গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয় এবং ব্রেইন ভালো হয়
প্রিয় পাঠক, গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয় এবং কি খেলে বাচ্চার ব্রেইন ভালো হয় প্রতিটি মায়ের একটি কমন প্রশ্ন। সেই সকল মায়েদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। যেখানে গর্ভবতী মায়েরা জানতে পারবেন- গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয় এবং কি খেলে বাচ্চার ব্রেইন ভালো হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
এছাড়া আরো জানতে পারবেন- গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা কালো হয়, গর্ভাবস্থায় জাফরান খেলে কি বাচ্চা ফর্সা হয় এবং গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চার চুল ঘন হয় সে সম্পর্কে।
ভূমিকা: গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয় - কি খেলে বাচ্চার ব্রেইন ভালো হয়
প্রতিটি মেয়ের স্বপ্ন একদিন সে মা হবে। কেউ একজন তাকে মা বলে ডাকবে। গর্ভাবস্থায় মায়েরা নানা ধরনের কথা ভেবে থাকে। তার মধ্যে অন্যতম হলো- সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে, সন্তান দেখতে কার মত হবে, মোটা হবে না চিকন, আরো নানা ধরনের প্রশ্ন একত্রিত করে গর্ভবতী মায়েরা তাদের গর্ভে থাকা সন্তানকে নিয়ে কল্পনার জগতে ভেসে বেড়ান।
আরো পড়ুন: গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত
এছাড়া বাচ্চা বড় হলে তার ব্রেইন কেমন হবে, তার জন্য কি কি খাবার খাওয়া উচিত? সন্তান ফর্সা হওয়ার জন্য কি কি খাওয়া উচিত এমনকি কি খেলে বাচ্চার চুল ঘন হবে সে বিষয়ে আগে থেকে ভেবে রাখেন এবং সেই অনুযায়ী জীবন যাপন করেন।
কি খেলে বাচ্চার ব্রেইন ভালো হয় - গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়
সন্তান ধারন করার পর প্রতিটি মা এর একটাই চিন্তা থাকে কি কি খাবার খেলে সন্তানের পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে। আমাদের দেশে গ্রাম বাংলায় অনেক প্রথা আছে অর্থাৎ আগের যুগের মানুষ এর নানা রকম টোটকা আছে যেমন ডাব খেলে গর্ভের সন্তান এর চোখ কয়ড়া বা বিড়াল চোখ হয়, আনারস অথবা পেপে খেলে গর্ভপাত হয়ার সম্ভবনা থাকে এ রকম আর ও নানা জানা অজানা ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে।
এসব ভ্রান্ত ধারণা গুলোর সাথে বাস্তব জগতের কোনো অস্তিত্ব বা মিল নেই। একটি গবেষণা থেকে জানা যায় অনাগত সন্তান গর্ভ ধারণের দীর্ঘ ৯ মাসে প্রায় ২৫ শতাংশ মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটে। গর্ভাবস্থায় থাকা কালীন শিশুর ,ভালো ব্রেইন, তীক্ষ্ণ দৃষ্টি শক্তি, শরীর এর গঠন, হাড়ের গঠন এ সমস্ত কিছুর উন্নতি নির্ভর করে মায়ের খাদ্যাভ্যাস এর উপর।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় পালং শাক খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় খাদ্য তালিকা ব্যালেন্স ডায়েট অনুসরণ করা হয়। এতে সব খাদ্য উপাদান সমান ভাবে থাকে। ব্যালেন্স ডায়েট এর শুরুতেই খাদ্য তালিকায় প্রোটিন এর উপস্থিতি পর্যাপ্ত আছে কিনা তা জানতে হবে। মসুর ডাল, ডিম, দুধ, মাছ , মাংস, বিভিন্ন তেল বীজ (যেমনঃ সিম বীজ, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি) খাবার গুলো গর্ভাবস্থার অনেক স্বাস্থ্য উপযোগী খাবার হিসেবে গন্য করা হয়। এছাড়া আরো বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো গর্ভাবস্থায় খেলে বাচ্চার ব্রেইন ভালো হয়।
কাঠ বাদাম: একটি কাঠ বাদামে রয়েছে ৬ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন। গর্ভাবস্থায় প্রতি দিন ৪ টি বাদাম খেলে ২৪ গ্রাম অরগানিক প্রোটিন শরীরে প্রবেশ করে। এই প্রোটিন সম্পূর্ণ ভেজাল মুক্ত এবং উদ্ভিৎ থেকে প্রাপ্তি বিধায় কাঠ বাদাম আপনার অনাগত সন্তান এর ব্রেইন শার্প করতে সাহায্য করে।মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী ওমেগা– 3 ফ্যাটি অ্যাসিড কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
মাংস: বাংলাদেশের মানুষ এর জন্য একটি জনপ্রিয় খাবার হচ্ছে গরুর মাংস।১০০ গ্রাম গরুর মাংসে ২৬ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়। এছাড়াও গরুর মাংসে আছে ফাইবার শিশুর দেহ পেশী গঠনেও সহায়তা করে। মাংসে থাকা প্রোটিন শিশুর মস্তিস্কের সেল উন্নত করতে সহায়তা করে এতে শিশুর ব্রেইন ভালো হয়।
আরো পড়ুনঃ সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয়
ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ: গর্ভকালীন অবস্থায় মা এর শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিলে শিশুর ব্রেইন এর বিকাশ পরিপূর্ণ ভাবে ঘটে না। গরুর কলিজা, পনির, দুধ, দই জাতীয় খাদ্য খেলে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হয় এবং সূর্যের আলো সরাসরি শরীরে পরলেও ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। অনাগত শিশু পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পেলে মেধা এবং ব্রেইন ভালো হয়।
আয়োডিন যুক্ত খাবার: একজন গর্ভবতী মা এর প্রতিদিন সর্বচ্চ ১০০০ মাইক্রোগ্রাম আয়োডিন যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন।গর্ভবস্থায় আয়োডিন যুক্ত খাবার খেলে সন্তান এর বুদ্ধির বিকাশ ঘটে। আয়োডিন এর অভাব হবে শিশুর বুদ্ধি বিকাশ এ সমস্যা হতে পারে।শুকনো আঙুর(কিশমিশ) , আলু, দুধ, দই এবং রসুন জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে। আয়োডিন সমৃদ্ধ লবন যেমন পিঙ্ক সল্ট, ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড আয়োডিন এর ভালো উৎস।
ভিটামিন-ই এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার মস্তিষ্কের গতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে বিশেষ করে গর্ভ অবস্থায় অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবুজ শাক-সবজি, পাতাকপি, ব্রকলি, করোলা ইত্যাদি তে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এ সব খাবার গর্ভবতী মা এর জন্য খাওয়া খুব জরুরি।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা কালো হয়
প্রিয় পাঠক গর্ভের সন্তান দেখতে কালো হবে নাকি ফর্শা হবে তা জানতে অনেকেরই উদ্বেগ থাকে। সাধারণত শরীরের বর্ণ কালো হবে নাকি ফর্শা হবে তা নির্ভর করে মেলালিন নামক একটি হরমনের উপস্থিতির মাত্রার উপর। সাধারণত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যেমন লেবু, কমলা, স্ট্রবেরি ইত্যাদি ফল ত্বকের মেলানিন বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার যেমন বাদাম, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার মেলানিন উৎপাদনে সহায়ক।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা
শিশুর ত্বকের রঙ তার বাবা-মায়ের জিন থেকে নির্ধারিত হয়। একটি শিশু যখন গর্ভে থাকে তখন সে সরাসরি সূর্যালোক এর সংস্পর্শে আসে না তাই শিশুর শরীরে মেলানিন নামক হরমোন এর *উপস্থিতি কম থাকে। জন্মের পর সূর্যালোক এবং আবহাওয়ার সংস্পর্শে এলে মেলানিন এর উৎপত্তি বৃদ্ধি পায় তাই জন্মের পর শরীর এর রং কিছু টা কালো হয়ে যায়।
যে কোন মানুষের শরীরে মেলানিনের মাত্রা বা পরিমাণ নির্ভর করে জাতিসত্তা, বংশগতি, সূর্যালোকের উপস্থিতির ওপর এবং গর্ভে থাকা সন্তান কালো নাকি ফর্শা হবে তা এক মাত্র মহান আল্লাহ জানেন। এমন কি আপনার সন্তান কালো নাকি ফর্শা হবে এই ধরনের চিন্তা করা বা এসময় কালো যেন না হয় তার জন্য কি কি করা উচিৎ এমন ধারণা করলেও বাচ্চার ওপর সরাসরি তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বর্ণ বৈষম্য মনোভাব আমাদের বাদ দিতে হবে।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয়
আজকাল বেশিরভাগ বাবা-মায়ের চিন্তা হচ্ছে তার সন্তান লম্বা হবে নাকি খাটো হবে। প্রত্যেক বাবা-মা চান তার সন্তান লম্বা সুঠাম দেহ এবং স্বাস্থ্যবান দেহের অধিকারী হোক। সন্তান এর গঠন অর্থাৎ সন্তান লম্বা হবে নাকি বেঁটে হবে টা সম্পূর্ণ নির্ভর করে সন্তানের জেনেটিক হরমোন এর উপর।
কখনো কখনো জেনেটিক হরমোন ঠিক থাকলেও অর্থাৎ বাবা মা লম্বা হওয়া সর্তেও সন্তান খাটো বা বেঁটে হয়ে থাকে। অথবা একই বাবা মা এর দুই সন্তান আক জন লম্বা আক জন খাটো হয়ে থাকে।সাধারণত বাবা- মার সচেতনতার অভাবে, পুষ্টিহীনতার কারনে গর্ভের সন্তান পর্যাপ্ত লম্বা হয় না।
আরো পড়ুনঃ লাউ শাকে কত ক্যালরি এবং ২০টি উপকারিতা
ফলে গর্ভাবস্থা থেকেই পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফলিক এসিড, জিঙ্ক ইত্যাদি খেতে হবে। পাশাপাশি গর্ভবতী মা এর শরীরের পানি শূন্যতা, রক্ত শূন্যতা সমস্যা আছে কিনা থাকলে তা সমাধান করতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। প্রতি ২ মাস পর পর চেক আপ এর মাধ্যমে জেনে নিতে হবে গর্ভের সন্তানের বৃদ্ধির অনুপাত সম্পর্কে।
৮ থেকে ৪৮ সপ্তাহ পর্যন্ত একটি গর্ভকালীন সন্তান এর গ্রোথ বৃদ্ধির কার্যক্রম পরিচালনা হয়। খেয়াল রাখতে হবে শিশুটি যেন পুষ্টি হীনতায় জন্ম গ্রহণ না করে।ফসলের ক্ষেত্রে যেমন ভালো ফসল পেটে হলে ভালো বীজ বপন করতে হয় তেমন ই গর্ভধারিণী মা এর পাশাপাশি বাবা কে ও সচেতন জীবন ধারন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।
গর্ভাবস্থায় জাফরান খেলে কি বাচ্চা ফর্সা হয়
গর্ভধারিণী মায়ের থেকে পুষ্টি নিয়ে বেড়ে ওঠে নবজাতক সন্তান। সে কারনে গর্ভাবস্থায় নারী সর্বোচ্চ যত্ন প্রয়োজন সে কারনে গর্ভ ধারনের পর মায়ের খাবারের দিকে বিশেষ নজর দিতে হয়।জাফরান গাছের ফুল থেকে উৎপন্ন হওয়া একটি মশলা জাতীয় খাবার।জাফরান এই শব্দ আরবি শব্দ। ল্যাটিন সাফরন এবং কেশর নামেও পরিচিত।
আরো পড়ুনঃ জাফরান খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়
দুধের সাথে জাফরান খেলে শিশু ফর্শা হয়, প্রাচীন কাল থেকেই এর ব্যাবহার হয়ে আসছে। যা আমাদের দাদী নানী রা প্রায়ই বলে থাকে।তবে বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর কোন অস্তিত্ত নেই অর্থাৎ জাফরানে এমন কোন উপাদান এর উপস্থিতি নেই যা গর্ভে থাকা সন্তান এর ত্বকে প্রভাব ফেলতে পারে। বৈজ্ঞানিক ভাবে এর কোন প্রমান নেই যে জাফরান খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভে থাকা শিশু ফর্শা হবে।
তবে প্রিয় পাঠক গর্ভাবস্থায় জাফরান খেলে অন্যান্য কিছু উপকার পাওয়া যায় যেমন হজমে সহায়তা, মুড সুইং কমাতে, হার্টের সমস্যা কমাতে, রক্ত চাপ কমাতে, শরীর চাবানো কমাতে, শরীরে আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি করে।জাফরান খাওয়ার কার্যকরী সময় হচ্ছে ৫ মাস এর পর এবং এটি দিন এর বেলা খাওয়া উত্তম।তরল খাবার যেমন দুধ, ফলের জুস, পায়েশ ইত্যাদি তে জাফরান মিশিয়ে খাওয়া যায়।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চার চুল ঘন হয়
গর্ভে থাকা শিশুর চুল গজাতে শুরু করে ৩০ সপ্তাহ সময় থেকে। ৩০ সপ্তাহের পর থেকে শুরু করে জন্মের আগ পর্যন্ত শিশুর চুল গজায়। গর্ভধারিণী মায়ের যদি শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব থাকে তাহলে অনেক সময় শিশুর মাথার চুল হালকা হয়। গর্ভকালীন কি কি খাবার খেলে নবজাতক এর চুল ঘন হবে এ বিষয়ে জানতে দয়া করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
সাধারণত ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার খেলে গর্ভে থাকা সন্তান এর চুল ঘন হয়। বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছে অনেক বাসি ফ্যাটি এসিড থাকে (যেমনঃ সলমন ফিশ)।এছাড়াও বিভিন্ন মাছের তেল ওমেগা- ৩ ফ্যাটি এসিডের অনেক ভালো উৎস।বাংলাদেশে বর্তমানে একটি জনপ্রিয় খাবার হচ্ছে চীয়া সীড ছোট ছোট সাদা ও কালো বীজ এটিকে সুপার ফুড বলা হয়।
প্রতি দিন ১ গ্লাস পানিতে হাফ অথবা এক চামচ চিয়া সীড ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সেবন করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।গর্ভকালীন সময়ে ভালো টেস্ট বাড়ানোর জন্য চিয়া পুডিং এবং চিয়া সীডের রেচিপি করেও খাওয়া। পুষ্টি গুণে ভরপুর চিয়া সীডে থাকা গুণাবলী নবজাতকের চুল ঘন কালো করতে বেশ কার্যকরী।
ওটমিল, আখরোট এবং তিসি বীজ ওমেগা- ৩ ফ্যাটি এসিড এর অনেক ভালো উৎস। এ সব কিছুর পাশাপাশি সূর্যের আলো ভিটামিন ডি এর জন্য অনেক ভালো উৎস তাই দিন এর ৩০ মিনিট থেকে ৪৫ মিনিট রোদ এ থাকা ভালো।গর্ভাবস্থায় নিয়মিত এগুলো খেলে গর্ভের সন্তান এর চুল ঘন ও কালো হয়ে থাকে। যদিও সন্তানের চুল, ত্বক, শরীরিরে রং, উচ্চতা এ সব কিছু জেনেটিক ভাবে হয়ে থাকে।
লেখকের মন্তব্য: গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয় - কি খেলে বাচ্চার ব্রেইন ভালো হয়
প্রিয় পাঠক, আশা করি গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা লম্বা হয় এবং কি খেলে বাচ্চার ব্রেইন ভালো হয় সে সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। উপরে উল্লেখিত বিষয় গুলো সর্ম্পন আল্লাহর হাতে, কেবল মাত্র তিনি ঠিক করতে পারেন বাচ্চা কেমন হবে এবং তার শারীরিক কার্যকলাপ কেমন হবে। তবে গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরী।
এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url