ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে কি হয় জানুন নানা উপকারিতা

প্রিয় পাঠক, ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে কি হয় এবং ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের তালিকা সম্পর্কে অবগত নন বলেই আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। আশা করি এই আর্টিকেল থেকে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে কি হয় এবং ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের তালিকা
আরো জানতে পারবেন- ভিটামিন এ এর অভাবজনিত লক্ষণ, ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ ও প্রতিকার এবং ভিটামিন এ কোন খাবারে বেশি থাকে সে সম্পর্কে।

ভূমিকা

আমাদের শারীরিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে এবং স্বাস্থ্য উন্নতিতে এক অপরিহার্য ভিটামিন হলো-ভিটামিন এ। ভিটামিন এ এর কারনে আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এছাড়াও ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া ও ভিটামিন এ এর নানা স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। ভিটামিন দুই ধরনের হয়ে থাকে।
একটি হলো রেটিনল এবং অন্যটি হলো বিটা-ক্যারোটিন। সাধারনত মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমে রেটিনল পাওয়া যায় এবং নানা রঙ্গের শাকসবজি, আলু এবং গাজরে বিটা-ক্যারোটিন পাওয়া যায়। বিটা-ক্যারোটিন শরীরে পরিপাক হয়ে রেটিনল হয়। সমস্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, ভিটামিন-এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে কি হয়

ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে বিভিন্ন সংক্রমণ বা রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রতিনিয়ত ভিটামিন-এ যুক্ত খাবার খেলে রাতকানা রোগ ও রক্তস্বল্পতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ভিটামিন-এ জাতীয় খাবার শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। অনেক সময় ছোট্ট শিশুরা ভিটামিন-এ এর অভাবজনিত রোগে ভুগে।
ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে কি হয়
সেক্ষেত্রে যদি কিছু পরিমাণ পাকা পেঁপে, মিষ্টি আলু, গাজর, টমেটো, মাছের কলিজা নিয়মিত খাওয়ার ফলে, ছোট্ট শিশুদের বিভিন্ন রোগ থেকে খুব সহজেই সেড়ে যায়। শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন পরিমান মত ভিটামিন-এ যুক্ত খাবার খাওয়নো উচিত। ছোট বাচ্চাদের ভিটামিন-এ যুক্ত খাবার খেলে রাতকানা রোগ, চোখে কম দেখা ও শারীরিক দূর্বলতা থেকে সুস্থ্য রাখা যায়।

ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্যের প্রধান কাজ হচ্ছে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করা। কারন ভিটামিন-এ এর কারনে আমাদের চোখের রেটিনায় রেটিনাল জমা হয়। ভিটামিন-এ জাতীয় খাবার চোখ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ভিটামিন-এ এর কারনে আমাদের চুল লম্বা ও ঝলমলে হয়ে থাকে। এছাড়া ও শিশুদের শারীরিক ও মানসিক সুস্থ্যতার জন্য অপরিহার্য একটি খাবার।

ভিটামিন-এ শরীরে কোষগুলো ভালো রাখতে এবং বৃদ্ধি করতে ভিটামিন-এ যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। আমাদের ত্বক ভালো রাখতে এবং ব্রণ রোধে ভিটামিন-এ বেশ কার্যকরী। ভিটামিন-এ নিয়মিত খেলে আমাদের ত্বক সুস্থ্য, কমল ও উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে। তাই আমাদের সকলের উচিত প্রতিদিন একবার হলেও ভিটামিন-এ যুক্ত খাবার গ্রহন করা।

ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের তালিকা

ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার। ভিটামিন এ জাতীয় অনেক খাবার রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো টমেটো, গাজর, পেপে, দুধ, মিষ্টিআলু ইত্যাদি। ভিটামিন এ জাতীয় উপাদান তৈরি হয় ক্যারোটিন থেকে। বিশেষ করে রঙিন ও হলুদ রঙ্গের শাকসবজি এবং যে সমস্ত ফলের গায়ের রং গাঢ় হয় সে সকল ফলমূলে ভিটামিন এ এর পরিমান বেশি থাকে।

এছাড়াও মাছ-মাংস, মাছের কলিজা, তেল যুক্ত মাছ, ডিম, কুমড়ো, ঘি, মাখন ও শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। সুস্থভাবে বাঁচতে হলে আমাদের প্রতিনিয়ত ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেতে হবে। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ভিটামিন এ যুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় থাকা অত্যন্ত জরুরি। চলুন জেনে নিই ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের তালিকা সম্পর্কে-

টমেটো: টমেটোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। একটি টমেটো খেলেই আপনার দৈনিক ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ হয়ে থাকে।
মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলু ত্বকে বিভিন্ন ইনফেকশন সংক্রমণ ঠেকাতে খুবই উপকারী। মিষ্টি আলু আমাদের জীবনে ৪.৩৮ শতাংশ ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ করে।

সবুজ শাকসবজি: সবুজ শাকসবজিও হচ্ছে ভিটামিন এ এর একটি ভালো উৎস। শাকসবজির মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ইত্যাদি। তাই প্রতিনিয়ত শাকসবজি কিছু পরিমাণ হলেও খেতে হবে।

ঘি মাখন ও দুধ: ঘি মাখন ও দুধ হচ্ছে দুগ্ধ জাতীয় খাদ্য। প্রতিনিয়ত এক গ্লাস দুধ খেলে ১০ থেকে ১৪ শতাংশ ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ করে। ঘি, মাখন যেহেতু দুধ থেকেই তৈরী সেজন্য ভিটামিন এ এর চাহিদা মেটাতে ঘি বা মাখন খাওয়া যেতে পারে।

কলিজা: যেকোনো কলিজার মধ্যে রয়েছে আইরন ও ভিটামিন এ। প্রতিদিন কলিজা খেলে পাবেন ভিটামিন এ এর উপাদান। তাই সপ্তাহে অন্তত একদিন চেষ্টা করুন খাদ্য তালিকায় যে কোন কলিজা রাখতে।

মাছের যকৃত ও মাছের তেল: মাছের যকৃত ও মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ উপাদান। যা আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর চাহিদা মেটাতে সক্ষম।

ভিটামিন এ এর অভাবজনিত লক্ষণ

বর্তমান সময়ে ভিটামিন এ এর অভাবে রাতকানা রোগ বেশি পরিমাণে দেখা দেয়। অনেকেই দিনের বেলা দেখতে পেলেও রাতের বেলা ঠিকমত দেখতে পায় না। এটি মূলত ভিটামিন এ এর অভাবে হয়ে থাকে। অনেকেই দিনের বেলা অথবা রাতের বেলা কোনটাই ভালোমতো দেখতে পায় না শুধুমাত্র ভিটামিন এ এর অভাবে।

ভিটামিন এ এর অভাবে শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে বেঘাত ঘটে এবং রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। একটি গবেষণায় জানা গিয়েছে মানব দেহে ভিটামিন এ এর অভাবে বেশ কয়েকটি রোগের লক্ষণ দেখা দেয়, যার মধ্যে টিউমার এবং স্কিন ক্যান্সার অন্যতম। এছাড়াও আরো কয়েকটি সমস্যা হচ্ছে ভ্রুনের সমস্যা, চুল পড়া, চোখের সমস্যা, নিঃশ্বাসের সমস্যা ইত্যাদি।
আমাদের প্রতিনিয়ত পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেতে হবে, তাহলে বিভিন্ন সংক্রামন বা রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। ছোট শিশুদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাব হলে মেসেলস ও ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। অনেক শিশুরা ভিটামিনের অভাবে অপুষ্টিতে ভোগে। বিশেষ করে নয় থেকে চার বছরের শিশুদের ভিটামিন এ অভাবজনিত লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

এছাড়াও ভিটামিন এ এর অভাবে নিউমনিয় ও আমাদের শ্বাসনালীতে বিভন্ন রোগের বাসা বাধে। ভিটামিন এ এর অভাবে অধিকাংশ নারী-পুরুষ তাদের প্রজনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি কোনটিতে

ভিটামিন এ সবচাইতে বেশি রঙিন ফলমূল ও শাকসবজিতে। ভিটামিন এ এর অভাব পূরণ করার জন্য গাজর অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন এ সবচাইতে বেশি থাকে কয়েকটি খাবারে সেগুলো হচ্ছে মিষ্টি আলু, গাজর, পালং শাক, কুমড়ো, কলিজা ও মাছের তেল। চলুন জেনে নিই ভিটামিন এ সবচাইতে বেশি থাকে কোনটিতে-

গাজর: গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। নিয়মিত গাজর খেলে ভিটামিন এ এর অভাব পূরণ হয় এবং তার পাশাপাশি আমাদের ত্বক সতেজ রাখতে ও মসৃণ করতে সাহায্য করে। এছাড়া ও ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে গাজর। প্রতি ১০০ গ্রাম গাজরে রয়েছে ৮৫০ মাইক্রোগ্রাম বিটা-ক্যারোটিন।
পালং শাক: পালং শাক ভিটামিন এর জন্য অত্যন্ত উপকারী। পালং শাকের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি আইরন ভিটামিন এ ইত্যাদি। যারা উচ্চ রক্তচাপ এর মধ্যে রয়েছেন তারা প্রতিনিয়ত পালং শাক খেতে পারেন। কারণ প্রতি ১০০ গ্রাম পালং শাকে রয়েছে প্রায় ৫৫০ মাইক্রোগ্রাম বিটা-ক্যারোটিন।

ক্যাপসিকাম: ক্যাপসিকাম তিন ধরনের হয়ে থাকে হলুদ লাল ও সবুজ। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি রঙ্গিন ফলমূল বা শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে। ভিটামিন এ এর অভাব পূরণ করতে ক্যাপসিকাম ভালো একটি খাবার।

টুনা মাছ: টুনা মাছ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার। বিশেষ করে টুনা মাছ আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম টুনা মাছে রয়েছে প্রায় ৬০৫০ মাইক্রোগ্রাম রেটিনল। যা আমাদের শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ভিটামিন এ এর ঘাটতি পূরণ করতে সক্ষম।

ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ ও প্রতিকার

ভিটামিন এ এর অভাবে নানা ধরনের রোগের সৃষ্টি হয়, তার মধ্যে অন্যতম হলো রাতকানা রোগ। রাতকানা রোগ হলে মানুষ সাধারনত রাতের বেলা বা অনেক কম আলো সম্পূর্ন জায়গায় কম দেখে। এছাড়া ও ভিটামিন এ এর অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেছে থাকে। নিম্নে ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ ও প্রতিকার
ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগ:
রাতকানা রোগ: ভিটামিন এ এর অভাবে সবচেয়ে কমন একটি রোগ হলো রাতকানা রোগ। এই রোগ হলে দিনের আলোতে দেখতে পেলেও অন্ধকার বা অল্প আলোতে দেখতে অসুবিধা হয়।

জেরোফথালমিয়া রোগ: আমাদের শরীরে ভিটামিন এ এর অভাবে দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে চোখ ক্ষতিরসম্মুখীন হয়ে জেরোফথালমিয়া নামক রোগের সৃষ্টি হয়। এই রোগ দীর্ঘ সময় ধরে চোখে অবস্থান করলে, চোখের সাদা অংশে আলসারের সৃষ্টি হয়। আর এই রোগ জেরোফথালমিয়া রোগ নামে পরিচিত।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস: ভিটামিন এ এর অভাবে আমাদের শরীরে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে, যার কারনে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। এজন্য আমাদের শরীরে নানা রোগের সংক্রামন ঘটে।

শিশুদের অকাল মৃত্যু: ভিটামিন এ এর অভাবে ছোট বাচ্চারা বেশি ভোগে এবং তাদের অকাল মৃত্যু হয়। শিশুদের অকাল মৃত্যুর হার দিন ‍দিন বেড়েই চলছে।

ত্বকের সমস্যা: আমাদের শরীরে মৃত কোষ গুলো সতেজ করতে এবং নতুন কোষের সৃষ্টি করতে ভিটামিন এ এর গুরুত্ব অপরিসীম। ভিটামিন এ এর অভাবে কোষ গুলো বৃদ্ধিতে বাধা প্রাপ্ত হয়। যার কারনে আমাদের ত্বক হয় শুষ্ক, খসখসে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়ে যায়।

ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রোগের প্রতিকার:
  • নিয়মিত ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে পালং শাক, ডিমের কুসুম, মাছের তেল বা কলিজা, কুমড়া এবং মিষ্টি আলু।
  • ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সজাগ হতে হবে নানা ধরনের ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খাওয়ানোর পাশাপাশি ভিটামিন এ ক্যাপসুল টিকা দেয়া উচিত।
  • চোখের কোন সমস্যা হওয়া আগে অবদি আমরা আমাদের চোখের সমস্যা বুঝতে পারিনা। তাই চোখের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত চোখ পরিক্ষা করানো উচিত।
  • ভিটামিন এ এর অভাব প্রতিরোধে আমাদের উচিত স্বাস্থ্যসম্মত জীবন-যাপন করা। নিয়মিত সুষম খাদ্য গ্রহনের পাশাপাশি ‍ব্যায়াম বা দৈহিক পরিশ্রম করা উচিত। এছাড়া ও শরীরের প্রতি যত্নবান হওয়া উচিত।
  • অতিরিক্ত ধূমপান বা অ্যালকোহল এড়িতে চলতে হবে। কারন অতিরিক্ত ধূপমান বা অ্যালকোহল গ্রহনের ফলে শরীরে ভিটামিন এ উৎপাদন হতে বাধা সৃষ্টি করে।

লেখকের মন্তব্য: ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে কি হয় - ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের তালিকা

প্রিয় পাঠক, আশা করি ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেলে কি হয় এবং ভিটামিন এ জাতীয় খাবারের তালিকা সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। চোখের সমস্যা দূর করতে, ত্বক ভালো রাখতে এবং চুল পড়া কমাতে নিয়মিত ভিটামিন এ যুক্ত খাবার গ্রহন করুন। ছোট বাচ্চাদের স্বাভাবিক বিকাশে ভিটামিন এ যুক্ত খাবার নিশ্চিত করুন।

এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url