নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪ এবং উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানুন
প্রিয় পাঠক, নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪ সালে কি কি হতে পারে তা জানতে চান? এছাড়া কিভাবে অন্যদের থেকে আলাদা ব্যবস্যা করবেন? সেজন্য উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে হাজির হয়েছি। এখানে এমন কিছু ব্যবসা আইডিয়া আপনাদের বলবো- যেগুলো নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪ সালে অনেক লাভবান হতে পারবেন।
আরো অনেক ব্যবসা আইডিয়া রয়েছে যেমন- গ্রামে কিভাবে ব্যবসা করবেন তার জন্য গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া, শহরে কিভাবে ব্যবসা করবেন তার জন্য শহরে ব্যবসার আইডিয়া সহ নানা ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে অবগত হবেন।
ভূমিকা: নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪ - উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া
বর্তমান সময়ে চাকরী পাওয়া যতটা কঠিন, অপর দিকে ব্যবসা করে সফল হওয়া ততটাই সহজ। আল্লাহ ব্যাবসাকে হালাল করেছেন। আপনার যদি সামান্য কিছু পরিমান অর্থ থাকে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ব্যবসা সব সময় ছোট থেকে বড় হয়ে থাকে। তাই শুরুতে অল্প পরিমান অর্থ দিয়ে শুরু করা উচিত।
আরো পড়ুনঃ বিকাশ রিচার্জ ক্যাশব্যাক অফার ২০২৪
এতে করে আপনি ব্যবসা সম্পর্কে ধারণা পাবেন এবং কোন ব্যবসা আপনার সাথে মানানসই হবে সে বিষয়ে ও জানতে পারবেন। আর যদি লস হয়, সেক্ষেত্রে কেবলমাত্র অল্প পরিমান অর্থই লোকসান হবে। আর এখান থেকে আপনি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন। যে অভিজ্ঞতা পরবর্তী ব্যবসা ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারবেন।
নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪ - নতুন ব্যবসার আইডিয়া 2024
আপনি হয়তো বা একজন শিক্ষার্থী অথবা আপনার চাকরি করার ইচ্ছা নেই সেজন্য বিভিন্ন ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান। অথবা আপনি এখনো কোন কিছু করেন না, নতুন করে ব্যবস্যা শুরু করতে চাচ্ছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি কেবলমাত্র আপনার জন্য যেখানে আপনি ২০২৪ সালে নতুন ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানতে পারবেন।
পুরাতন মোটর সাইকেলের ব্যবসা:
বর্তমান সময়ে কম বেশি সবাই মোটর সাইকেল ব্যবহার করতে জানেন। মোটর সাইকেলের দাম অনেক বেশি হওয়াতে সবাই নতুন মোটর সাইকেল কিনতে পারেন না। সে জন্য অধিকাংশ মানুষ পুরাতন মোটর সাইকেল কেনার চেষ্টা করেন। তাই আপনি একটি পুরাতন মোটর সাইকেলের শোরুম দিতে পারেন।
পুরাতন মোটর সাইকেলের শোরুম দেওয়ার কেবল মাত্র ট্রেড লাইসেন্স এর প্রয়োজন হয়। এই ব্যবসা শুরু করতে প্রথমে আপনাকে মোটর সাইকেল সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখতে হবে। বিশেষ করে মোটর সাইকেলের ফিচার এবং এর কাগজপত্র কিভাবে চেক করে তা জানতে হবে। এছাড়া মোটর সাইকেলের খুটিনাটি সমস্যা সম্পর্কে জানতে হবে।
আরো পড়ুনঃ হোন্ডা মোটরসাইকেল দাম ২০২৪ বাংলাদেশ
এরপর আপনাকে বিভিন্ন জায়গা থেকে পুরাতন মোটর সাইকেল গুলো সুলভ মূল্যে ক্রয় করতে হবে। মোটর সাইকেল কেনার সময় কম দামে কিনতে না পারলে আপনার ব্যবস্যাতে লস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কেনার সময় যতটা সম্ভব কম দামে কেনার চেষ্টা করুন। তাহলে বিক্রি করার সময় অনেক সহজেই কম মুনাফাতেই বিক্রি করতে পারবেন।
তবে অনেক বেশি পুরাতন এবং যে মোটর সাইকেল গুলো ইঞ্জিন ইতিমধ্যে খোলা হয়েছে সে সকল মোটরসাইকেল না কেনায় ভালো। এই ধরনের মোটর সাইকেল কিনতে ক্রেতা স্বাচ্ছন্দবোধ করেন না। তাই মোটর সাইকেল কেনার আগের অবশ্যই নতুন কন্ডিশন দেখে কেনার চেষ্টা করুন। যাতে ক্রেতাগন দেখেই কেনার আগ্রহ প্রকাশ করে।
আরো পড়ুনঃ টিভিএস মোটরসাইকেলের দাম ২০২৪
তবে পুরাতন মোটর সাইকেল কেনার আগে অবশ্যই মোটর সাইকেলের নাম্বার, গাড়ির কাগজপত্র, ইঞ্জিন নাম্বার সহ যাবতীয় সকল কিছু আসল কিনা তা দেখে নেওয়া উচিত। এছাড়া কেনার সময় অবশ্যই একটি লিখিত ভাবে ডুকুমেন্ট করে নিবেন এবং তার সাথে মালিকানা পরিবর্তনের জন্য চুক্তি বদ্ধ হওয়া উচিত।
মোটর সাইকেল কেনার হয়ে গেলে মোটর সাইকেল গুলো ভালো ভাবে পরিষ্কার করুন এবং মোটর সাইকেলে যে সমস্যা গুলো রয়েছে তা ঠিক করে নিন এবং ক্রেতাগনকে আকৃষ্ট করতে কিছু প্রয়োজনীয় গ্যাজেট মোটর সাইকেলে ব্যবহার করতে পারেন। সর্বপরি আপনাকে মোটর সাইকেলের আউটলুক এবং ইঞ্জিন সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
এরপর আসে মার্কেটিং, ব্যবসা শুরুর দিকে আপনার ব্যবসায়ীক এলাকার আশে পাশে কিছু ব্যানার, পেপার এবং কার্ড দিয়ে পরিচিতি অর্জন করতে পারেন। তবে আপনার সার্ভিস যদি ভালো হয় এবং আপনার কথা কাজে মিল থাকে তাহলে কিছুদিন পর আপনার ব্যবসা মানুষের মুখে মুখে পরিচিতি লাভ করবে। যা একটি ব্যবসা ক্ষেত্রে অনেক বেশি প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃ বাজাজ মোটরসাইকেলের দাম ২০২৪ বাংলাদেশ
এছাড়া বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে মোটর সাইকেল সম্পর্কে বিস্তারিত ফিচার সম্পর্কে ধারণ করে প্রচার করতে হবে। পরিচিতি পেয়ে গেলে তখন আর প্রয়োজন হবে না। তবে আপনি যদি সমস্ত দেশ ব্যাপি ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়াতে এড পরিচালনা করা উচিত। তবে এতে কিছু পরিমান অর্থ ব্যয় হতে পারে।
শুরুতে দেখতে হবে আপনার ব্যবসার চাহিদা কেমন সেজন্য অল্প কিছু পুরাতন মোটর সাইকেল নিয়ে ব্যবসা শুরু করুন। যাতে আপনার ব্যবসাতে লস হওয়ার সম্ভবনা কম থাকে। যদি মোটর সাইকেলের চাহিদা অনেক বেশি থাকে এবং ব্যবসাতে লাভবান হয়ে থাকেন, তাহলে আস্তে আস্তে মোটর সাইকেলের সংখ্যা বাড়াতে পারেন।
উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া
আপনি যদি একজন উৎপাদনমুখী ব্যবসায়ী হতে চান, তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন আশা করি আপনার উপকারে আসবে। উৎপাদনমুখী ব্যবসা অনেক ধরনের হয়ে থাকে। যার মধ্যে এমন কিছু ব্যবসা রয়েছে যেগুলো অনেক অল্প পুঁজিতে অনেক লাভবান হওয়া যায়। তেমনি একটি উৎপাদনমুখী ব্যবসা হলো বেকারি ব্যবসা।
বেকারী ব্যবসাতে খরচ অনেক কম হয় তাই এই ব্যবসাতে লস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে। এই বেকারী ব্যবসা এমন একটি ব্যবসা যা আপনি গ্রাম বা শহর যেকোন জায়গায় বসে করতে পারবেন। এর জন্য আপনার আলাদা করে কোন দোকান বা জায়গার প্রয়োজন হয়না। এটি আপনি আপনার বাসা বাড়িতেই করতে পারবেন।
বেকারী খাদ্য দ্রবের চাহিদা সবসময় থাকে আর এই ধরনের খাবার সবাই খেতে পছন্দ করে। তাই আপনি যদি মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে চান এবং আপনার নামে একটি ব্রান্ড তৈরী করতে চান তাহলে এই বেকারী খাদ্য দ্রবের ব্যবসা হতে পারে আপনার জন্য একটি সহজ মাধ্যম। আর এটি এমন ব্যবসা যা সহজের মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো রড কোনটি ২০২৪
শুরুর দিকে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। কারন এই বেকারী ব্যবসা করতে আপনাকে খাদ্য সমগ্রী তৈরী করতে হবে। আপনার যদি এই কাজে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে আপনার তৈরী করা খাদ্য সমগ্রী মুখরোচক বা স্বাদের নাও হতে পারে। তাই প্রথমে অল্প পরিমানে তৈরী করে এই খাদ্যের কোয়ালিটি ও স্বাদ নিশ্চিত করুন।
তবে এই ব্যবসার সব থেকে সহজ মাধ্যম হলো ইতিমধ্যে যারা এই ধরনের ব্যবসা করে এবং যাদের খাবারের স্বাদ অনেক ভালো হয়ে থাকে তাদের থেকে কিছু পরিমান বেকারী পণ্য ক্রয় করে নিজের নামে প্যাকেট জাত করে বাজারে বিক্রির জন্য চেষ্টা করুন। এতে করে আপনি ব্যবসা সম্পর্কে এবং এই খাবারের চাহিদা কেমন সে সম্পর্কে ও অবগত হতে পারবেন।
এই ব্যবসার করার পাশাপাশি নিজে বেকারী খাদ্য সমগ্রী তৈরী করার চেষ্টা করুন। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার খাবারের কোয়ালিটি ও স্বাদ উন্নত হতে শুরু করবে। তখন নিজেই সকল ধরনের বেকারী খাদ্য সমগ্রী তৈরী করা শুরু করুন এবং সেগুলো বাজারে বিক্রি করার চেষ্টা করুন। আশা করি আপনি সফল হবেন।
বেকারী খাবার অনেক ধরনের হয়ে থাকে কিন্তু আপনি কোন বেকারী খাবার গুলো নিয়ে শুরুতে ব্যবসা শুরু করবেন সেটি একটি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শুরুতে আপনার আশে পাশে থাকা পরিচিত দোকানগুলোতে খোঁজ খরব নিন, কোন বেকারি আইটেমের চাহিদা অনেক বেশি এবং দীর্ঘস্থায়ী। তারপর সেই বেকারি পণ্যগুলো নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
একবার ব্যাবসা শুরু হয়ে গেলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোন বেকারি পণ্যগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এই ধরনের ব্যবসাতে উৎপাদনের তারিখ এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ন, সে দিকে খেয়াল রাখুন এবং ওজন ঠিকঠাক ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করুন। সফলতা সে তো সময়ের গল্প মাত্র।
গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া
গ্রামে অনেক ব্যবসা রয়েছে যেগুলো আপনি ৫০০ টাকা থেকে ও শুরু করতে পারবেন। এই ব্যবসা গুলোতে একটু পরিশ্রম দিলে মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত উপাজন করতে পারবেন। এই ব্যবসাটি হলো মাশরুম চাষের ব্যবসা। শহরের থেকে গ্রামে এই ব্যবসাটি করা সহজ এবং অধিক মুনাফা লাভ করা যায়।
মাশরুম সাধারণত সেঁতসেঁতে জায়গাতে অনেক বেশি জন্মায়। তাই গ্রামে এই ব্যবসাটি করতে পারেন। কারণ শহরের থেকে গ্রামে পরিবেশ অনেক সেঁতসেঁতে হয়ে থাকে। মাশরুম চাষের জন্য খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়না। অল্প জায়গার মধ্যে অনেক বেশি মাশরুম চাষ করা যায় এবং এতে ফলনের কোন সমস্যা হয় না।
প্রথমে আপনাকে একটি এমন জায়গা নির্বাচন করতে হবে, যেখানে রোদ অনেক কম হয় এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেন থাকে। যেখানে রোদ অনেক বেশি হয় সেখানে মাশরুম অনেক কম জন্মে। সে কারনেই গ্রীষ্মকালীন সময়ের থেকে শীতাকালে মাশুরম অনেক বেশি জন্মায়। তাই মাশরুম চাষের জন্য শীতকাল নির্বাচন করুন।
মাশরুম চাষের জন্য শুরুতে আপনাকে পুরাতন ধানের খর ছোট ছোট করে কেঁটে টুকরো করে নিতে হবে। তারপর একটি পাত্রে কিছু পানি নিয়ে তাতে পান খাওয়া চুন মিশিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এই চুন পানিতে ছোট ছোট করে কাটা খরগুলো ভিজিয়ে নিতে হবে। চুন জলে ভিজানোর কারণ হলো খরে যাতে কোন জীবানু না থাকে।
চুন পানিতে প্রায় ১০ থেকে ১২ ঘন্টা খরগুলো ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর খরগুলো চুন পানি থেকে ছেকে নিয়ে হালকা রোদে শুকাতে হবে যাতে খরে গায়ে কোন পানি লেগে না থাকে কিন্তু খরগুলো একটু ভেজা ভেজা থাকবে। বেশি শুকালে বা খরের গায়ে পানি থাকলে মাশরুম স্পনগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
এবার আপনাকে মাশরুমের মাদার স্পন সংগ্রহ করতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো মাশরুমের মাদার স্পন কোথায় পাবেন। মাশরুমের মাদার স্পন বিভিন্ন অনলাইন ওয়েবসাইট এবং যেকোন কৃষি প্রশিক্ষন কেন্দ্রে পেয়ে যাবেন। যা খুব সুলভ মূল্যে পেয়ে যাবেন। তবে মাদার স্পন সংগ্রহ করার সময় অবশ্যই স্পনগুলো ভালো রয়েছে কিনা তা দেখে নিবেন।
মাদার স্পন সংগ্রহ হয়ে গেলে সেগুলো ভেঙ্গে ছোট ছোট করে নিন। প্রতি ৫০০ গ্রাম মাদার স্পন থেকে প্রায় ৪টি সিলিন্ডার তৈরী করা যায়। এবার একটি ১২/১৮ সাইজের পলিতে খর ছড়িয়ে দিন তারপর পলির ভিতরের অংশে ঠিক পলি ঘেঁসে মাশুরমের স্পনগুলো ছড়িয়ে দিন। এভাবে ৪ থেকে ৫ লিয়ার তৈরী করুন।
লেয়ার গুলো তৈরী করার সময় অবশ্যই চেপে চেপে খর ও স্পন গুলো বসাবেন। এত করে মাশরুম অনেক বেশি পাওয়া যায়। লেয়ার দেওয়া হয়ে গেলে পলির মুখটি শক্ত করে বেধে ফেলুন। তারপর একটি কাঠি দিয়ে পলির গায়ে ফুটো করতে হবে। যাতে মাশরুম গুলো খুব সহজেই বেরিয়ে আসতে পারে।
৩ থেকে ৪ দিন পর মাশরুমের সিলিন্ডারগুলো ঝুলিয়ে দিতে হবে। সিলিন্ডার ঝুলিয়ে দিলে আলো বাতাস খুব সহজেই গ্রহন করতে পারে। যার কারনে ফলন অনেক ভালো হয়ে থাকে। ১৫ দিন পর থেকে সকাল ও বিকাল ২ বেলা পানি দিয়ে স্প্রে করতে হবে। ১৫ দিনের আগে কোন ভাবেই এতে পানি দেওয়া যাবেনা। এভাবে নিয়মিত মাশরুম বাজারজাত করার আগে অবদি পানির স্প্রে দিতে হবে।
মাশরুম কালো হলে ভিনেগার যুক্ত পানি স্প্রে করতে পারেন। ২৭ দিন পর থেকে স্পনগুলো থেকে মাশরুম বের হওয়া শুরু হবে। ২৭ দিনের পর থেকে ১৫ দিন পর মাশরুম গুলো সংগ্রহ করা বা বাজারজাত করার উপযুক্ত হয়ে যাবে। প্রথম বারে প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম এবং তার পরের বার থেকে প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম পর্যন্ত মাশরুম সংগ্রহ করা যাবে।
লেখকের মন্তব্য: নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪ - উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া
প্রিয় পাঠক, আশা করি নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৪ এবং উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া সহ গ্রামের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। তাই দেরী না করে আজ এখন থেকেই শুরু করে দিন। ব্যবসা ক্ষেত্রে যেহেতু আর্থিক লোকসানের সম্ভাবনা রয়েছে তাই যেকোন ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই ভেবে চিন্তে ব্যাবসা করা উচিত।
এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url