ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪
ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪ ও ২০২৫ সালে এবং ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ সালে কিভাবে করতে হয় তা জানতে চান? তাই হলে এই আর্টিকেলটি কেবলমাত্র আপনার জন্য যেখানে আপনি ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪ সালে এবং ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ কিভাবে করবেন, কত দিন লাগবে সে সম্পর্কে।
এছাড়া ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪, ইউরোপ ওয়ার্ক ভিসা ফর বাংলাদেশী এবং ইউরোপের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই মনোযোগ সহকারে সমস্ত লেখাটি পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র:
ভূমিকা: ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪ - ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪
ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪ সালে তা আমারা আগ্রহের সাথে খোঁজ খবর নিয়ে থাকি। আমরা যারা বাংলাদেশ বা ভারতে অবস্থান করি তাদের জন্য ইউরোপের ভিসা পাওয়া প্রায় স্বপ্নের মত। ইউরোপে কেউ একবার ভালো কাজে যেতে পারলে তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় না।
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশগুলোতে যেতে চান। কিন্তু কোন কোন দেশ খোলা আছে, কোন দেশে যে কি রকম খরচ বা প্রসেস এবং কার মাধ্যমে গেলে ভালো হয় এই সকল বিষয় জানি না বলেই, অনেকের ইউরোপ যাওয়ার স্বপ্ন শুধু স্বপ্নই থেকে যায়। তাই এই সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি। আশা করি আপনার ইউরোপ যাওয়ার কাজে লাগবে।
ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪
আমরা যে দেশেই যেতে চাইনা কেনো আমাদের প্রথমে দেখতে হবে সেই দেশের ভিসা চালু রয়েছে কিনা। আমরা কেবলমাত্র সেই দেশগুলোতেই যেতে পারবো, যেই দেশে ভিসা পদ্ধতি চালু রয়েছে অন্যথায় যেতে পারবো না। ইউরোপ দেশগুলোর ক্ষেত্রে ও একই প্রসেস। চলুন জেনে নেই বর্তমান সময়ে ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪ সালে।
ইউরোপের কিছু দেশ বর্তমান সময়ে সাময়িক বন্ধ থাকলেও অনেক দেশ রয়েছে যেগুলোতে সহজেই যাওয়া যায়। আমাদের দেশের বর্তমানে কাজের পরিস্থিতি বিবেচনা করে অনেকেই বাহিরের দেশগুলোতে যেতে চায়। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোতে। তার মূল কারণ হলো এই দেশগুলোতে সহজেই কাজের সন্ধান মিলে এবং কাজের বেতন অনেক উচ্চমূল্যের হয়ে থাকে।
তেমনি আজ আমরা কিছু দেশ নিয়ে আলোচনা করবো যেই দেশ গুলোতে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষরা যেতে চায়। যেই দেশগুলোতে কাজের চাহিদা অনেক বেশি রয়েছে এবং উচ্চ বেতনে কাজ করা যায়। আপনি যদি ইউরোপের যেকোন দেশে যাওযার ইচ্ছা পোষন করে থাকেন তাহলে নিম্নউক্ত দেশগুলোতে যেতে পারেন।
উপরিউক্ত দেশগুলো ভিসা চালু রয়েছে, আপনি চাইলে যেকোন একটি দেশে যেতে পারেন। তবে এই দেশ গুলো ভিসা পাওয়া অনেক কষ্টসাধ্য এবং সময় সাপেক্ষ। তাই ভেবে চিন্তে কোন দেশে যাবেন তা ঠিক করুন। সেই দেশের ভাষা শিখে গেলে আপনার জন্য কাজ পেতে সুবিধা হবে। তাই পারলে ভাষা শিখে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪
ইউরোপে ভিসা আবেদন ২০২৪ সালে করতে হলে আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করে আবেদন করতে হবে। ইউরোপে নানা ধরনের ভিসা প্রক্রিয়া রয়েছে যার মধ্যে কেবল ২ টি ভিসা প্রক্রিয়া বাংলাদেশী বা ভিনদেশীদের জন্য। অন্য সেকল ভিসা প্রক্রিয়া রয়েছে তা কেবল দেশীয়দের জন্য। চলুন জেনে নেই ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত।
আ
বাংলাদেশীদের যে ভিসা ব্যবস্থ্যা চালু রয়েছে তা ২ ধরনের হয়ে থাকে। যেগুলো হলো- টাইপ সি ভিসা এবং টাইপ ডি ভিসা।
টাইপ সি ভিসা: টাইপ সি ভিসা যারা ভ্রমনকারী, ব্যবসা কাজে যেয়ে থাকে অথবা পরিবার পরিজনের সাথে দেখা করতে যায় এমন ভিসা। এই ভিসার মেয়াদ সাধারণত ৯০ দিন বা ৩ মাস হয়ে থাকে। টাইপ সি ভিসাতে ৯০ দিন বা ৩ মাসের বেশি ভিসার মেয়াদ হয় না। সেক্ষেত্রে ভিসার মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করতে হবে। অন্যথায় সেই দেশে আপনি অবৈধ্য বলে গণ্য হবেন।
টাইপ ডি ভিসা: টাইপ ডি ভিসা দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। এই ভিসা তখন প্রয়োজন হয় যখন আপনি কোন কাজ করতে বা কোন চাকরী করতে দীর্ঘসময়ের জন্য সেই দেশে অবস্থান করবেন। এই ধরনে ভিসার মেয়াদ হয় ১ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত। তবে টাইপ ডি ভিসা প্রসেস হতে অনেকটা সময়সাপেক্ষ হয়ে থাকে।
ভিসা আবেদন করতে যে সকল কাগজ পত্রের প্রয়োজন হয়:
- প্রথমে আপনাকে একটি আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে। যেখানে সকল তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে।
- আপনার ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট (কম বেশি হলে সমস্যা নেই)। তবে যেহেতু সময় সাপেক্ষ সেহেতু ৫ বছর বা ১০ বছর হলে বেশি ভালো হয়।
- আপনার সম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি। একাধিক কপি লাগতে পারে, তাই বেশি করে সংরক্ষন করুন।
- আপনি শারীরিক ভাবে ঠিক রয়েছেন কি না তার একটি মেডিকেল সার্টিফিকিট।
- আপনি যে অর্থনৈতিক ভাবে স্বচ্ছল তার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
- এছাড়া ভ্রমন করার জন্য আপনার হোটেল বুকিং, ফ্লাইট টিকিট।
এই সকল কাজপত্র নিয়ে আপনাকে আবেদন করতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়া ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যায়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ১ মাস বা তার বেশি সময় লাগতে পারে।
আবেদন যেভাবে করতে হয়:
- ভিসা আবেদন ২ ভাবে করা যেতে পারে, একটি হলো অনলাইনে অন্যটি হলো সরাসরি তাদের অফিসে গিয়ে। আমরা সাধারণত সরাসরি তাদের অফিসে গিয়ে করে থাকি। এজন্য আপনাকে কিছু পদ্ধতি মেনে কাজ করতে হবে।
- আপনি যে দেশে যেতে চান সেই দেশের দূতাবাস বা কনস্যুলেটর ওয়েবসাইট থেকে আপনি কোন ধরনে ভিসা চান তা সিলেক্ট করে কি কি কাগজপত্র লাগবে এবং কত টাকা লাগবে তা দেখুন।
- এবার সকল কাগজ পত্র একত্রে করে তাদের অফিসে গিয়ে আবেদন করুন।
- আবেদন বাবদ ফি পরিশোধ করুন। ভ্রমন ভিসায় সাধারণত ৫০ থেকে ৬০ ইউরো খরচ হয়ে থাকে(কম বেশি হতে পারে)।
- আগামী কিছুদিনের মধ্যে আপনার সাথে ইন্টারভিয়ের জন্য যোগাযোগ করবে (বিশেষ ক্ষেত্রে)। স্বাভাবিক ইংরেজি হলেই হবে। আইএলটিসের প্রয়োজন নেই।
- আপনার সব কিছু স্বাভাবিক থাকলে ১ থেকে ২ মাসের মধ্যে ভিসা পেয়ে যাবেন।
তবে অনেকেই ভিসাই রিজেক্ট করে দেয়, সেক্ষেত্রে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। আপনার যে সকল ভূল বা ত্রুটি রয়েছে, সেগুলো সংশোধন করার মাধ্যমে পূনরায় আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার পরিচিত কেউ যদি এই সকল দেশে থাকে, তাদের থেকে পরামর্শ বা তাদের মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করুন। আপনার সময় এবং অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে।
ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ - ইউরোপের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলো নাগরীক হলে আপনার একদেশ থেকে অন্যদেশে যেতে ভিসা পারমিটের প্রয়োজন হয় না। আমরা যেহেতু ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাহিরের দেশ সেহেতু আমাদের সেই দেশগুলোতে যেতে ভিসা ও অন্যান্য কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়ে থাকে। ইউরোপের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪ সালে পেতে বেশ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়।
একেক দেশের জন্য আলাদা আলাদা প্রসেস হয়ে থাকে। সবচেয়ে বড় কথা আপনি কোন দেশে যাবেন তার উপর নির্ভর করে ওয়াক পারমিট ভিসার প্রসেস হয়ে থাকে। এছাড়া ওয়ার্ক পারমিটের ধরন ও আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে ্ইউই ব্লু কার্ড, টিয়ার ভিসা এবং সেজোনাল ওয়ার্ক ভিসা।
ইউরোপের এই দেশগুলোতে আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে ওয়ার্ক পারমিট প্রদান করে থাকে। যেমন- উচ্চ শিক্ষার জন্য ইউই ব্লু কার্ড ওয়ার্ক পারমিট প্রদান করে। দক্ষ কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ার্কপারমিট ভিসা প্রদান করে। কোন একটি মৌসুসে কেবল মাত্র একটি কাজের জন্য ওয়াক পারমিট ভিসা প্রদান করে। এছাড়া ও অন্যান্য কাজের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রদান করে থাকে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে যোগ্যতা:
- ওয়াক পারমিট ভিসা সাধারণত যেই দেশে যাবেন সেই দেশের কোন কোম্পানি থেকে পাওয়া যায়। সেজন্য অবশ্যই আবেদন করতে হবে। আপনি সিলেক্ট হলে, তবেই সেই ভিসা পেতে পারেন।
- যারা ইউই ব্লু কার্ড ভিসায় যেতে চান তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই উচ্চ শিক্ষার প্রয়োজন হয়।
- আপনি যে দেশে যাবেন অবশ্যই সেই দেশের ভাষা জানার পাশাপাশি ইংরেজিতে সাবলিল হতে হবে।
- যে দেশে যেতে চান সেই দেশে গিয়ে নিজ খরচ বহন করার সামর্থ্য থাকতে হবে।
- কোন কোন দেশ দক্ষ কর্মী নিয়োগ করে থাকে। সে ক্ষেত্রে কিছু দেশে যেতে নিদিষ্ট কাজে দক্ষতার প্রয়োজন হয়।
- যদি কৃষি কাজে যেতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে কৃষি জানতে হবে।
সর্বশেষ আপনি যদি কোন কোম্পানি থেকে কাজের অফার পেয়ে থাকেন, তাহলে তাদের নীতিমালা অনুযায়ী আপনাকে সকল কাগজ পত্র জমা দিতে হবে। যেই কাগজ গুলোর মধ্যে আপনার শিক্ষগত যোগ্যতা, ভাষায় সাবলীলতা, নিদিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা এবং পাসপোর্ট অন্যতম। তবে অন্যান্য কাগজপত্র ও চাইতে পারে। এবার এই কাগজপত্র দূতাবাস বা কনস্যুলেটে জমা দিয়ে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ন করতে হবে।
এছাড়া ও আবেদন ফি জমা দিতে হবে। সকল কার্যক্রম সম্পূর্ন হলে এবং আপনার সকল কাগজপত্র ঠিক থাকলে ২০ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর বেশি সময় ও লাগতে পারে। ভিসা হাতে পাওয়ার পর অবশ্যই ভিসার মেয়াদ চেক করে নিবেন, কারণ ভিসা নিদিষ্ট মেয়াদের হয়ে থাকে। তার পার হয়ে গেলে আপনি উক্ত কাজে যোগদান করতে পারবেন না।
ইউরোপ ওয়ার্ক ভিসা ফর বাংলাদেশী
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশীদের জন্য ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার ভিসা প্রদ্ধতি চালু রয়েছে। যেখানে নিদিষ্ট কিছু দেশ ব্যতিত প্রায় সকল ইউরোপীয় দেশেই যাওয়া যায়। বাংলাদেশীদের জন্য এটি বিশাল একটি সুযোগ। কিন্তু আমাদের মধ্যে বেশির ভাগ বাংলাদেশী আবেদন প্রক্রিয়াতে আটকে থাকে। যা অতি সহজেই সমাধান করা সম্ভব।
বাংলাদেশ থেকে প্রায় সকল ইউরোপীয় দেশ গুলোতে আবেদন করার করার প্রক্রিয়া একই। আপনি নিজেই আবেদন করতে পারবেন। যেদেশে যাবেন সেই দেশের দূতাবাসে গিয়ে কাগজপত্র জমা দানের মাধ্যমে। কিন্তু আমরা এই সকল কাজ কঠিন মনে করে, দালালের শরণাপন্ন হয়ে থাকি। যাতে করে আমরা প্রতারিত ও বেশি হয়ে থাকি।
বাংলাদেশীদের জন্য বিভিন্ন ইউরোপীয়দেশে বিভিন্ন ওয়ার্ক ভিসা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে- EU Blue Card, Skilled Worker Visa এবং Seasonal Work Visa। এছাড়া কিছু দেশ রয়েছে যারা এই সকল কাজে ভিসা প্রদান করে থাকে। যার মধ্যে জামার্নি, স্পেন, পোল্যান্ড এবং পতুগাল সহ অন্যান্য দেশ।
আপনি ইউরোপের যে কোন দেশে যাওয়ার আগে অবশ্যই সেই দেশের ভাষা এবং সেই দেশের রীতিনীতি সম্পর্কে জেনে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনি জামার্নি যেতে চাইলে ইউই ব্লু কার্ড ভিসা বা যে কাজে দক্ষ সেই কাজে ভিসা পেতে পারেন। এছাড়া স্পেনে যেতে চাইলে মৌসুমী চাষাবাদের ভিসাতে যেতে পারেন। আবার পর্তুগালে যেতে চাইলে আইটি সেক্টর বা নির্মান কাজে যেতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্য: ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪ - ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪
প্রিয় পাঠক, আশা করি ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪ সালে এবং ইউরোপ ভিসা আবেদন ২০২৪ সালে কিভাবে করবেন কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন এবং আবেদন করার প্রক্রিয়া জানতে পেরেছেন। এছাড়া ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪, ইউরোপ ওয়ার্ক ভিসা ফর বাংলাদেশী এবং ইউরোপের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
যেকোন দেশে যাওয়ার আগে অবশ্যই সেই ভিসা চালু রয়েছে কিনা? সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। ভিসা জন্য আবেদন করতে কোন দালাল ধরবেন না, এতে আপনার আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ্য হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক দালাল রয়েছে যারা ইউরোপের কথা বলে অন্যান্য দেশে পাঠিয়ে থাকে। তাই সর্তকতা অবলম্বন করুন।
এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url