বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি তা জানুন

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি তা জানতে চান? অথবা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয় তা জানতে এই আর্টিকেলে ক্লিক করেছেন। আমি আপনাদের জানাবো বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয় সে সম্পর্কে।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয়
এছাড়া ফ্রিল্যান্সিং এর কতগুলো সেক্টর আছে কি কি এবং ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি তা জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্র 

ভূমিকা: বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি - ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয়

বর্তমানে সময়ে কাজ জানলে সব জায়গা থেকে ইনকাম করা যায়। কিন্তু এমন কিছু সেক্টর রয়েছে, যেগুলো অনেক বেশি ডিমান্ডেবল। যেখানে সেই কাজের পরিধী বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে আপনার ইনকাম ও বৃদ্ধি হতে থাকবে। যেটিকে আপনি পেশা হিসেবে নিতে পারবেন এবং লাইফ টাইম কাজ করতে পারবেন।
আপনাদের তেমনি কিছু ডিমান্ডেবল কাজের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো, যেখান থেকে অনেক বেশি কাজ পাওয়া যায় এবং কম পরিশ্রম থেকে অনেক বেশি আয় করা যায়। এছাড়া আপনি যে পেশা বা বয়সের হয়ে থাকেন। আপনি এই কাজ গুলো ঘরে বসে করতে পারবেন। চলুন জেনে নেই বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি তা বিস্তারিত।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

ফ্রিল্যান্সিং কে একটি সমুদ্রের সাথে তুলনা করা যায়। যেখানে এত বেশি সেক্টর যা আপনি শিখে শেষ করতে পারবেন না। এই ফ্রিল্যান্সিং নামক সমুদ্র থেকে কেবল একটি মাত্র সেক্টরকে বেঁচে নিয়ে কাজ করতে হয়। সেই বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়। কিন্তু কোন কাজটি আপনি সহজেই করতে পারবেন বা ডিমান্ডেবল হবে সেটিই জানবো।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও ডিজাইন: বর্তমানে সময়ে প্রায় সকল ব্যবসায়ী তাদের ব্যবসাগুলোকে ওয়েবসাইটে রুপান্তর করছে। যা আমরা ই-কমার্স বলে থাকি। যেখানে তাদের সকল পণ্য গুলো ওয়েব সাইডে প্রকাশ করছে। এর ফলে তার আগে যেখানে লোকল মার্কেটে পণ্য বিক্রি করতেন, সেখানে দেশব্যাপি তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারছেন এবং তার সহজেই তাদের পণ্য ও টাকার হিসাব সহজেই রাখতে পারছেন।
তাদের এই কাজের জন্য প্রথমে একটি ভালো মানের ওয়েবসাইট প্রয়োজন হয়ে থাকে। যা তার অনেক উচ্চ মূল্যে ক্রয় করে থাকেন। তাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও ডিজাইনের চাহিদা অনেক বেশি এবং এটি একটি ডিমান্ডেবল ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর। আপনি ফ্রিল্যাসিং নিয়ে কাজ করতে বা শিখতে চাইলে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও ডিজাইন নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং: আজ থেকে ৫/৬ বছর আগে মানুষ তাদের ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য একটি অভিজাত্য এলাকা খুঁজতেন। জন সমাগম ছাড়া ব্যবসাতে উন্নতি করতে পারতেন না। এই প্রথা বর্তমান সময়ে একদম অচল হয়ে পড়েছে। তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে মানুষ এখন তাদের ঘরে বসে লাখ লাখ টাকার ব্যবসা করছেন।

তা কেবলমাত্র সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কারণে। বর্তমান সময়ে এখন আর লোকাল মার্কেটিং না করে তারা তাদের ব্যবসাকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে ব্যবসা করছে। যার কারণে কিছুটা খরচ বৃদ্ধি পেলে ও বিক্রি অনেক বেশি হওয়ায়, লাভের পরিমান অনেক বেশি হচ্ছে। আর এ সকল কাজের জন্য একজন অভিজ্ঞ ডিজিটাল মার্কেটারের প্রয়োজন হয়। যে কারণে বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি ডিমান্ডেবল সেক্টর।
গ্রাফিক ডিজাইন: আমাদের আশে পাশে সকল কিছুতেই গ্রাফিক ডিজাইনের ছোঁয়া দেখতে পাই। শিক্ষা কার্যক্রম থেকে শুরু করে বাণিজ্যিক কাজ সব কিছুতেই গ্রাফিক ডিজাইনের ব্যবহার হয়ে থাকে। কোন প্রতিষ্টান বা পণ্য যদি ব্রান্ড হিসেবে গড়ে তোলা হয় তার জন্য প্রয়োজন হয় লোগো, ভিজিটিং এবং ব্যনার। যা প্রচার প্রচারণাতে অনেক বেশি কার্যকারী।

এছাড়া বিভিন্ন বিজ্ঞাপণ, পোস্টার, বইয়ের কাভার ডিজাইন, খরবের কাগজ এবং বিভিন্ন প্যাকেজিংয়ের কাজ করতে গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যবহার হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইন ছাড়া এই ধরনের কাজ অসম্ভব। এগুলো করতে অবশ্যই একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনারের প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং জগতে গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি ডিমান্ডেবল সেক্টর।

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয়

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার হলো সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্টান, যারা তাদের কাজের জন্য অনলাইনের মাধ্যমে একজন ফ্রিল্যাসারকে হায়ার করেন। সেই ফ্রিল্যান্সার যখন তাদের কাজটি সম্পূর্ণ করে তখন যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্টান সেই কাজের জন্য অর্থ প্রদান করে থাকে, তাদেরকেই বায়ার বলা হয়। এক কথায় যিনি ফ্রিল্যান্সাদের থেকে অর্থে বিনিময়ে কোন একটি নিদিষ্ট কাজ বা প্রজেক্ট সম্পূর্ণ করে নিয়ে থাকে, তাদের বায়ার বলে।

বায়ারা তাদের কাজের জন্য একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারের খোঁজ করে থাকেন বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে, যেমন- ফাইবার, আপওয়াক বা ফ্রিল্যান্সার ডটকম। এই মাধ্যম গুলো থেকে কোন অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে পেলে, তারা তাদের কি কাজ করতে হবে, কত সময়ের মধ্যে করতে হবে এবং তার বিপরীতে এত টাকা প্রদান করবেন সব কিছু বলে দেন।
বায়ারা সাধারণত সেই সকল ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগ দেন, যাদের পূর্বে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে, মার্কেটপ্লেসে তাদের প্রোফাইল, পূর্বে কোন কাজ করে থাকলে তার নমুনা এবং তার প্রোফাইলে রিভিউ অনেক ভালো থাকে। তাই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করতে মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল অনেক ভালো হতে হয়।

বায়ার কাজ দেয়ার পর, সেই কাজ সম্পূর্ন হলে তারা তার জন্য পূবে বলা নির্ধারিত অর্থ প্রদান করে। ফাইবার, আপওর্য়াক মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সারের কাজের পারিশ্রমিক আগে থেকেই জমা হয়ে থাকে। বায়ারের শর্ত অনুযায়ী কাজ সম্পূর্ন হলেই, সেই টাকা ফ্রিল্যান্সারদের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। সর্বশেষ বায়ারের কাজ পছন্দ হলে, বায়ার সেই ফ্রিল্যান্সারের প্রোফাইলে রিভিউ প্রদান করে।

ফ্রিল্যান্সিং এর কতগুলো সেক্টর আছে কি কি

আমরা ইতি মধ্যে জেনেছি ফ্রিল্যান্সিং হলো সমুদ্রের মত। যেখানে সেক্টরের কোন শেষ নেই। এছাড়া প্রতি নিয়ত নতুন নতুন সেক্টর তৈরী হচ্ছে। তাই সুনিদিষ্ট কয়টি সেক্টর রয়েছে, সে সম্পর্কে বলা খুব মুশকিল। তবে জনপ্রিয় এবং ডিমান্ডেবল কিছু সেক্টর রয়েছে যেগুলো অনেক বেশি প্রচলিত। চলুন জেনে নেই সেগুলো থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর কতগুলো সেক্টর আছে কি কি-

আইটি সেক্টর: ফ্রিল্যান্সিং জগতে আইটি সেক্টর অনেক বেশি ডিমান্ডেবল এবং এখানে কাজের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এই আইটি সেক্টরের মধ্যে রয়েছে ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও এডিটিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং এসিও। আইটি সেক্টরে এই সেক্টর সহ আরো অনেক সেক্টর রয়েছে, তবে উল্লেখিত সেক্টর গুলোর চাহিদা অনেক বেশি।
মার্কেটিং ও সেলস: ফ্রিল্যান্সিংয়ে আরো একটি জনপ্রিয় সেক্টর হলো মার্কেটিং ও সেলস। যেখানে বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে মার্কেটিং করা হয় সেলস বাড়ানোর জন্য। লিড জেনারেশন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, সেলস এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং তার মধ্যে অন্যতম সেক্টর। নতুন ফ্রিল্যান্সার হলে মার্কেটিং ও সেলস সেক্টর নিয়ে কাজ করতে পারেন।

ডিজাইনিং: বর্তমান সময়ে যেই ফ্রিল্যান্সারের ডিজাইন যতবেশি ভালো, তিনি ততবেশি এই সেক্টরে সফল। ডিজাইন সেক্টরের মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন, অ্যানিমেশন, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন এবং প্রোডাক্ট ডিজাইন অন্যতম। এগুলো ছাড়া ডিজাইন সেক্টর কল্পনা ও করা যায় না। যা বর্তমানে অনেক বেশি ব্যবহার হচ্ছে।

অডিও এবং ভিডিও এডিটিং: অডিও এবং ভিডিও এডিটিং অনেক বড় একটি সেক্টর। এই কাজ গুলোর প্রতিটি টুলসের কাজ শিখতে হয়। যেকারণে এটি একটি ধৈর্য্য এবং দীর্ঘমেয়াদী একটি সেক্টর।এই সেক্টরে রয়েছে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং, ভয়েসওভার, অডিও এডিটিং এবং মিউজিক প্রোডাকশন এই সেক্টরে অন্যতম। এছাড়া আরো শত শত সেক্টর এই ফ্রিল্যান্সিং জগতে রয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?

ফ্রিল্যান্সি-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে। যেই পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে, বায়ারের থেকে পাওয়া ডলার সরাসরি আপনার বাংলাদেশী ব্যাংক একাউন্টে নেয়া যায়। বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের কাছে অনেক বেশি জনপ্রিয় অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে নিয়ে আলোচনা করা হলো-
ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?
পেওনিয়ার (Payoneer): বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং পছন্দের একটি পেমেন্ট গেটওয়ে। আপনি যে দেশ থেকেই টাকা গ্রহন করুন না কেনো, যা অতি সহজেই তা পৌঁছে যায়। আর সব থেকে বড় সুবিধা হলো পেওনিয়ার থেকে সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা যায়। যে কারনেই পেওনিয়ার এত বেশি পরিচিত এবং জনপ্রিয়।

স্ক্রিল (Skrill): আরো একটি জনপ্রিয় অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে হলে স্ক্রিল। এটির মাধ্যমে সহজেই অন্য দেশ থেকে টাকা লেনদেন করা যায়। বাংলাদেশী অনেক ফ্রিল্যান্সারা এটি ব্যবহার করে থাকেন এবং স্ক্রিল থেকে বাংলাদেশী ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করে থাকেন। এটি ব্যবহারে অনেকটা সহজ বলেই এটি ফ্রিল্যান্সারা ব্যবহার করে থাকে।

ওয়াইজ (Wise): পূর্বে এটির নাম ছিলো TransferWise, বর্তমানে যার নাম রাখা হয়েছে Wise। এটি থেকে খুব কম খরচে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা গ্রহন করা যায়। ওয়াইজ থেকে খুব দ্রুত এবং সহজেই টাকা স্থানান্তর করা যায় বিধায় এটি জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা একটি অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে।

আপওয়ার্ক থেকে লোকাল ব্যাংকে: যারা আপওয়ার্কে কাজ করেন, তারা অবশ্যই জানেন আপওয়াক থেকে সরাসরি বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করা যায়। ফ্রিল্যান্সারদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে আপওয়ার্ক তাদের এই পদ্ধতি চালু করে। এতে স্ক্যাম হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই বিধায়, অনেক ফ্রিল্যান্সারা এটি ব্যবহার করে থাকে।

লেখকের মন্তব্য: বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি - ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয়

প্রিয় পাঠক, আশা করি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এবং ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। তার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং এর কতগুলো সেক্টর আছে কি কি এবং ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি? সে বিষয়ে অবগত হয়েছেন। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে এই সকল বিষয় জানা প্রয়োজন।

এতক্ষন আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে এসে এমন আর্টিকেল পেতে অ্যামপ্লি ইনফোর সাথেই থাকুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভালো থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন, পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url