জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় সে বিষয়ে ১০টি কার্যকারি উপায়

প্রিয় পাঠক, জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় সে সম্পর্কে জাফরান কত টাকা কেজি বাংলাদেশ এ তা জানতে আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। পুরো আর্টিকেল জুড়ে জানতে পারবেন জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় এবং জাফরান কত টাকা কেজি বাংলাদেশ এ সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং উপকৃত হবেন।
জাফরান কত টাকা কেজি বাংলাদেশ
এছাড়া আরো জানতে পারবেন- জাফরান দুধের উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় জাফরান এর উপকারিতা এবং জাফরান ক্রিমের উপকারিতা সহ জাফরান কফির উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

ভূমিকা: জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় - জাফরান কত টাকা কেজি বাংলাদেশ

আমাদের স্বাস্থ্য উপকারিতায় জাফরান একধরনের পুষ্টিকর মসলা। এটি একটি ব্যয়বহুল বা মূল্যবান মসলা হিসেবে পরিচিত। জাফরান একধরনের ক্রোকাস স্যাটিভাস ফুলের শুকনো স্টিগমা থেকে সংগ্রহ করা হয়। জাফরান কেবলমাত্র সুগন্ধ বা স্বাদের জন্যই নয়, এটি নানা ধরনের অসুখ নিরামায় বা ঔষধী গুণাবলীর জন্য অনেক বেশি জনপ্রিয়।
বহু বছর আগে থেকেই জাফরান মানুষের স্বাস্থ্য উন্নতি এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে আসছে। এছাড়া ও জাফরান বিভিন্ন খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয়। যেমন- বিরিয়ানি, মিষ্টি এবং পায়েস। জাফরানের আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে। তা জানতে সমস্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়

জাফরান খেলে বা ব্যবহার করলে ত্বকের জন্য জন্য উপকারি হয়ে থাকে। জাফরান খাওয়ার সাথে ত্বক ফর্সা হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই। তবে নিয়মিত জাফরান খাওয়ার ফলে, এতে থাকা নান পুষ্টিগুন আমাদের ত্বকের সংক্রামন এড়াতে এবং ত্বক মসৃন করতে সাহায্য করে। এছাড়া জাফরান দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাক ব্যবহারে ত্বক ফর্সা বা উজ্জ্বল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। চলুন জেনে নেই জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় নাকি হয় না-
জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়
জাফরানে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান, যা নিয়মিত খাওয়ার ফলে আমাদের ত্বককে ফ্রি র‌্যাডিকেল থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এছাড়া ও আমাদের ত্বকে থাকা নান ধরনের দাগ দূর করতে, ক্ষত সাড়াতে, ত্বক কুচকে যাওয়া থেকে এবং ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

ত্বকের যেকোন ব্যথা বা প্রদাহ কমাতে জাফরান খাওয়া যেতে পারে। কারন জাফরনে রয়েছে অ্যান্টি- ইনফ্লেমেটরি উপাদান। কাজেই নিয়মিত জাফরান খেলে ত্বকে থাকা ব্রণের ব্যথা বা অন্য যেকোন ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ও ত্বকের আরো অন্যান্য সমস্যা সমাধানের বা চিকিৎসা ক্ষেত্রে জাফরান ব্যবহার করা যেতে পারে।

জাফরান ত্বকে থাকা মৃত কোষগুলোকে উজ্জীবিত করতে সাহায্য করে এবং নতুন কোষের সৃষ্টি বা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। নিয়মিত জাফরান খাওয়ার ফলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়, যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কাজ করে এবং ত্বক রাখ মসৃন। এছাড়া জাফরান খাওয়ার ফলে আমাদের ত্বকে রোদের যে কালো দাগ পড়ে তা দূর করতে সাহায্য করে।

জাফরান কত টাকা কেজি বাংলাদেশ

সোনার ভরীর চেয়ে ও কয়েক গুন বেশি দামী জাফরান। জাফরান একধরনের মূল্যবান মসলা জাতীয় খাবার। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অনেক। অনেকেই জাফরানের দাম সম্পর্কে জানতে চান, তাই আপনাদের সুবিধার্ধে জাফরানে দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। স্থান, কাল ভেদে জাফরানের দাম আলাদা হতে পাারে।

গ্রেড-এ: বর্তমান সময়ে প্রতি কেজি সবচেয়ে ভালো মানের জাফরানের মূল্য ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা বা তার বেশি হয়ে থাকে। যেখানে প্রতি ১০০ গ্রাম জাফরানের দাম প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা বা তার বেশি হতে পারে। যা প্রায় হাফ ভরি সোনার দামের চেয়ে ও বেশি। সে হিসাব করলে দেখা যায় প্রতি ১ গ্রাম সবচেয়ে ভালো মানের জাফরানের দাম প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা।
গ্রেড-বি: গ্রেড-বি জাফরান হলো গ্রেড-এ এর চেয়ে একটু নিম্ন মানের জাফরান। এই জাফরানের প্রতি কেজি প্রায় ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা হয়ে থাকে। যার প্রতি গ্রাম জাফরানের দাম প্রায় ৫০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা। আর প্রতি গ্রাম গ্রেড-বি জাফরান প্রায় ৫০০ টাকা থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

গ্রেড-সি: গ্রেড সি জাফরান হলো গ্রেড-এ এবং গ্রেড-বি এর চেয়ে আরেকটু নিম্ন মানের জাফরান। বর্তমান বাজারে গ্রেড-সি জাফরানের প্রতি কেজি প্রায় ৩ থেকে ৫ লক্ষ্য টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই গ্রেড-সি ১০০ গ্রাম জাফরানের দাম ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা এবং প্রতি ১ গ্রাম জাফরানের দাম ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

জাফরান কেনার সময় অবশ্যই জাফরানের গুনমান এবং গন্ধ পরিক্ষা করে নেয়া উচিত। কারণ বাজারে নানা ধরণের কৃত্রিম বা আর্টিফিশিয়াল জাফরান পাওয়া যায়। যেগুলো আমাদের ত্বক বা স্বাস্থ্যের জন্য হুমকির কারন হয়ে দাঁড়ায়। তাই আমাদের ত্বকের যত্নে এবং স্বাস্থ্যে উন্নতিতে আসল জাফরান কেনা উচিত।

জাফরান এর উপকারিতা

জাফরানে মধ্যে বেশ কয়েকটি উপকারিতা পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যকর বিভিন্ন দিক থেকে সুস্থ রাখতে জাফরান আমাদের সাহায্য করে। এক চিমটি জাফরান আমাদের শরীরের ১৫ টির ও বেশি সমস্যা দূর করে। জাফরান খেলে দাঁত এবং মাড়ি ফোলা সমস্যা ভালো করে। রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করতে জাফরান খুবই উপকারী।

প্রতিনিয়ত জাফরান খেলে ত্বক সুন্দর হয়। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয় ও স্বাস্থ্যের উন্নতি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে জাফরান। জাফরের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ এবং মিনারেল এছাড়াও ১২০ ধরনের পুষ্টি উপাদান। বিশেষজ্ঞরা জানায় যাদের স্মৃতিশক্তি কম, তারা নিয়মিত পরিমান মত জাফরান খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়।
অনেক সময় আমাদের শরীরে মরণ ব্যাধি মারাত্মক ক্যান্সারের আক্রমণ হয়ে থাকে। প্রতিনিয়ত জাফরান খেলে মরণ ব্যাধি ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। অনেক সময় সর্দি , কাশি এবং অ্যাজমা সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে জাফরান খেতে পারেন। প্রতিনিয়ত জাফরান সেবন করলে চোখের ছানি পড়া এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি সাহায্য করে।

অতিরিক্ত এসিডিটির সমস্যা হয় সে ক্ষেত্রে কিছু পরিমাণ জাফরান মসলা খেয়ে নিলেই এসিডিটির হওয়ার সম্ভাবনা অনেক অংশে কমে যায়। জাফরানের মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম যা হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রতিদিন জাফরান সেবনে রক্ত পরিষ্কার ও রক্ত বৃদ্ধি করতে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

রক্তস্বল্পতা ও রক্তের মধ্যে থাকা বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করতে নিয়মিত জাফরান খেতে পারেন। কারণ জাফরান রক্তস্বল্পতা দূর করতেও বেশ উপকারী। জাফরান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফ্লাভনয়েড উপাদান হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। জাফরান শরীর থেকে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল বের করতে সাহায্য করে।

জাফরান দুধের উপকারিতা

দুধ এবং জাফরান একসাথে সেবন করলে স্বাস্থ্যকর বিভিন্ন উপকারিতা মেলে। জাফরান এর মধ্যে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন সি, আইরন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং ভিটামিন-এ সহ আরো নানা উপাদান। এছাড়া দুধের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-ডি, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, আয়োডিন, প্রোটিন।

জাফরান এবং দুধের মধ্যে যে কয়েকটি উপাদান রয়েছে তা আমাদের স্বাস্থ্যগত ভাবে উন্নতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় জাফরান দুধ একসাথে খেলে ভালো উপকারিতা পাওয়া যাবে। এছাড়াও জাফরান এবং দুধের নান পুষ্টিগুন রয়েছে। চলুন জাফরান দুধের কয়েকটি উপকারিতা জেনে নেই-
হাড়ের গঠন বৃদ্ধি করে: জাফরান দুধ একসাথে খেলে হাড়ের গঠন খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি হয়। ছোট থেকে বড় সবাই জাফরান দুধ একসাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। হাড় মজবুত ও শক্তিশালী করতে জাফরান দুধ অত্যন্ত উপকারী।

পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে: জাফরান ও দুধের মধ্যে রয়েছে ফাইবার উপাদান যা আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও জাফরান দুধ পরিপাকতন্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে: অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপ শরীরের মধ্যে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে। প্রতিনিয়ত জাফরান দুধের মিশ্রণটি খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং আমাদের নানা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে: চোখের নিচের কালো দাগ এবং রোদে পোড়া কালো দাগ দূর করতে জাফরান দুধ বেশ উপকারী। প্রতিনিয়ত জাফরান দুধ খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং ত্বক থাকে মসৃন।

শিশুদের জন্য উপকারী: জাফরান দুধ শিশুদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বাচ্চার বুদ্ধির বিকাশ উন্নতি করতে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে জাফরান দুধ।

গর্ভাবস্থায় জাফরান এর উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় জাফরান অত্যন্ত উপকারী একটি মসলা জাতীয় খাবার। প্রতিনিয়ত দুধের সাথে এক চিমটি পরিমান জাফরান মিশিয়ে রাতে অথবা সকালে খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া জাফরান খেলে গর্ভে থাকা বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা হয়। অনেক সময় গর্ভবতী মায়েদের ঘুমের সমস্যা হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে জাফরান খেলে ঘুম ভালো হয়।

গর্ভাবস্থায় জাফরান খাওয়া অনেক উপকারী। কারণ জাফরানের মধ্যে বেশ কয়েকটি ঔষধি গুনাগুন রয়েছে, যা গর্ভবতী মায়েদের জন্য অনেকটা নিরাপদ। গর্ভাবস্থায় নানা ব্যথা বা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থতা ধরে রাখতে গর্ভাবস্থায় জাফরান খেতে পারেন। জাফরান আপনাকে বিভিন্ন ব্যথা থেকে এবং শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রশান্তি যোগাবে।
গর্ভধারণের পাঁচ মাসের আগে জাফরান না খাওয়াই ভালো। তবে ৫ মাসের পর থেকে জাফরান খাওয়া শুরু করতে পারেন এতে গর্ভবতী মায়েদের জন্য এবং বাচ্চার জন্য বেশ স্বাস্থ্য উপযোগী ভূমিকা পালন করে। গর্ভবতী মায়েদের রক্তচাপের সমস্যা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে জাফরানে থাকা পটাশিয়াম ও ক্রেস্টিন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার ফলে হজমের সমস্যা হয়। হজমে সমস্যা কমানোর জন্য জাফরান খেতে পারেন। জাফরান পচনতন্ত্রের রক্ত প্রবাহকে বাড়িয়ে তুলতে এবং দ্রুত হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

জাফরান ক্রিমের উপকারিতা

জাফরান ক্রিমের উপকারিতা জানলে বেশ অবাক হবেন। কারণ এর মধ্যে কয়েকটি বিশেষ গুণ রয়েছে যা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। জাফরান ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকে থাকা কালো দাগ এবং রোদে পোড়া কালো দাগ তুলতে সাহায্য করে। চলুন জাফরান ক্রিমের কয়েকটি উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই-
জাফরান ক্রিমের উপকারিতা
  • ত্বকের জেল্লা বাড়ায়: জাফরান ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বকের জেল্লা বাড়াতে সাহায্য করে। ত্বকে থাকা ব্রনের দাগ দূর করতেও জাফরান ক্রিম বেশ উপকারী।
  • ত্বক ফর্সা করে: জাফরান ক্রিম ব্যবহারে ত্বক মশ্চারাইজিং করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। এবং ত্বকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায় এবং ত্বক দ্রুত ফর্সা করতে সহায়তা করে।
  • বলিরেখা দূর করে: অনেক সময় বয়সের ছাপের কারণে ত্বকের সৌন্দর্য কমে যায়। সেক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত জাফরান ক্রীম ব্যবহার করলে বয়সের ছাপ এবং বলিরেখা দূর হয়।
জাফরান ক্রীম মুখে দেয়ার আগে ভালোভাবে আমাদের ত্বক পরিষ্কার করে নিতে হবে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে জাফরান ক্রিমটি মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে জাফরান সাবান অথবা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। কিছুদিন ব্যবহার করলেই আমাদের মুখে থাকা বিভিন্ন দাগ নিমিষেই ভালো হয়ে যাবে।

লেখকের মন্তব্য: জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় - জাফরান কত টাকা কেজি বাংলাদেশ

প্রিয় পাঠক, আশা করি জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয় নাকি হয় না তা সহ জাফরান কত টাকা কেজি বাংলাদেশ এ তা জানতে পেরেছেন। জাফরান যেহেতু অনেক ব্যয়বহুল এবং মূল্যবান একটি মসলা তাই কেনার আগে আসল নাকি নকল তা দেখে কেনার চেষ্টা করুন। গর্ভবতী মায়েরা জাফরান খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরার্মশে জাফরান সেবন করুন।

এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url