাগ পেটে অথবা উরু দেওয়া হয়। ডায়াবেটিস দুই ধরনের হয়ে থাকে।
ডায়াবেটিস গুলো হচ্ছে টাইপ ওয়ান ও টাইপ টু। একেক জন ডায়াবেটিস রোগীকে একেক রকম ইনসুলিন দিয়ে থাকে চিকিৎসকরা। ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিন নেওয়ার জন্য উপযুক্ত হচ্ছে শরীরের চর্বিযুক্ত স্থানগুলো যেমন নাভির নিচে। অনেক ক্ষেত্রেই চিকিৎসকরা ডায়াবেটিস রোগীকে ইনসুলিন নাভির নিচে দেয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে
ডায়াবেটিসের কারণে অনেকেই হৃদরোগের ঝুঁকি দিন দিন বেড়ে চলেছে। ডায়াবেটিক চিরতরে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কয়েকটি ফর্মুলা মেনে চলতে হবে। তার মধ্যে অন্যতম হলো- প্রতিনিয়ত সুষম খাবার খাওয়া, শারীরিক পরিশ্রম করা, ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখা এবং নিয়মিত ডায়াবেটিসের চেকআপ ইত্যাদি বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
যদি মারাত্মকভাবে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয় তাহলে সরাসরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ডায়াবেটিসের সাধারণ কিছু লক্ষণ হচ্ছে হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া, ঘন ঘন প্রসব করা এবং কোথাও কেটে গেলে অথবা পুড়ে গেলে, সেই কাটা বা ক্ষত জায়গা দেরিতে শুকানো সহ আরো নানা সমস্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ দাউদের সবচেয়ে ভালো ঔষধ বাংলাদেশ
ডাক্তারেরা জানান শাকসবজি প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা অনেকটা কমে যায়। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন চিনি, রসমালাই, মিষ্টি, ফাস্টফুড ইত্যাদি খাবার খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। চলুন জেনে নেই ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হওয়ার কিছু উপায়।
পেঁয়াজ: নিয়মিত পেঁয়াজ খেলে রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে আসে। পেঁয়াজ খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা ৫০ শতাংশ কমতে পারে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন পেঁয়াজ খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসার পাশাপাশি ডায়াবেটিস নিরাময় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে নিয়মিত তরকারিতে বা সরাসরি পিয়াজ খেতে পারেন।
করলা: অনেকের মতে করলা তেঁত জাতীয় খাবার হলেও করলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ডায়াবেটিক বেড়ে গেলে করলা কাঁচা চিবিয়ে অথবা ভর্তা করে খেলে ডায়াবেটিস অনেকটা কমে যায়। করলা খেলে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায়। এছাড়াও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য করলার জুস অত্যন্ত উপকারী।
অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরা ত্বক বা চুলের জন্য উপকারি, তা প্রায় আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু অ্যালোভেরা যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে কার্যকারি তা আমাদের অনেকেরই অজানা। অ্যালোভেরার মধ্যে রয়েছে ফাইটোস্টারলস উপাদান। অতিরিক্ত ডায়াবেটিস বেড়ে গেলে যদি এক টুকরা অ্যালোভেরার জেল জলের সঙ্গে মিশিয়ে দুই থেকে তিনবার পান করেন তাহলে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে আসবে।
ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ডায়াবেটিক মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে। যদি রক্তে শর্করা মাত্রা জটিলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যায় তাহলে আমাদের স্বাস্থ্যগত দিক থেকে কিছু ক্ষতি হতে পারে সেগুলো হচ্ছে যেকোন সময় স্টোক হতে পারে, হৃদরোগের ঝুকি বেড়ে যায়, অন্ধত্ব, কিডনি সমস্য সহ পায়ের গোড়ালি ও পায়ের ক্ষতি হতে পারে।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে ১০০ জন মানুষের মধ্যে প্রায়ই ৮০ জনই মানুষই ডায়াবেটিস রোগে জর্জরিত। ডায়াবেটিস হলে মৃত্যু ঝুঁকির দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। ডায়াবেটিস রোগীর যদি ৮০ মিলিগ্রাম ডেলিলাইটার এর নিচে এবং ৮০০ মিলিগ্রাম ডেলিলাইটার এর বেশি হয় তাহলে সে ডায়াবেটিস রোগী মৃত্যুবরণ করতে পারে।
ডায়াবেটিস থেকে বাঁচতে প্রতিনিয়ত আমাদের ডায়াবেটিস চেকআপ করতে হবে। খালি পেটে অথবা ভরা পেটের দেখতে হবে রক্তের শর্করার মাত্রা কত রয়েছে। যদি ৮০০ মিলিগ্রাম ডেইলি লাইটারের বেশি ও ৮০ মিলিগ্রাম ডেলিলাইটারের কম হয় তাহলে বিপদ। যদি রক্তে শর্করা মাত্রা কম থাকে তাহলে মৃত্যু হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
লেখকের মন্তব্য: সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস - গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয়
প্রিয় পাঠক, আশা করি সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয় এবং গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস কত হলে ইনসুলিন নিতে হয় সে বিষয়ে বুঝতে পেরেছেন। ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শে চিকিৎসা সেবা গ্রহন করা উচিত। আর যারা ইতিমধ্যে ডায়াবেটিস এ আকান্ত তারা নিয়মিত ঔষধ বা ইনসুলিন গ্রহন করুন।
এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url