ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানুন

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনার অনেকেই জনাতে চেয়েছেন। তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি। যেখানে আমরা জানতে পারবো- ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ এ কি কি রয়েছে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে আপনার জানা উচিত, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে। এছাড়া ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে যাবতীয় সকল তথ্য, যা এই আর্টিকেলে বিদ্যমা রয়েছে। তাই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পাড়ুন। আশা করি আপনার উপকারে আসবে।

ভূমিকা: ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো - ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ

স্বাধীন পেশার অন্যতম একটি পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং। এটি এমন একটি কর্মক্ষেত্র যেখানে আপনি ঘরে বসে কেবল মাত্র আপনার ইন্টারনেট সংযোগকে কাজে লাগিয়ে, বাংলাদেশ সহ বিশ্বে বিভিন্ন দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে পারবেন। বর্তমান তরুন প্রজন্ম যা অতি উৎসাহের সহিত করছে, বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা। তবে আপনি যে পেশার বা ভাষাভাষীর হয়ে থাকেন, আপনার মাঝে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কাজের আগ্রহ থাকলে আপনি ও করতে পারবেন।
আর ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আপনাকে বিশেষ কিছু দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তবে শুরুতে যেকোন একটি বিষয় নিয়ে শুরু করা উচিত। কোন একটি বিষয়ে শেখা হয়ে গেলে, ধীরে ধীরে অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয় গুলো শেখার চেষ্টা করুন। যেটাই শিখুন না কেনো মনোযোগ সহকারে শিখুন এ সেগুলো বারবার চেষ্টা করুন।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো - ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো pdf

নিজের দক্ষতার উপর বিবেচনা করে কাজ করা যায় এবং সেখান থেকে ইনকাম করা যায় এমন একটি পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং। এই পেশায় নিজের ইচ্ছামত যেকোন সময় ঘরে বসে কাজ করা যায়। এখন কথা হলো ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবেন? তার জন্য সহজ কিছু উপায় রয়েছে, যেগুলো অনুসরণ করলে অন্যদের তুলনায় অনেক তাড়াতাড়ি ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়। চলুন জেনে নেই নতুন অস্থায় আপনি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
১. প্রথমত আপনার ভালো লাগে এমন একটি বিষয় বেচে নিন, হতে পারে সেটি ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং বা অন্য কোন বিষয়। বিষয়টি বেঁচে নেয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই এটা জানতে হবে আপনার এই বিষয়ে কাজ করার আগ্রহ আছে কি না। কাজ না জানলে ও সমস্যা নেই কিন্তু কাজের প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে।

এছাড়া আপনার ফ্রিল্যান্সিং থেকে কত আয় করার ইচ্ছা বা কত আয় করতে চান এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন বিষয় হলো আপনি প্রতিদিন এই কাজে কত সময় দিতে পারবেন। আপনি যদি স্বাভাবিক চলার মত ইনকাম করতে চান এবং সময় তুলনা মূলক কম দিতে চান তাহলে, ডাটা এন্ট্রির মত কাজ করতে পারেন। আর যদি আপনি সময় বেশি দিয়ে অনেক বেশি ইনকাম করতে চান তাহলে ভিডিও এডিটিং, মোশন গ্রাফিক্স এর মত কাজ শিখতে পারেন।
২. দ্বিতীয়ত আপনি ফ্রি মাধ্যম গুলো থেকে বিভিন্ন কোর্স বিষয়ে জানুন। বিশেষ করে আপনি যে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আগ্রহী সে বিষয়ে বিস্তারিত জানুন এবং দেখুন আপনি সেই বিষয়গুলো কতটা বুঝতে পারছেন বা আপনার মাথায় কতটুকু এই বিষয় সম্পর্কে ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। প্রথমেই পেইড কোর্সে ভর্তি হওয়ার দরকার নেই।

ফ্রি মাধ্যম গুলো থেকে ভিডিও দেখে আপনি যদি মনে করেন যে, এই বিষয় গুলো থেকে একটি নিদিষ্ট বিষয়ে কাজ করবেন। তাহলে সেটির একটি পেইড কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। শুধু মাত্র ভর্তি হলেই হবে না। নিয়মিত সেই বিষয় সম্পর্কে ক্লাস করতে হবে এবং আপনার মেন্টর যেভাবে শিখাবেন তা অনুসরণ করতে শিখতে থাকুন।

৩. তৃতীয়ত আপনি যে স্কিলটি শিখছেন। তা নিয়মিত বাসায় বসে একা একা চর্চা করা খুবই জরুরী। নিয়মিত চর্চা করা ছাড়া আপনি সেই বিষয় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন না এবং আপনি তা মাথায় ধরে রাখতে পারবেন না। নিয়মিত চর্চা করার জন্য একটি নিদিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন এবং সেই সময়টাতেই কাজ করুন।
আপনি যদি ভিডিও এডিটিং শিখে থাকেন তাহলে একা একা ভিডিও তৈরী করে, ভিডিও এডিট করুন। যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে থাকেন, তাহলে নানা ধরনের ডিজাইন একা তৈরী করার চেষ্টা করুন। প্রতিদিন এই কাজে প্র্যাকটিস করার জন্য কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা সময় ব্যায় করুন। তবেই আপনি এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ভালো করতে পারবেন।

৪. চতুর্থ বিষয়টি হলো আপনি যে বিষয়ে কাজ শিখছেন বা কোর্স করছেন। সেই ধরনের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ বা পেজে যুক্ত হতে পারেন। এতে করে আপনি যদি কোন বিষয়ে না জেনে থাকেন, তাহলে সেখানে পোস্ট করলে, যারা এই বিষয়ে অনেক আগে থেকে অবগত তারা আপনার সেই সমস্যার সমাধান করতে পারবে।

আবার অন্য কেউ কোন বিষয়ে না জানলে, আপনি তা সমাধান করে দিতে পারবেন। এতে করে আপনি সেই বিষয় নিয়ে সমস্যার সমাধান করতে আপনার ও সে বিষয়ে বিস্তারিত জানা হবে। তাই নিজে শিখার পাশাপাশি অন্যকে সাহায্য করার মন মানসিকতা রাখুন। যাতে আপনি ও শিখতে পারলেন অন্যকে ও সাহায্য করা হলো।
৫. সর্বশেষ যে বিষয়টি তাহলো ধৈয্য ধারণ করা, ফ্রিল্যান্সিং শিখতে অনেকটা সময় লাগে। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা হলো ধৈয্যের। বাংলাদেশের প্রায় শতকার ৬০ ভাগ ফ্রিল্যান্সার সফল হতে পারেনা, কেবল মাত্র এই ধৈয্য ধরণ না করার জন্য। আরো একটি সমস্যা হলো শুরু দিকে কাজ একদম ই পাওয়া যায় না।

কিন্তু আপনি যদি ধৈয্য ধরে কাজ করে যান এবং নিয়মিত চেষ্টা করেন তাহলে কাজ অবশ্যই পাবেন। একবার কাজ পাওয়া শুরু হলে একাধারে কাজ পেতেই থাকবেন। আর আপনি সব জানেন এমন মনভাব কখনোই আনবেন না। আপনি সব সময় শিখছেন এমনটি ভাবুন। আপনি অনেক দূর এগিয়ে যাবেন।

এই ৫ টি নিয়ম যদি আপনি মেনে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন, তাহলে আপনার সফলতা আসবেই ইনশা-আল্লাহ। একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে সঠিক জায়গা থেকে প্রশিক্ষন গ্রহন করা, নিয়মিত চর্চা করা এবং ধৈয্য ধরাণ করা।

ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ - ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ফ্রি

বাংলাদেশে অনেক ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স রয়েছে, যেগুলো কোর্স আয়ত্ব করার মাধ্যমে আপনি কোন পেইড কোর্স করা ছাড়াই অনলাইন থেকে টাকা ‍উপার্জন করতে পারবেন। কিন্তু আমরা অনেকই ফ্রি কোর্স পেলে সেগুলোতে গুরুত্ব অনেক কম দিয়ে থাকি এবং আমরা ধরণা করে থাকি এই সকল ফ্রি কোর্স থেকে ইনকাম একদমই হয় না। আর হলেও অনেক কম হয়ে থাকে।

তেমনি কিছু ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আপনাদের বলতে চলেছি। যেগুলো করলে ফ্রিল্যান্সিং জগত আপনার কাছে অনেকটাই সহজ মনে হবে। তাই আমার দেখানো ফ্রি কোর্স গুলো ঘরে বসে অনেক মনোযোগ সহকারে দেখুন। আশা করা যায় আপনি এই কোর্স গুলোর মাধ্যমে ইনকাম পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবেন।

ইশিখন (eShikhon): অনলাইন ট্রেনিং সেন্টার গুলোর মধ্যে ইশিখন অন্যতম। যেখান থেকে বাংলাদেশের অনেক বড় বড় ফ্রিল্যান্সার তৈরী হয়েছে। তাদের পেইড কোর্সের পাশাপাশি কিছু ফ্রি কোর্স ও রয়েছে। যেই ফ্রি কোর্স গুলোর মধ্যে রয়েছে- ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডাটা এন্ট্রি এবং অ্যাথিক্যাল হ্যাকিং সহ নানা ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর।
লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (LEDP): এলইডিপি বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিষ্টান। সেখানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের যত কাজ রয়েছে, সেসকল বিষয়ে যবতীয় সকল কিছু শিখানো হয়। এখানে পেইড কোনো কোর্স নেই, সকল কোর্স বিনামূল্যে এবং সবার জন্য উন্মুক্ত। এ ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে শুরু করে ‍ওয়েব ডিজাইন এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন বিনামূল্যে শিখানো হয়।

শিখো বাংলাদেশ (Shikho Bangladesh): বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেন, অথচ শিখো বাংলাদেশ সম্পর্কে জানেন না এমন মানুষ খুব কমই রয়েছে। এটি একটি অনলাইন ভিত্তিক শিক্ষনীয় প্লাটফর্ম। এখানে পড়াশোনা শিখানোর পাশাপাশি কিছু ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কাজ ও শিখানো হয়। যার অধিকাংশ পেইড কোর্স হলে ও কিছু কোর্স রয়েছে যেগুলো একদম বিনামূল্যে।

শিখো বাংলাদেশ এই মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ওয়েব ডিজাইন স্কিল বিনামূল্যে শিখতে পারবেন। এই প্রতিষ্টান থেকে বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার তার সফল হয়েছেন। এটি একটি উদীয়মান অনলাইন মাধ্যম। তাই শিখানোর ধরণ আলাদা হয়ে থাকে এবং তা সবাই খুব সহজেই বুঝতে পারে। তাই আপনি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে বা শিখতে শিখো বাংলাদেশ েএকবার ঘুরে আসতে পারেন।
অফার কর্নার (Offer Corner): বাংলাদেশের আরো একটি অনলাইন ভিত্তিক শিক্ষনীয় মাধ্যম। যেখানে যাবতীয় সকল কিছু শিখানো হয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো ওয়ার্ড প্রেস ওয়েব সাইট ডেভেলপমেন্ট, এসইও, ইউটিউব মার্কেটিং সহ ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস ব্যবহার ইত্যাদি। এসকল কাজের ভিডিও লেকচার এবং বিভিন্ন রিসোর্স বিনা মূল্যে পেয়ে থাকবেন।

ইনফো লার্নার: বাংলাদেশের আরো একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ইনফো লার্নার। যেখানে ভিডিও এডিটিং অনেক ভালো ভাবে শিখানো হয়। ভিডিও এডিটিং ছাড়া ও তাদের আরো অনেক কোর্স রয়েছে। তাদের সার্ভিস সমূহের মধ্যে পেইড সার্ভিস ব্যতিত তাদের ফ্রি সার্ভিস ও রয়েছে। বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে ইনফো লার্নার ঘুরে দেখতে পারেন।

একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

একাউন্টিং নিয়ে যে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়, তা বিশ্বাসের অযোগ্য হলেও তা বাস্তবে সম্ভব। এটি এমন একটি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর, যার পরিধি দিন দিন বেড়েই চলছে এবং এখান থেকে অনেক ভালো মানের আয় হয়ে থাকে। আপনি যদি একাউন্টিং এর শিক্ষার্থী বা একাউন্টিং বিষয়ে যথেষ্ঠ জ্ঞান থাকে, তাহলে আপনি এখানে আয়ের উৎস হিসেবে একাউন্টিং কে কাজে লাগাতে পারেন।
একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে, আপনাকে সর্বপ্রথম একাউন্টিং এর মূল বিষয়গুলো শিখতে হবে, সেগুলো নিজের আয়ত্বে আনতে হবে এবং সেগুলো মার্কেপ্লেসে ব্যবহার করতে হবে। একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং মূলত ব্যবহার হয়, কোন ব্যবসা প্রতিষ্টানের আর্থিক লেনদেন পরিচলনার একটি মাধ্যম হিসেবে। যার মধ্যে আরো রয়েছে ব্যাবসা প্রতিষ্টানের আর্থিক রিপোর্ট, ট্যাক্স ফাইলিং এবং হিসাব করা সহ নান কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।

১. একাউন্টিক যে মূল বিষয়গুলো শিখবেন, সেগুলো হলো- ব্যালেন্স শীট তৈরী করা, ইনকাম স্টেটমেন্ট, ক্যাশ ফ্লো স্টেটমেন্ট, ট্যাক্স রিটার্ন এবং রিপোর্টিং সহ পেয়বেলস এবং বিসিভেবলস ম্যানেজমেন্ট। এই বিষয় গুলোকে একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং এ মূল বিষয় হিসেবে ধরা হয়। যা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজে খুব বেশি জরুরী।

এই বিষয় গুলো না জানলে আপনি একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং শিখতেই পারবেন না। এই বিষয় গুলো শিখতে আপনি প্রথমত বিভিন্ন ফ্রি কোর্স বা ইউটিউব এর সাহায্য নিতে পারেন। প্রাথমিক ধারনা পেয়ে গেলে তারপর একটি মান সম্মত পেইড কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। যেই কোর্স গুলোতে বেসিক লেভেল থেকে শুরু করে এডভান্স লেভেল পর্যন্ত শেখানো হয়।
২. আপনি বিভিন্ন সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করতে পারেন। একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং এ সফটওয়্যার এর কাজ জানাটা খুব বেশি জরুরি। এর মূল কারণ হলো আপনি যাদের কাজ করে দিবেন, তারা এই ধরনের কাজের জন্য সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে। এর মধ্যে কিছু প্রয়োজনীয় এবং জনপ্রিয় সফটওয়্যার হলো- QuickBooks, Xero, Wave Accounting এবং Zoho Books.

এই সফটওয়্যার গুলো কাজ বিভিন্ন তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এ বিনা মূল্যে শিখার সুব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া ইউটিউব তো রয়েছেই, যেখানে ফ্রিতে নানা ভিডিও দেখে এ বিষয়ে শিখতে পারবেন। তবে আপনি এই বিষয়গুলো নিয়ে পেইড কোর্স ও করতে পারেন। আর এই কোর্সগুলো ফি অনেক কম হয়ে থাকে, যার কারণে এটি সবার সাধ্যের মধ্যে। তো আজ থেকেই শুরু করে ‍দিন একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং।

লেখকের মন্তব্য: ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো - ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ

প্রিয় পাঠক, আশা করি ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে অবগত হয়েছেন এবং একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সে সম্পর্কে ও বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। ধৈর্য্য আর পরিশ্রম করে আপনি যে কাজই করুন না কেনো, আল্লাহ রহম করলে যেকোন ক্ষেত্রেই সফলতা আসতে পারে।

আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই বিষয়কেই বাস্তব জীবনের সাথে মিলিয়ে নতুন কিছু করার চেষ্টার করুন। হয়তো জীবনে কিছু ক্ষেত্রে ব্যর্থতা আসবে, সেজন্য হাল ছেড়ে দিলে হবে। নিয়মিত কাজে মনোযোগ দিতে হবে এবং সেগুলো বার বার চেষ্টার করতে হবে। আপনি সফলতার অতি সন্নিকটে রয়েছেন।

এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এ রকম শিক্ষণীয়, তথ্যবহুল এবং আপনার উপকারে আসে এমন তথ্য পেতে অ্যামপ্লি ইনফোর সঙ্গেই থাকুন এবং পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভালো থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন, পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url