গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা - পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে

প্রিয় পাঠক, গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা এবং পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে সে সম্পর্কে আপনি অবগত নন বলেই আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। এখানে আপনি জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা ও পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে এবং পালং শাক খাওয়ার নিয়ম।
পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে
আরা জানতে পারবেন, পালং শাকে কি এলার্জি আছে, পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে এবং টক পালং শাকের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত।

ভূমিকা

পালং শাককে ইংরেজিতে Spinach বলা হয়। পালং শাক স্বাস্থ্যকর এবং তরকারির ক্ষেত্রে অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার। পালং শাক সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়াতে চাষ উপযোগী, তাই এর ফলন শীতকালে অনেক ভালো হয়। পালং শাক বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে সালাত, স্যুপ এবং বিভিন্ন তরকারি হিসেবে খাওয়া হয়।
পালং শাকের বৈজ্ঞানিক নাম Spinacia oleracea. পালং শাকে বিভিন্ন ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার সহ নানা পুষ্টিকর উপাদান থাকে। পালং শাকের আরো নানা অজানা পুষ্টিকর উপদান সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুুুন আশা করি উপকৃত হবেন।

গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়া অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত। পালংশাকে প্রয়োজনীয় নানা পুষ্টি উপকারিতা রয়েছে। যা গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি গর্ভে থাকা শিশুর স্বাস্থ্য বিকাশে ভূমিকা রাখে। চলুন জেনে নেই গর্ভাবস্থায় পালংশাক খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত-
গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে প্রয়োজনীয় হলো শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে আয়রন থাকা। পালংশাকে রয়েছে আয়রন যা গর্ভবতী মায়ের রক্ত শূন্যতা প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। পালং শাকে থাকা আয়রন মা ও শিশুর প্রয়োজনীয় আয়রনের অভার র্পূণ করতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়া জরুরি।

গর্ভে থাকা শিশুর হাড় স্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি করতে পালং শাক খাওয়া প্রয়োজন। এই হাড় শক্ত করতে বা স্বাভাবিক ‍বৃদ্ধিতে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন। যা পালং শাকে অধিক পরিমানে রয়েছে এবং তা যথাযথ ভাবে পূরণ করতে সক্ষম।
গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়ের রোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শিশুর গঠনগত ভাবে বেড়ে উঠতে পালং শাক খুব দরকারি। কারণ পালং শাকে রয়েছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি, যা গর্ভবতী মায়ের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালি করে এবং বিভিন্ন রোগের হাত থেকে বাঁচায় এবং শিশুর গঠন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের প্রভাবে গর্ভবতী মায়ের শরীরে থাকা কোষ গুলো সতেজ এবং সুরক্ষিত রাখে। পাশাপাশি শরীরে থাকা ফ্রি র‌্যাডিকেল নামে একধরনের ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়। যার কারণে মা ও শিশু উভয়েই সুস্থ্য থাকে।

গর্ভাবস্থায় ওজন নিয়ন্ত্রন করা জরুরি। পালং শাকে ক্যালোরির পরিমান অতি নগন্য, যার কারণে অধিক পরিমানে খেলেও ওজন বাড়ার সম্ভাবনা খুবই কম। আবার পালং শাকে ফাইবারের পরিমান বেশি থাকে যা গর্ভবতী মায়ের হজমশক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে যা ওজন নিয়ন্ত্রনে বেশ কার্যকারি।

পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে

পালং শাক তো আমরা সকলেই খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না পালং শাকে কি কি ভিটামিন বিদ্যমান। শুধু পালং শাক নয় অন্য যেকোন খাবার খাওয়ার আগে এতে কি কি ভিটামিন বা পুষ্টিগুন রয়েছে সে সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। চলুন জেনে নেই পালং শাকে কোন ভিটামিন কি পরিমানে থাকে-

ভিটামিন-এ: পালং শাকে ভিটামিন-এ থাকে। যার পরিমান প্রায় ৪১২০ মাইক্রোগাম। ভিটামিন-এ থাকায় চোখের দৃষ্টিশক্তি বেড়ে যায়, চুল ও ত্বক ভালো থাকে এবং গর্ভবতী মায়ের ভ্রূণের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে সাহায্য করে।
ভিটামিন-সি: পালং শাকে ভিটামিন-সি এর পরিমান প্রায় ৩৬.২ মিলিগ্রাম। ভিটামিন-সি এর কারণে আমাদের শরীরৈ থাক দাগ মিশে যায় এবং ত্বকের সুরক্ষা প্রদানে অথিক পরিমানে কোলাজেন তৈরী হয়ে থাকে।

ভিটামিন-ই: পালং শাক ভিটামিন-ই এর ভালো উৎস। যা মানব দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মত কাজ করে থাকে। ভিটামিন আমাদের ত্বক ও চুলের জন্য বেশ উপকারি।

ভিটামিন-কে: পালং শাকে আরো বিদ্যামান রয়েছে ভিটামিন-কে। পালং শাকে থাকা ভিটামিন-কে এর পরিমান প্রায় ৫৩৫ মাইক্রোগ্রাম। আমাদের হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে এবং দাঁত শক্ত করতে ভিটামিন-কে এর প্রয়োজন যা পালং শাকে রয়েছে।

ভিটামিন বি৯: পালং শাকে প্রায় ০.৩৯ মিলিগ্রাম পরিমান ভিটামিন বি৯ পাওয়া যায়। রক্তশূন্যতা রোধের পাশাপাশি আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় কোষ তৈরী করে এবং পালং শাকে থাকা বি৯ গর্ভে থাকা শিশু বিকাশে গুরুত্বপূর্ন।

টক পালং শাকের উপকারিতা

সুষম খাবারের অন্যতম বিশেষত্য সর্ম্পূন খাবার টক পালং শাক বা চুকাই পাতা। অনেকে আবার চালতা পালং বলে খাকে। এই চুকাই পালং শাক বা টক পালং শাক অন্যান্য শাক-সবজির মতো শীতকালো অনেক ভালো ফলন হয় বা অধিক মাত্রায় পাওয়া যায়। টক পালং শাক স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। নিম্নে টক পালং শাকে উপকারিতা আলোচলা করা হলো-
  • টক পালং শাকে নানা ভিটামিনে সমাহার যেমন- ভিটামিন এ, ভিটামিন-বি৬, ভিটামিন কে এবং ভিটামিন কে থাকে।
  • টক পালং শাকে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং লোহা ও জিংক সহ নানা ধরনের খনিজ পাওয়া যায়।
  • টক পালং শাক বা চালতা পালং ক্যান্সারের ঝুকি কমায়।
  • এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে, রক্ত শনূতা প্রতিরোধ করে।
  • হজমশক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে কাজ করে, রাতকানা রোগ দূর করে।
  • দাঁতে মাড়ি শক্ত এবং দাঁত ক্ষয় রোধ করে।
  • রক্তেে ক্লোরোফিলের মাত্রা বাড়িয়ে রক্ত পরিষ্কার করে।
  • ত্বক ও চুল ভালো রাখতে কাজ করে।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • জন্ডিস সাড়াতে টক পালং শাক খাওয়া গুরুত্বপূর্ন।
  • নিয়মিত চালতা পালং খেলে ডিম্বাণু অধিক মাত্রায় তৈরী হয়।
  • এতে থাকা টেস্টোস্টেরন ছেলেদের শক্তি বাড়ায়।
  • ফুসফুস ও কন্ঠনালির সমস্যা দূর করতে কাজ করে।
  • এটি পানি জাতীয় শাক হওয়ায়, আমাদের শরীর হাইড্রেট রাখে।
  • ক্ষত স্থান, পোড়া দাগ সাড়াতে সাহায্য করে।
  • এছাড়াও টক পালং শাকের নানা পুষ্টি উপকারিতা রয়েছে এবং এটি নানা তরকারিতে খাওয়া যায়।

পালং শাকের অপকারিতা

পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এই শাকে রয়েছে ফলিক এসিড, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি।পালং শাকে রয়েছে বিভিন্ন রক্ত পরিষ্কারক উপাদান যা আমদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।এটি আদর্শ খাবার হওয়া সত্ত্বেও এতে উপস্থিত কিছু উপাদান বেশি পরিমানে থাকার কারনে কিংবা আমদের বয়স অনুযায়ী এক এক জনের শরীরে যতটা প্রয়োজন তার চেয়ে বেশি পরিমানে সেবনে শরীরে ক্ষতি হতে পারে। আসুন জেনে নেই পালং শাকে কি কি ]অপকারিতা রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

কিডনিতে পাথর জনিত সমস্যাঃ আয়রন এর ব্যাপক উপস্থিতি রয়েছে পালং শাকে। অতিরিক্ত পালং শাক খেলে এই আয়রন বেশি পরিমানে শরীরে প্রবেশ করে ফলে আমদের শরীর সম্পূর্ণ আয়রন যদি শোষণ করতে না পারে তখন জমাট বাধে কিডনি তে।এ ক্ষেত্রে কিডনি তে পাথর হয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন কি অতিরিক্ত আয়রন এর উপস্থিতি শরীরে থাকলে লিভার এর সমস্যা হতে পারে এবং ডায়বেটিকস ঝুকি বাঁড়ায়।
গেটে বাত জনিত সমস্যাঃ পালং শাক এ রয়েছে পিউরিন নামক একটি পদার্থ এই পদার্থটি খাদ্য বিপাকের ফলে উৎপন্ন হয়। প্রোটিন ভেঙে এই উপাদানটি উৎপন্ন হয় শরীরে।শরীরে এই উপাদানটির উপস্থিতির কারণে বাদ জনিত সমস্যা হয় অতিরিক্ত পালং শাক খাওয়ার ফলে গেটে বাত নামক রোগ হতে পারে।

বদহজম জনিত সমস্যাঃ পালং শাক একটি ফাইবার উপাদান সম্পন্ন শাক।খালি পেটে শুধু পালং শাক খাওয়া শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকর যেমনঃ পেট ফুলে যাওয়া, পেটে গ্যাস তৈরি হওয়া, এমন কি বমি বমি ভাব ও ডায়রিয়াও হতে পারে।

ক্যান্সার জনিত সমস্যাঃযারা ধূমপান করেন তাদের স্বাস্থ্যঝুকি থেকেই যায়।ধূমপানকারী ব্যক্তি অতিরিক্ত পালং শাক খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।কারণ পালং শাক একটি অক্সালেট যুক্ত খাবার। ধূমপানকারী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার অক্সালেট যুক্ত খাবার কম খাওয়া উচিৎ।

কাঁচা পালং শাক খাওয়া কতটা ঝুঁকিপূর্ণঃ যারা অনেক স্বাস্থ্য সচেতন এবং ডায়েট মেইনটেইন করেন অনেক সময় কাঁচা পালং শাকের স্মুতি অথবা জুস সেবন করেন। অনেকেই মনে করেন কাঁচা পালং শা খেলে ওজন কমবে কিন্তু যাদের বদহজমজনিত সমস্যা রয়েছে তারা একেবারে কাঁচা পালং শাক খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

পালং শাকে কি এলার্জি আছে

প্রিয় পাঠক, যাদের শরীরে আগে থেকেই অ্যালার্জির উপসর্গ বিদ্যমান রয়েছে তারা পালং শাক খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন কেননা পালং শাকে হিস্টামিন নামক একটি পদার্থ বিদ্যমান এই পদার্থের উপস্তিতে শরীরের কোষ গুলোতে এলার্জির উপশম ত্বরান্বিত করে। এতে করে এলার্জির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়।
  • ত্বকে ফুসকুড়ি জাতীয় এলার্জি।
  • মাথার স্কাল্পে এলার্জি জনিত সমস্যা।
  • হাত এবং পায়ের আঙ্গুলের মাঝে।
  • সর্দি ও কাশি জনিত এলার্জি।
  • হাঁপানি বাজাদের ফুসফুসের রোগ বা এলার্জি সর্দি রয়েছে যাদের।
যাদের আগে থেকেই এলার্জি রয়েছে তারা পালং শাক কম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এলার্জি নেই তাদের জন্য পালং শাক খাওয়া একদম নিরাপদ কারণ পালং শাকে এলার্জি সরাসরি উপস্থিত নেই। তবে যাদের শরীরে এলার্জি রয়েছে বা অ্যালার্জি এর উপসর্গ রয়েছে তাদের জন্য পালং শাক না খাওয়াই উত্তম।

পালং শাক খাওয়ার নিয়ম

আমাদের দেশে শহরে কিংবা গ্রামে যে কোন স্থানে অনেক সহজলভ্য এই সবজি উপাদান ব্যাপক পরিমাণে পাওয়া যায়। এর মূল্য নাগালের মাঝে থাকার কারণে ধনী গরিব নির্বিশেষে সবার জন্যই সাধ্যের মধ্যে এটি একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্য। এবং সব বয়সের মানুষের খাদ্য তালিকায় এই পালং শাক যোগ করা যায়। আমাদের দেশে এই শাক বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। আসুন আজকে জেনে নেই পালং শাক খাওয়ার নিয়ম-
  • পালং শাকের পুষ্টিগুণ বজায় রেখে খাওয়ার এক মাত্র উপায় হল স্টিমিং পদ্ধতি। পুষ্টিগুণে ভরপুর সবুজ এই শাক টি শুধু অল্প লবন ও অলিভ অয়েল দিয়ে মাইক্রোওভেন এ বা পাতিলে স্টিম করেও খাওয়া যায়।
  • পালং শাক ভাজি আমাদের দেশর একটি জনপ্রিয় খাবার। গরম গরম ভাতে পালং শাক ভাজি যেমন স্বাদ তেমনই পুষ্টিতে ভরা।
  • পালং শাকের স্মুথি যারা ডায়েট করেন তাদের জন্য খুবই উপকারী একটি খাবার। টক দই, চিয়া সিড, এবং কাঁচা পালং শাক ব্লেন্ড করে খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
  • পালং শাক ও ডাল প্রোটিন সমৃদ্ধ ভিটামিন এ ও সি একত্রে একটি গুনাগুন সম্পন্ন তরকারি যা বাঙালির খুব পরিচিত একটি খাবার। কম বেশি সবাই ভাতের সাথে পালং শাকের ডাল তরকারি খেয়ে থাকেন।

লেখকের মন্তব্য: গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা - পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে

প্রিয় পাঠক, আশা করি গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা এবং পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে সে সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। এছাড়া পালং শাকের অপকারিতা, পালং শাকে কি এলার্জি আছে এবং পালং শাক খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে নিয়মিত পালং শাক খাওয়া উচিত। পালং শাক কেনার আগে ফরমালিন বা কিটনাশক মুক্ত পালং শাক কিনুন। রান্না করার আগে অবশ্যই ভালো ভাবে ধুয়ে নিবেন।

এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url