এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে - এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল নাকি হারাম

প্রিয় পাঠক, এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল নাকি হারাম সে বিষয়ে জানতে আর্টিকেলটিতে ক্লিক করেছেন। এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে এবং আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করেন তাহলে সেটি কি হালাল নাকি হারাম সে সম্পর্কে জানতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল
এছাড়া এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
পোস্ট সূচিপত্র 

ভূমিকা: এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে - এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল

এফিলিয়েট মার্কেটিং যা পুরো বিশ্ব জুড়ে একটি আয় করার অনেক জনপ্রিয় মাধ্যম। এফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি সেক্টর যা ঘরে বসে কেবলমাত্র ইন্টারনেট সংযোগকে কাজে লাগিয়ে করা যায়। বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে তরুন প্রজন্মের কাছে অনেক ভালো একটি আয় করার মাধ্য হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং।
এফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকটা সহজ হওয়াতে প্রায় অধিকাংশ মানুষ এই পেশাতে সফল। এছাড়া সবাই এটি অতি উৎসাহ নিয়ে করে আসছে। আপনি ও যদি একজন এফিলিয়েট মার্কেটার হওয়ার স্বপ্ন দেখেন, তাহলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে, কত প্রকার, কিভাবে শুরু করবেন এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল নাকি হারাম তা জানতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে

এফিলিয়েট মার্কেটিং সহজ ভাবে বলতে গেলে, কোন ব্যক্তি বা কোম্পানির পণ্য বা সেবা আপনার মাধ্যমে বিক্রি করা এবং সেই বিক্রিকৃত অর্থ থেকে আপনি কিছু পরিমান টাকা লাভ করতে পারবেন। আপনি যে পন্য বিক্রি করতে চান, আপনাকে সেই ব্যক্তি বা কোম্পানি থেকে সেই পণ্যে একটি লিংক দেওয়া হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে
অবশ্যই সেই লিংক থেকে গ্রহকদের পণ্য কিনতে হবে, তবেই আপনি সেই পন্যের উপর নিদিষ্ট একটি কমিশন পাবেন। আপনার লিংক ব্যতিত কেউ যদি ঐ পণ্য শত শত ক্রয় করে, তাহলে আপনি তা থেকে এক টাকা ও কমিশন পাবেন না। সেই জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে লিংক সম্পর্কে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে।
ধরুন আপনি ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করেন, আর একটি নিদিষ্ট কোন কোম্পানির খেলাধুলার যত আইটেম আছে সব কিছু আপনার অনেক পছন্দের। এখন আপনার যদি মনে হয় এই কোম্পানির জিনিস গুলো অন্য সবার ভালো লাগতে পারে, তাহলে আপনি সেই কোম্পানির এফিলিয়েট হতে পারেন।

এজন্য সেই কোম্পানি থেকে একটি লিংক আপনাকে দেওয়া হবে। তা আপনি আপনার মত করে ফেসবুক, ইউটিউব বা অন্য কোন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে পারেন। এখন যারা আপনার সেই লিংকের মাধ্যমে ক্রিকেট আইটেম গুলো কিনবে, সেই প্রতিটি পণ্যের জন্য আপনি কমিশন পাবেন। আশা করি এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার

এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার তা নিদিষ্ট করে বলা অনেকটাই কঠিন। কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং নানা উপায়ে করা যায়। আপনি পদ্ধতি বা উপায় ব্যবহার করে মার্কেটিং করবেন তার উপর নিভর করে এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার তা নির্ধারণ করা হয়। চলুন জেনে নেই কিছু এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের প্রকারভেদ সম্পর্কে-

অর্গানিক এফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ব্লগিংঃ ধরুন আপনার একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি নিয়মিত ব্লগ পোস্ট করেন এবং আপনার ভিজিটর সংখ্যা ও মোটামুটি ভালো রয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার ব্লগে কোন পন্য বা সেবার লিংক আপনি শেয়ার করতে পারবেন। যা থেকে কাস্টমারা সেই পণ্য বা সেবা ক্রয়ে উৎসহ প্রকাশ করে।
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ আমাদের প্রায় সকলের বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন- ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম রয়েছে। এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবাহর করে ও এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। এই সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে মোটামুটি ফলোয়ার থাকলে, ফলোয়ারদের মাঝে কোন পণ্য বা সেবার এফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে ফলোয়ারদের সেটি ক্রয় করতে আকৃষ্ট করতে পারেন।
  • ইমেইল মার্কেটিংঃ ইমেইল মার্কেটিং করে ও এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। বেশির ভাগ ক্রেতাগন এই পদ্ধতি পছন্দ করে থাকেন। যারা সোশ্যাল মিডিয়াতে সময় খুব বেশি দিতে পারেন না, তাদেরকে এই সকল পন্য বা সেবা ক্রয়ের প্রতি আকৃষ্ট করতে ইমেইল মার্কেটিং সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম।
পেইড এফিলিয়েট মার্কেটিং
পেইড এফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত তিন উপায়ে হয়ে থাকে। একটি পিপিসি, অন্যটি পিপিএম এবং সর্বশেষ পিপিএস। পেইড মার্কেটিংয়ে এই তিন উপায়ই বেশ কার্যকর। চলুন এই তিন উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।
  • পিপিসি (Pay-Per-Click) ঃ আপনি যদি পেইড এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে পিপিসি পদ্ধতি অনুসরণ করেন তাহলে আপনি এখান থেকে প্রতি ক্লিকে কিছু নিদিষ্ট পরিমান অর্থ পাবেন। সেটি আপনি করতে পারেন গুগল অ্যাডস, ফেসবুক অ্যাডস বা ইনস্টাগ্রাম অ্যাডস। যেকোন উপায়ে ক্লিক করলেই টাকা পাবেন।
  • পিপিএম (Pay-Per-Mille) ঃ আপনি যদি পিপিএম পদ্ধতি অনুসরণ করে কাজ করেন, তাহলে এখান থেকে আপনাকে প্রতি হাজর ভিউয়ের জন্য নিদিষ্ট পরিমান টাকা প্রদান করবে। সেক্ষেত্রে আপনার ভিউ যত বেশি হবে, আপনার অর্থের পরিমান তত বৃদ্ধি পাবে।
  • পিপিএস (Pay-Per-Sale) ঃ আপনি যদি পেইড এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে পিপিএস পদ্ধতি অনুসরণ করেন তাহলে আপনি এখান থেকে কেবলমাত্র তখনই টাকা পাবেন যখন কোন গ্রহক আপনার দেওয়া লিংক থেকে পণ্য ক্রয় করবে। অন্যথায় আপনি কোন অর্থ পাবেন না। আমার মতে যদি পেইড এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান, তাহলে উপরের মাধ্যম দুটি অনুসরণ করতে পারেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল

এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পূর্ণ বৈধ্য একটি ব্যবসা। তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল না হারাম তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার উপর। আপনি যদি ইসলামে সে সকল পণ্য হালাল সেসকল পণ্য নিয়ে কাজ করেন, তাহলে তা হালাল হবে। আর যদি ইসলামে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সে সকল পণ্য বা সেবা নিয়ে কাজ করেন তাহলে তা হারাম বলে গন্য হবে। চলুন জেনে নেই কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করলে তা হালাল বা হারাম হবে।

শুরুতেই আপনাকে দেখতে হবে আপনি যেসকল পণ্য বা সেবার লিংক শেয়ার করছেন, তা হালাল নাকি হারাম। আপনি যদি ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য, বই বা অন্য কোন পন্য নিয়ে কাজ করেন তাহলে তা হালাল। কিন্তু আপনি যদি মদ, জুয়া, সুদ ব্যাংকিং বা অন্য কোন হারাম পণ্য বা সেবার লিংক শেয়ার করেন, তাহলে তা ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিক হারাম।
এছাড়া আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কোন মিথ্যা তথ্য প্রচার করেন এবং সেই পণ্যের প্রতি গ্রহকদের আকৃষ্ট করেন ক্রয় করার জন্য তাহলে তা হারাম বলে গন্য হবে। আপনাকে পন্যে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে হবে। কোন ধরনের প্রতারণা করা যাবে না। তাহলে ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে তা হালাল হয়ে যাবে।

দশ ও দেশের জন্য ক্ষতিকর এমন কোন ধরনের পন্য নিয়ে কাজ করা যাবে না। এছাড়া আপনি যে ব্যক্তি বা কোম্পানির যে নিময় কানুন রয়েছে তা ইসলাম অনুয়ায়ী সঠিক, তাহলে সেই ব্যক্তি বা কোম্পানির সাথে কাজ করা হালাল হয়ে যাবে। এছাড়া কোম্পানি যদি আপনাকে নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী মুনাফা প্রদান করে, তাহলে তা বৈধ্য বা হালাল বলে গন্য হবে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি

আমাদের প্রথমে যে বিষয়টি জানতে হবে তাহলো এফিলিয়েট মার্কেটিং কি। এফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি ব্যবসা যেখানে আপনার কোন ইনভেস্ট বা টাকা খরচ করার প্রয়োজন নেই। যেখানে আপনি কোন একটি নিদিষ্ট কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রচার করবেন। সেই কোম্পানি আপনাকে একটি লিংক দেবে।

সেই লিংক থেকে যদি কেউ পণ্য বা সেবাসমূহ ক্রয় করে থাকে, তাহলে সেই ক্রয়কৃত অর্থ থেকে আপনাকে একটি নিদিষ্ট পরিমান মুনাফা প্রদান করা হবে। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে আপনি অনলাইনে কোন একটি কোম্পানির পণ্যের জন্য মার্কেটিং করবেন, কেউ যদি আপনার মার্কেটিং থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে কোন পন্য ক্রয় করে, তাহলে আপনি সেখান থেকে একটি নিদিষ্ট পরিমান টাকা পাবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে আপনাকে শুরুতে এই বিষয়ে জানতে হবে। এই বিষয়ে পূণাঙ্গ জ্ঞান না থাকলে এখান থেকে মুনাফা করা অনেকটা অসম্ভব। এফিলিয়েট মার্কেটিং অনেক বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করাতে প্রায় সকলেই এটি করে থাকে। তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং সেক্টরে মার্কেটারের সংখ্যা ও অনেক বেশি।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

এফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমান সময়ে সমস্ত পৃথিবী জুড়ে বড় একটি জায়গা দখল করে রয়েছে। যা অনলাইনে ইনকাম করার অনেক জনপ্রিয় একটি উপায় হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। নতুনদের জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং একটু কঠিন মনে হলে ও তা কিছু দিন কাজ করার পর সহজ মনে হবে। তার জন্য আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। যার মাধ্যমে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে সফল হতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো
প্রথমে আপনাকে বাজার যাচায় করে করে এমন একটি নিশ পছন্দ করতে হবে, যার চাহিদা বাজারে অনেক বেশি বা ভবিষতে এর চাহিদা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষ করে আপনার যে বিষয়বস্তুর উপরে অনেক ভালো জ্ঞান রয়েছে এবং আপনি এ বিষয়ে খুঁটিনাটি সকল কিছু জানেন এমন কোন বিষয়।

হতে পারে তা কোন ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইজ বা পণ্য, ফ্যাশন, ফিটনেস, বই অথবা প্রযুক্তিগত কোন বিষয়। মূল কথা হলো আপনি যে বিষয় নিয়ে অনেক বেশি কনফিডেন্ট থাকবেন সেটা নিয়েই কাজ করুন। শুরুতে এমন কোন পন্য বা সেবা নিয়ে কাজ করবেন না? যে বিষয়ে আপনি জানেন না বা আপনার সেই বিষয়ে কোন ধারণা নেই।

এবার আপনাকে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরী করতে হবে। কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে বিভিন্ন লিংক আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে শেয়ার করতে হয়। সেজন্য একটি ভালো মানের ওয়েবসাইড বা ব্লগ তৈরী করতে হবে। যার মাধ্যমে আপনার এফিলিয়েট পণ্য বা সেবা সমূহ প্রচার করতে পারবেন।
ওয়েবসাইট তৈরী হয়ে গেলে আপনাকে ভালোমানের কন্টেন্ট তৈরী করতে হবে। কন্টেন্ট অবশ্যই আপনার পণ্য রিলেটেড হতে হবে। তাহলে সেই কন্টেন্টে আপনি লিংগুলো শেয়ার করতে পারবেন। সেই কন্টেন্টে আবার আপনার এফিলিয়েট পণ্য বা সেবা সম্পর্কে কিছু ছবি বা ভিডিও এড করে দিতে পারেন।

এবার আপনার ওয়েব সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন মার্কেটিং করতে হবে। যার মধ্যে ফেসবুক অ্যাড, ইনস্টাগ্রাম অ্যাড সবচেয়ে বেশি কার্যকর। এই মাধ্যম গুলো থেকে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে ট্রাফিক নিয়ে আসার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার পন্য সমূহ বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য: এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে - এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল

প্রিয় পাঠক, আশা করি এফিলিয়েট মার্কেটিং কাকে বলে এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল নাকি হারাম সে সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। এছাড়া এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এফিলিয়েট মার্কেটিং কত প্রকার এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন সে বিষয়ে অবগত হয়েছেন। উপরিউক্ত নিয়মগুলো মেনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় এবং এখান থেকে অনেক ভালো মুনাফা পাওয়া যায়।

এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url