ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম সহ হোমিও ঔষধের নাম সম্পর্কে জানুন

প্রিয় পাঠক, ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম এবং প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম জানতে বলেই, জানার আগ্রহ নিয়ে আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। এই সমস্ত আর্টিকেল জুরে আমি আলোচনা করবো, ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম সম্পর্কে এবং প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত।
প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম
উক্ত আর্টিকেলে আরো যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে- ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা, প্রস্রাবে ইনফেকশন এন্টিবায়োটিক এবং ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ বিষয়ে।

ভূমিক: ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম - প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম

বর্তমান সময়ে মেয়েদের অতি সাধারণ একটি অসুখ হলো ইউরিন বা প্রস্রাবে ইনফেকশন। এই ইনফেকশনটি ছেলের অপেক্ষা মেয়েদের বেশি হয়ে থাকে। এছাড়া অবিবাহিত মহিলাদের থেকে বিবাহিত মহিলাদের বেশি হয়ে থাকে। নিয়মিত সঠিক যত্ন, পুষ্টি সম্পূর্ণ খাবার এবং ডাক্তারের পরার্মশে এই ইনফেকশন সাড়ানো সম্ভব।
এছাড়া ইউরিন ইনফেকশন নিরাময়ে ঘরোয়া কিছূ উপায় রয়েছে, কিছু এন্টিবায়োটিক ও হোমিও ঔষধ রয়েছে, যে গুলো নিয়মিত প্রয়োগ বা গ্রহন করলে ইনফেকশন অতি দ্রুত কমতে শুরু করে। এই উপায় গুলো ব্যবহারে ইউরিন ইনফেকশনের ব্যথা ও অনেকটা কমে যায়। আরো বিস্তারিত জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম

আমদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা ইউরিন বা প্রস্রাব পরিক্ষা করিয়ে থাকে। কিন্তু টেস্ট বা পরিক্ষার নাম প্রায় ৮০ ভাগ মানুষই জানেন না। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন। ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট সাধারণত দুই ভাবে হয়ে থাকে। একটি হলো- ইউরিনালাইসিস এবং অন্যটি হলো- ইউরিন কালচার। ইউরিনে ইনফেকশন আছে কি না এই পরিক্ষা দুটির মাধ্যেমে নির্ণয় করা যায়। নিম্নে ইউরিন টেস্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম
ইউরিনালাইসিস:
এই টেস্টে প্রস্রাবের বিভিন্ন উপাদান পরিক্ষা করা হয়। যার মধ্যে প্রাথমিক অবস্থায় প্রস্রাবের রং, ঘনত্ব এবং এর গন্ধ পরিক্ষা করা হয়। দ্বিতীয়ত, প্রস্রাবের রাসায়নিক ‍উপাদান যেমন- প্রোটিন, গ্লুকোজস কেটোন, নাইট্রাইট, ইউরোবিলিনোজেন, বিলিরুবিন এবং লিউকোসাইট এর পরিমান ঠিক রয়েছে কিনা বা এগুলো উপস্থিতি রয়েছে কিনা তা পরিক্ষা করা হয়।

সর্বশেষ মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে প্রস্রাবে লোহিত রক্ত কণিকা, ব্যাকটেরিয়া, শ্বেত রক্ত কণিকা এবং ক্রিস্টালের উপস্থিতি পরিক্ষা করে দেখা হয় উপাদান গুলোর ‍উপস্থিতি রয়েছে কিনা। উপরে উল্লেখিত পরিক্ষার ফলাফল যদি ঠিক থাকে তাহলে আপনার ইউরিন ইনফেকশন হয়নি। আর ‍যদি উক্ত পরিক্ষায় ‍যদি সব উপাদানের উপস্থিতি পাওয়া যায়। তাহলে আপনার ইউরিনে ইনফেকশন হয়েছ।
ইউরিন কালচার:
এই টেস্টে সাধারণত প্রস্রাবের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য মাইক্রোঅর্গানিজম পাওয়া যায় কিনা তা পরিক্ষা করা হয়ে থাকে। এই টেস্টের সর্বপ্রথম ক্লিন ক্যাচের মাধ্যমে মুত্রের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। দ্বিতীয়ত, সংগ্রহকৃত মূত্র ল্যাবরেটরিতে এর মধ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস রয়েছে কিনা, থাকলে ও কি পরিমানে রয়েছে তা পরিক্ষা করা হয়।

সর্বশেষ একধরনের সেন্সিটিভিটি টেস্টের মাধ্যমে উক্ত ইনফেকশনে কোন ধরনের এন্টিরায়োটিক ফলপ্রদ হবে তা নির্ণয় করা হয়। এছাড়া মূত্রশয়ের এবং মূত্রথলীর অবস্থা জানতে ইউরোডাইনামিক টেস্ট করাতে পারে। এই টেস্টটি করালে ভালো, না করালে ও কোন সমস্যা নেই। ইউরিনালাইসিস ও ইউরিন কালচার টেস্টের মাধ্যমে ইউরিন ইনফেকশন নির্ণয় করা সম্ভব।

প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম

প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে হোমিও ঔষধ কিছুটা উপকারি সাথে জ্বালাপোড়া সহ ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত কোন চিকিৎসা পদ্ধতি নয়। ইউরিন ইনফেকশনের জন্য কেবল মাত্র হোমিও চিকিৎসা নেয়া উচিত নয়। এতে করে ইউরিন ইনফেকশন গুরুত্বর হতে পারে।
ইউরিন ইনফেকশন যেহেতু একটি মহিলাদের সাধারণ একটি সমস্যা, সেক্ষেত্রে হোমিও চিকিৎসা গ্রহন করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই কোন অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা গ্রহন করা উচিত। অন্যথায় অনুমান করে হোমিও ঔষধ খেলে ইনফেকশন ভালো না হয়ে ইনফেকশন আরো বেড়ে যেতে পারে। নিম্নে প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম দেয়া হলো-
  • ক্যান্থারিস: এই ঔষধটি ব্যবহারে ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার ফলে মূত্র নালীতে যে ব্যথার সৃষ্টি হয়, তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া থেকে বিরত রাখে।
  • বেলাডোনা: বেলাডোনা হোমিও ঔষধটি নিয়মিত ব্যবহারে মূত্রনালীতে হওয়া ইউরিন ইনফেকশনের জ্বালাপোড়া ও অনেক বেশি ব্যথা সাড়াতে সাহায্য করে।
  • ফারবেরিয়াম: এই ঔষধটি ব্যবহারে মূত্রনালীতে হওয়া ইনফেকশনের কারনে অতিরিক্ত প্রস্রাব করা এবং প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হওয়া থেকে বিরত রাখে।
  • কলি সিন্থিস: ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার ফলে মেয়েদের তলপেটে যে ব্যথার সৃষ্টি হয় তা সাড়াতে এই ঔষধটি ব্যবহৃত হয়।
  • বারবেরিস ভালগারিস: এই ঔষধটি ব্যবহার করার ফলে ইউরিন ইনফেকশন হতে যে জ্বলাপোড়া এবং প্রস্রাবের সময় অতিরিক্ত ব্যথা হয়, তা কমাতে বেশ কার্যকারি।
  • পালসেটিলা: ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার কারনে, প্রস্রাবের সময় ব্যথা, ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ এবং প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হলে এই ঔষধটি ব্যবহার করা হয়।

প্রস্রাবে ইনফেকশন এন্টিবায়োটিক

আপনি যদি প্রস্রাবের ইনফেকশন নিয়ে সন্দেহ হয় তাহলে একমহূত দেরি না করে, তৎক্ষণনাত ডাক্তারের পরার্মশ নেয়া উচিত। ডাক্তারা নিদিষ্ট কিছু পরিক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করবেন আপনার প্রস্র্রাবে ইনফেকশন হয়েছে কিনা। ডাক্তারা সাধারণত প্রস্রাবের ইনফেকশনের জন্য এন্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করে থাকেন। নিম্নে প্রস্রাবে ইনফেকশন এন্টিবায়োটিক নিয়ে আলোচনা করা হলো-

ট্রাইমেথোপ্রিম-সালফামেথোক্সাজোল (TMP-SMZ): এই এন্টিবায়োটিকটি মূত্রনালীতে ইনফেকশন হলে, সেই চিকিৎসার জন্য সবচেয়ে ভালো এবং কার্যকারি একটি অ্যান্টিবায়োটিক। যা ব্যবহারে খুব সহজেই প্রস্রারের ইনফেকশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বেশির ভাগ ডাক্তারগন এই এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের পরার্মশ ‍দিয়ে থাকেন।
ফ্লুরোকুইনোলনস: এই এন্টিবায়োটিক ও প্রস্রারের ইনফেশনের চিকিৎসার জন্য কার্যকর, বিশেষ করে যদি TMP ও SMZ কাজ না করে। TMP ও SMZ হলো এমন একধরনের উপাদান যা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে পারে। যেমন- কানের ভিতর, শ্বাসযন্ত্রে, মূত্রনালীতে সংক্রমণ এড়াতে কাজ করে এই TMP ও SMZ.

সেফালোস্পোরিন: এই এন্টিবায়োটিক খুব সাধারণ একটি এন্টিবায়োটিক যা ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসার জন্যও ব্যবহার করা হয়ে থাক এবং সব বয়সের মানুষের জন্য এই এন্টিবায়োটিক উপযোগী, বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলা বা যারা অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করতে পারে না তাদের জন্য অনেক কার্যকারি একটি এন্টিবায়োটিক।

ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ

ইউরিন ইনফেকশনের অনেক গুলো লক্ষণ থাকে, যেগুলো আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ইউরিন ইনফেকশন হয়েছে কি না। নিম্নে কিছু ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ তুলে ধরা হলো, যেই লক্ষণগুলোর মধ্যে থেকে একটি ও আপনার দেখা দেয়, তবে আজই ডাক্তারের পরার্মশ গ্রহন করুন। নয়তো বড় কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।
  • প্রস্রাব করার সময় যদি আপনার মূত্রণালীতে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া অনুভর করেন, তাহলে বুঝতে হবে আপনার ইউরিন ইনফেকশনের সমস্যা হয়েছে।
  • ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ দিলে অথবা প্রস্রাব করার পরপরই প্রস্রাবের বেগ পেলে, বিশেষ করে রাতে এই সমস্যা দেখা দিলে বুঝে নিবেন ইউরিন ইনফেকশন।
  • প্রস্রাবের চাপ অনেক ঘন ঘন দিলে ও প্রস্রাবের পরিমান অনেক কম হলে, এটি ইউরিন ইনফেকশন হিসেবে ধরা হয়।
  • প্রস্রাবের সাথে রক্ত বা প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয়ে যদি লাল, অনেক বেশি হলুদ, গোলাপি বা লাল আকার ধারণ করে, সেক্ষেত্রে এটি ইউরিন ইনফেশনের লক্ষণ।
  • সাধারণত প্রস্রাবের গন্ধ নাকে বাধে না, তবে আপনার প্রস্রাবের গন্ধ যদি তীব্র হয়ে থাকে এবং সেই গন্ধ নাকে বাধে তবে বুঝতে হবে এটি ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ।
  • পেটের নিচের অংশ বা তলপেট অথবা পিঠে অনেক ব্যথা হয়ে থাকে। তবে এটি ইউরিন ইনফেকশন হতে পারে।
  • এছাড়া ইউরিন ইনফেকশনের কারনে জ্বর, ঠান্ডা লাগা, বমি বমি ভাব, অস্বাভাবিক ওজন কমে যাওয়া এবং পেশিতে ব্যথা হতে পারে।

ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা

ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা নির্ভর করে ইনফেকশন কোন পর্যায় রয়েছে তার ‍উপর। সেজন্য ডাক্তার দেখানো উচিত। ডাক্তার প্রথমিক অবস্থায় দেখার পর যে পরিক্ষা বা টেস্ট করানোর পর চিকিৎসা পদ্ধতি শুরু করা উচিত। চলূন জেনে নেই ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পকে বিস্তারিত-
ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা
এন্টিবায়োটিক ব্যবহারে চিকিৎসা:
ডাক্তারের পরামর্শে যদি ইউরিন ইনফেকশন হয়ে থাকে এবং তা প্রথমিক পর্যায়ে রয়েছে তাহলে এন্টিবায়োটিক গ্রহনে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসায় উপরে উল্লেখিত এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে। যার মধ্যে ট্রাইমেথোপ্রিম-সালফামেথোক্সাজোল, ফ্লুরোকুইনোলনস এন্টিবায়োটিক বেশ কার্যকারি।

ইউরিন ইনফেকশন যদি গুরত্বর হয়ে থাকে বা আগে হয়েছিলো পুনরায় হয়েছে সেক্ষেত্রে সিপ্রোফ্লক্সাসিন এবং লেভোফ্লক্সাসিন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে। এই এন্টিবায়োটিক দুইটি গুরুত্বর বা জটিল প্রস্রাব ইনফেকশনের জন্য বা পুনারাবৃত্তি ইউরিন ইনফেকশনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
ঘরোয়া উপায়ে চিকিৎসা:
ঘরোয়া উপায়ে ইউরিন ইনফেকশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তার জন্য নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করা উচিত। দিনে কম পক্ষে ১৫ গ্লাস পানি পান করা উচিত। যাতে করে প্রস্রাব করার ফলে মূত্রনালী পরিষ্কার হয় এবং তার সাথে ব্যাকটেরিয়া দূর হয়। ঘরোয়া উপায় হিসেবে দুধ অথবা দই খেতে পারেন। কারন দুগ্ধজাত খাবার সংক্রমণ এড়াতে কাজ করে।

ব্যথা কমানোর জন্য ব্যথানাষক ঔষধ খেতে পারেন তার মধ্যে প্যারাসিটামল এবং ইবুপ্রোফেন বেশ কার্যকারি। এছাড়া প্রস্রাব হোক বা পায়খান কখনোই চেপে রাখবেন না এতে করে সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে। সব সময় চেষ্টা করুন মূত্রথলী খালি রাখার। এতে করে ইউরিন ইনফেকশন অনেকটাই কমে যাবে।

লেখকের মন্তব্য: ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম - প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম

প্রিয় পাঠক, আশা করি ইউরিন ইনফেকশন টেস্ট নাম সম্পর্কে এবং প্রস্রাবে ইনফেকশন হোমিও ঔষধের নাম সম্পর্কে অবগত হয়েছেন। এছাড়া ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা ও প্রস্রাবে ইনফেকশন এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের নিয়ম এবং কিভাবে কাজ করে তা বুঝতে পেরেছেন। ইউরিন ইনফেকশনে অবহেলা না করে, ডাক্তারের পরার্মশে চিকিৎসা গ্রহন করুন এবং এই ইনফেকশন থেকে মুক্তি লাভ করুন।

এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url