ইসলামী ব্যাংক কৃষি ও প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানুন
ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি কিভাবে আবেদন করতে হয় এবং ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি 2024 সালে কত টাকা দিয়ে থাকে সে সম্পর্কে আমাদের এই আর্টিকেলটি। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি কার নিয়ম এবং ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি 2024 সালে কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে।
এছাড়া ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন কত টাকা দেয় এবং ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি কি কি ধরনের হয়ে থাকে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
পোস্ট সূচিপত্র: ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি - ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি 2024
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি 2024 - ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে, কি ভাবে বিদেশে থাকা অবস্থায় ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন পেতে পারেন, সাধারণত লোন নিতে কি কি কাগজ পত্র লাগবে, লোন পরিশদ করার মেয়াদ সম্পর্কে বিস্তর আলোচনা, লোন নিলে উক্ত টাকায় কত টাকা ইনেরেস্ট দিতে হবে এবং সর্বচ্চ ও সর্বনিম্ন কত টাকা লোন নিতে পারবেন ইত্যাদি বিষয়াদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
প্রবাসী ভাই ও বোন অথবা আপনার কোন আত্মীয় যারা প্রবাসে থাকেন বা ভবিষ্যতে যেতে চাচ্ছেন প্রবাসে যে কাজের উদ্দেশে গিয়েছেন বা যাবেন সেই কাজে সফল হতে পারছেন না। এমতাবস্তায় কিছু টাকা পেলে বিদেশের মাটিতে বিনিয়োগ করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে চাচ্ছেন কিন্তু ভাবছেন ব্যাংক লোন নিতে গেলে কাগজ পত্রের অনেক ঝামেলা বা এই লোন নেয়ার প্রসেস খুবই জটিল তাদের জন্য ইসলামী ব্যাংক দিয়েছে সুবর্ণ সুযোগ। কিছু সুনির্দিষ্ট প্রসেস মেনে সঠিক নিয়মে আবেদন করলে খুব সহজেই ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ ইসলামী ব্যাংকের সেবা সমূহ
প্রবাসে যাওয়ার জন্য বিদেশে চাকুরি বা উচ্চশিক্ষার জন্য, বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় প্রসেসিং যেমন টিকেট, মেডিকেল ইত্যাদি খরচ বাবদ লোন দিয়ে থাকে ইসলামী ব্যাংক। পাশাপাশি যারা প্রবাসে অবস্থান করছেন তাদের জন্য গৃহনির্মাণ, জমি কেনা, ব্যবসায়িক উদ্যোগ অথবা টিউশন ফি ইত্যাদি ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে।
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার যোগ্যতা:
- ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে হলে প্রথমত আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে। এরপর প্রবাসী কর্মী বা শিক্ষার্থীরা এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবে সে ক্ষেত্রে আবেদনকারীর বিদেশে ওয়ার্ক পারমিট বা স্কোলারসিপ প্রমান থাকতে হবে। প্রবাসে থাকার প্রমান পত্র ও আয়ের উৎস।
- প্রবাসে যাওয়ার আগে লোন নিতে চাইলে বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৫৫ বছর এবং প্রবাসে অবস্থান কালীন লোন নিতে চাইলে বয়স হতে হবে ২৫ থেকে ৬০ বছর। পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
- নির্ভরযোগ্য গ্যারান্টার প্রয়োজন হয়। সে ক্ষেত্রে গ্যারান্টার এর জন্মনিবন্ধন বা এনআইডি ও ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি দরকার হয়।
- আবেদনকারীর ইসলামী ব্যাংকে একটি একাউন্ট থাকতে হবে।
উক্ত যোগ্যতা গুলো থাকলে আপনি ইসলামী ব্যাংকে প্রবাসী লোন পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র:
- ব্যাংক থেকে একটি ফরম প্রদান করে প্রবাসী লোন স্কিম। উক্ত ফরমে আপানার সকল সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করুন।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি।
- বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসা এর ফটোকপি।
- আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেট এর ফটোকপি।
- আবেদনকারীর ইসলামী ব্যাংক এর সেভিংস একাউন্টের লেনদেন স্টেটমেন্ট এর ফোটোকপি।
এই ডকুমেন্ট গুলো নিকটস্ত ইসলামী ব্যাংক শাখায় জমা দিতে হবে। এরপর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার কাগজ পত্র যাচাই-বাছাই করে ১৫ থেকে ৩০ কর্মদিবস সময়ের মধ্যে আপনি লোন পাবেন কি না কত টাকা পাবেন তা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করবে।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন কত টাকা দেয়
প্রবাসীদের পাঠানো অর্থকে বলা হয় রেমিটেন্স। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে এই রেমিটেন্স সংগ্রহে নতুন মাইলফলক তৈরি করেছে ইসলামী ব্যাংক। প্রায় ৭০০ মিলিয়ন ডলার। বর্তমানে আমদের দেশের দ্বিতীয় চালিকা শক্তি হিসাবে বিবেচিত প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ। বাংলাদেশ এ বর্তমানে ৫ টি ব্যাংক প্রবাসী দের লোন সুবিধা প্রদান করে থাকে। এদের মধ্যে ইসলামী ব্যাংক অন্যতম ।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসিদের সুবিধার্থে প্রবাসী বিনিয়োগ স্কিম নামক একটি লোন সুবিধা দেয়। একজন প্রবাসী কত টাকা লোন পাবে তা আগে থেকে সঠিক ভাবে বলা যায় না। আপনি কি প্রয়োজন এ লোন নিতে আগ্রহি, বিদেশে যাওয়ার আগেই লোন নিতে চান কিনা, বিদেশে অবস্থানরত অবস্থায় লোন এর জন্য আবেদন করেছেন কিনা, আপনার যাবতীয় কাগজ পত্র বৈধ বা সঠিক কিনা মূলত এই সব বিষয়ের উপর নির্ভর করে যে আপনি ইসলামী ব্যাংক এর প্রবাসী বিনিয়ন স্কিম এর আওটায় লোন পাবেন কিনা।
যেহেতু ইসলামী ব্যাংক একটি শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক তাই তাদের লোন সংক্রান্ত বিষয়াদি শরিয়াহ ভিত্তিক হয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন কত টাকা দেয় তা আবেদনকারীর কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে তা হল
- আবেদনকারীর ইনকাম সোর্স।
- ব্যাংকের নীতিমালা এবং নির্ধারিত শর্ত সমূহ
- বিদেশে অবস্থানের স্থায়িত্ত বা সময়সীমা।
- মেডিকেল, শিক্ষা, ব্যবসায়িক খাত যে বিষয়ে আপনি লোন নিতে চান তার ধরন ভেদে লোনে কত টাকা পাবেন তা নির্ভর করে। তবে সর্ব নিম্ন ৫০,০০০ টাকা থেকে ১০,০০০০০ টাকা পর্যন্ত লোন প্রদান করা ব্যাংক এর নিয়ম।
ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি
বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থিত ৪৪ টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক সমূহের মধ্যে একটি স্বনামধন্য ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক। এই ব্যাংক টি সম্পূর্ণ শরিয়াহ ভিত্তিক একটি ব্যাংক সুতরাং এই ব্যাংক লোন দেয় না বরং বিভিন্নও উন্নয়ন মুলক কর্মকাণ্ডে, প্রবাসী ভাই দের বিভিন্নও স্কিমে ইনভেস্টমেন্ট করে থাকে যা অর্থনীতির ভাষায় সাধারণত লোন বলা হয়ে থাকে।
ইসলামী সুন্নাহ অনুসরণ করে সহজ ইনভেস্টমেন্ট করে থাকে ইসলামী ব্যাংক। বাংলাদেশ কে ব্যবসায় এগিয়ে রাখতে, গৃহ বা ভবন নির্মাণে, নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করণে ভুমিকা রাখতে, বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ করতে লোন দিয়ে থাকে ইসলামী ব্যাংক। সাধারণত ৬ ভাবে লোন প্রদান করে থাকে ইসলামী ব্যাংক।
বাই-মুরাবাহা: মুরাবাহা অর্থ লাভে বিক্রয়। লোন আবেদনকারী ব্যাংকে যে পণ্যের জন্য লোন নিতে দারস্ত হয় ব্যাংক নিজ অর্থায়নে উক্ত পণ্য ক্রয় করে গ্রাহক কে লোন দেয়। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গ্রাহক সেই পরিমাণ টাকা ব্যাংকে জমা করলে চুক্তি অনুযায়ী তার মালিকানা গ্রাহক পেয়ে যায়। এখানে লক্ষণীয় যে লোন হিসাবে সরাসরি অর্থ দেয়া হয় না বরং এখানে পণ্য বিনিময় হয় এবং ব্যাংক এবং আবেদন কারী উভয়ের সম্মতি সাপেক্ষে পণ্য এর মূল্য নির্ধারিত হয়।
বাই- মুয়াজ্জাল: এই চুক্তি অনুযায়ী গ্রাহক ব্যাংকের কাছে থেকে বাকিতে পণ্য ক্রয় করতে পারে। ভবিষ্যৎ এ নির্ধারিত তারিখে গ্রাহক লোন এর টাকা পরিশোধ করতে পারে এবং কিস্তির মাদ্ধমেও পরিশদ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে পণ্য ক্রয়মূল্য ও মুনাফা সম্পর্কে ব্যাংক গ্রাহক কে জানাতে বাধ্য নয়।
বাই- ইসতিজরার: এটি একটি ক্রয়-বিক্রয় সরবরাহ চুক্তি। গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ধাপে ধাপে প্রয়োজন মতো ব্যাংক পণ্য সরবরাহ করে থাকে। পণ্য সরবরাহ ও মূল্য পরিশদ নীতি তে এই চুক্তি কাজ করে। ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়ের সময় শ্রম সাশ্রয় হয় এবং উভয়ের পারস্পারিক সমঝোতার মাধ্যমে লোন কার্যক্রম চালিত হয়।
বাই- সালাম: এই পদ্ধতি তে গ্রাহক কিস্তিতে বা এককালীন অর্থ ব্যাংক এ জমা রাখবে এবং ভবিষ্যৎ এ কোন নির্দিষ্ট তারিখে পূর্ব মূল্য অনুযায়ী গ্রাহক ব্যাংকের থেকে পণ্য নিতে পারবে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংক এবং গ্রাহক এর মাঝে শর্ত প্রযোজ্য রয়েছে যা ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়ের সম্মতি তে হবে।
বাই- ইসতিসনা'আ: বাই-ইসতিসনা'আ পদ্ধতি উৎপাদনমুখী খাতে বিনিয়োগে সহায়তা করে এবং বৃহৎ প্রকল্প বা নির্মাণকাজের জন্য ব্যাংক লোন দেয়। যে পণ্য গ্রাহক নিতে চায় ব্যাংক এর মাধ্যমে উক্ত পণ্যের আংশিক মূল্য পূর্বেই ব্যাংক এ জমা করতে হয় এবং ব্যাংক ভবিষ্যৎ তারিখে পণ্য ডেলিভারি করে থাকে বাকি টাকা কিস্তি অনুযায়ী গ্রাহক শোধ করতে পারে।
বাই- আস- সরফ: এটি মুদ্রার বিনিময় বা কারেন্সি এক্সচেঞ্জ চুক্তি। এক মুদ্রার বিনিময়ে অন্য মুদ্রা লেনদেন করা হয়।মুদ্রা বিনিময়ের সময় উভয় পক্ষকে লেনদেনের সম্পূর্ণ পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে সরবরাহ করতে হবে।বাই-আস-সরফ সাধারণত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক লেনদেন, ব্যবসায়িক বিনিয়োগ, এবং বিদেশি মুদ্রার লেনদেনে ব্যবহৃত হয়
ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি
কৃষকদের উন্নয়ন এবং কৃষি ক্ষেত্রে অগ্রগতির ধারা ঊর্ধ্বগতি করতে, ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন প্রদান করে থাকে। ইসলামী ব্যাংক কৃষি বা খামার লোন হচ্ছে বেকার যুবক যুবতী গৃহিনী ক্ষুদ্র কুটির শিল্প ব্যবসায়ী দের জন্য একটি ঋণ সুবিধা। যাদের মাসিক আয় বিশ হাজার থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত সাধারণত তারা ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারে।
যেহেতু ইসলামী ব্যাংক সরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক তাই লোন দেওয়ার সময় ইসলামিক পদ্ধতি অনুসরণ করে এই ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে যেমনঃ বাই মুরাবাহা, বাই মুয়াজ্জাল ইত্যাদি। ইসলামী ব্যাংকের কৃষি লোন দেয়ার ক্ষেত্রে কিছু শর্তাবলী রয়েছে। শর্তগুলো হলঃ
- খামার বা এক বিঘা এর বেশি জায়গায় চাষাবাদ করার জন্য গ্রাহককে কোন জামানত না দিয়ে সর্বনিম্ন ৩ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে ইসলামী ব্যাংক।
- কৃষি লোন এর ক্ষেত্রে বিনিয়োগের অনুপাত হবে ৮০ঃ২০।
- জামানত ছাড়া লোণ নিয়ে কোন কারনে পরিশোধ না করতে পারলে লোন গ্রহণকারীর স্থাবর সম্পত্তি লোনের সমপরিমাণ টাকা হিসাবে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবে অথবা দখল করতে পারবে।
- বার্ষিক ৯% হার ব্যাংক থেকে নেয়া লোন পরিশোধ করতে হবে।
- বাই- মুরাবাহা, বাই- মুরাবাহা টি আই, বাই- মুয়াজ্জাল পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ এক বছর মেয়াদে লোন নিতে পারবে।
- লোন পরিশোধ না করার জন্য কোন এ গ্রাহকের যে সম্পদ ব্যাংকের অধীনে চলে যায় তা নির্দিষ্ট সময়সীমা বা ভবিষ্যত তারিখের মধ্যে একটি চুক্তি বা সমঝতার মাধ্যমে উক্ত সম্পদ গ্রাহক ফিরে পেতে পারে সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের একাত্ম প্রয়োজন।
কৃষি ক্ষেত্রে লোনের জন্য ইসলামী ব্যাংক এর ২ টি স্কিম আছে।
- SMALL BUSINESS INVESTMENT SCHEME (SBIS)
- AGRICULTURAL IMPLEMENTS INVESTMENT SCHEME (AIIS)
ইসলামী ব্যাংক খামার লোন নেওয়ার জন্য যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন তা হলো –
- জাতীয় পরিচয়পত্র / বৈধ পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি।
- আবেদনকারীর ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
- ইসলামী ব্যাংক খামার লোনের আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
- TIN Certificate।
- ইসলামী ব্যাংকে আবেদন কারীর একাউন্ট এর ছয় মাসের Bank Statement।
- আবেদনকারীর ইসলামী ব্যাংকে একটি সেভিংস একাউন্ট থাকতে হবে।
- Utility বিলের কপি যেমন বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল ইত্যাদি।
লেখকের মন্তব্য: ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি - ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি 2024
প্রিয় পাঠক, আশা করি ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন পদ্ধতি কি উপায়ে নেওয়া যায় এবং ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি 2024 সালে কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। এছাড়া ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন কত টাকা দেয় এবং ইসলামী ব্যাংক লোন পদ্ধতি কি কি ধরনের হয়ে থাকে সে সম্পর্কে অবগত হয়েছেন।
লোন কখনোই মঙ্গল বয়ে নিয়ে আসে না। লোন নেওয়ার আগের অবশ্যই লোন পরিশোধ করতে না পারলেন কোন কোন সমস্যায় পড়তে পারেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে, চেষ্টা করুন লোন না নেওয়ার। একবার লোন পদ্ধিতির মধ্যে ফেঁসে গেলে সেখান থেকে বেড় হওয়া অনেক কঠিন হয়ে দাড়ায়।
তাই চেষ্টা করুন লোন এড়িয়ে চলার। এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এরকম তথ্যবহুল বা আপনার উপকারে আসে এমন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত দিন। নিজে ভাল থাকুন, অন্যকে ভালো রাখুন। পৃথিবী হোক সুন্দরময়।
অ্যামপ্লি ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url